29 April 2021 BENGALI Murli Today – Brahma Kumaris

April 28, 2021

Morning Murli. Om Shanti. Madhuban.

Brahma Kumaris

আজকের শিব বাবার সাকার মুরলি, বাপদাদা, মাধুবন। Brahma Kumaris (BK) Murli for today in Bengali. This is the Official Murli blog to read and listen daily murlis.

“মিষ্টি বাচ্চারা - তোমরা পবিত্র হলেই আধ্যাত্মিক সেবার যোগ্য হবে, দেহী-অভিমানী বাচ্চারা আধ্যাত্মিক যাত্রা করবে এবং অন্যকেও এই যাত্রা করাবে”

প্রশ্নঃ --

সঙ্গমযুগে তোমরা বাচ্চারা যে উপার্জন করো, সেটাই প্ৰকৃত উপার্জন – কিভাবে ?

উত্তরঃ -:-

এখন তোমরা যে উপার্জন করছো, সেটা ২১ জন্ম ধরে সঙ্গে থাকবে, কখনোই দেউলিয়া হবে না। জ্ঞান শোনা আর জ্ঞান শোনানো, স্মরণ করা আর স্মরণ করানো – এগুলোই হলো সত্যিকারের উপার্জন, যা কেবল সত্য পিতাই তোমাদেরকে শেখান। পুরো কল্পে অন্য কেউই এইরকম উপার্জন করতে পারে না। অন্য কোনো উপার্জনই সঙ্গে যায় না।

গান:-

হমে উন রাহ পর চলনা হ্যায়… (আমাদেরকে ওই পথেই যেতে হবে)

ওম্ শান্তি। ভক্তিমার্গে বাচ্চারা অনেক ধাক্কা খেয়েছে। ভক্তিমার্গে অনেক ভক্তিভাব নিয়ে তীর্থযাত্রা করে, রামায়ণ শোনে। এতো প্রেমভাব নিয়ে বসে থেকে কাহিনী শোনে যে অনেকে কেঁদেও ফেলে। আমাদের ভগবানের ভগবতী সীতাদেবীকে রাবণ ডাকাত নিয়ে গেছে। শোনার সময়ে বসে বসে কাঁদে। এগুলো সব সংশয়পূর্ণ কাহিনী যার দ্বারা কোনো লাভ হয় না। মানুষ আহ্বান করে – হে পতিতপাবন তুমি এসো, এসে আমাদের মতো দুঃখী আত্মাদেরকে সুখী করে দাও। কিন্তু এটা বুঝতে পারে না যে আত্মাই দুঃখী হয়। কারণ ওরা বলে দিয়েছে যে আত্মার ওপর কোনো প্রলেপ পড়ে না। ওরা মনে করে যে আত্মা সুখ-দুঃখের ঊর্ধ্বে। কিন্তু এইরকম কেন বলে ? কারণ ওরা মনে করে যে পরমাত্মা যেহেতু সুখ-দুঃখের ঊর্ধ্বে, তাহলে তাঁর সন্তানরা কিভাবে সুখ-দুঃখের মধ্যে আসবে ? বাচ্চারা এখন এইসব কথাগুলো বুঝেছে। তবে এই জ্ঞানমার্গেও কখনো গ্রহের দশা চলে, কখনো বা অন্য কিছু হয়। কখনো খুব হাসিখুশী থাকে, কখনো আবার একেবারে ঝিমিয়ে পড়ে। এভাবেই মায়ার সাথে যুদ্ধ হয়। মায়াকেই পরাজিত করতে হবে। যখন অজ্ঞান হয়ে যায়, তখন ‘মন্মনা ভব’ রূপী সঞ্জীবনী বুটি দেওয়া হয়। ভক্তিমার্গে অনেক আড়ম্বর। দেবতাদের মূর্তিকে কত সুন্দরভাবে সাজায়, সত্যিকারের গয়না পরায়। ওইসব গয়না তো ঈশ্বরের সম্পত্তি হয়ে গেল। ঠাকুরের সম্পত্তি মানে পুরোহিত কিংবা ট্রাস্টের সম্পত্তি। তোমরা বাচ্চারা জেনেছো যে আমরা অনেক হীরে মণি মানিকে সুসজ্জিত ছিলাম। তারপর যখন পূজারী হয়েছি, তখনও অনেক অলঙ্কার পরানো হয়েছে। এখন সেইসব কিছুই নেই। চৈতন্য রূপেও পরেছি, আবার জড় মূর্তিকেও পরানো হয়েছে। এখন কোনো অলঙ্কার নেই, একেবারে সাধারণ। বাবা বলছেন, আমি সাধারণ শরীরেই আসি। কোনো রাজত্বের ঠাটবাট নেই। সন্ন্যাসীদেরও অনেক ঠাটবাট থাকে। এখন তোমরা বুঝেছ যে আমরা সত্যযুগে কেমন পবিত্র ছিলাম। আমাদের শরীরও পবিত্র ছিল। তারা খুব সুন্দরভাবে সজ্জিত থাকত। কেউ যদি খুব সুন্দর হয়, তবে তার সাজার শখ থাকে। তোমরাও যখন খুব সুন্দর ছিলে, তখন ভালো ভালো গয়না পরতে। হীরার বড়ো বড়ো হার পরতে। এখানে তো সবকিছুই শ্যামলা হয়ে গেছে। দেখো, গরুগুলোও শ্যামবর্ণ হয়ে গেছে। বাবা যখন শ্রীনাথের মন্দিরে গেছিলেন, তখন সেখানে খুব সুন্দর সুন্দর গরু ছিল। কৃষ্ণের সঙ্গে খুব সুদৃশ্য গরু দেখানো হয়। এখানে কলিযুগে দেখো, সবাই কেমন হয়ে গেছে। ওখানে এইরকম গরু থাকবে না। তোমরা বাচ্চারা বিশ্বের মালিক হয়ে যাও। ওখানে তোমাদের সাজসজ্জাও খুব সুন্দর হয়। ভেবে দেখো, ওখানে অবশ্যই গরু থাকবে, ওখানে গরুর গোবরও কেমন হওয়া উচিত। তাতে অনেক শক্তি থাকবে। কারণ জমিরও তো সারের প্রয়োজন। সার দিলে ভালো ফলন হয়। ওখানে সবকিছুই শক্তিশালী হবে। এখানে কোনো কিছুতেই শক্তি নেই। সবকিছুই শক্তিহীন হয়ে গেছে। কন্যারা সূক্ষ্মবতনে গিয়ে কতো ভালো ভালো বড় বড় ফল খেত, সোমরস পান করত। এগুলো সব তারা দিব্যদৃষ্টির সাহায্যে দেখত। ওখানে কিভাবে মালি ফল কেটে দেয়। সূক্ষ্মবতনে তো ফল থাকতে পারে না। ওগুলো সব দিব্যদৃষ্টির মাধ্যমে দেখা যেত। বৈকুণ্ঠ তো এখানেই হবে। মানুষ মনে করে, বৈকুণ্ঠ হয়তো ওপরে কোথাও রয়েছে। কিন্তু বৈকুণ্ঠ সূক্ষ্মবতনেও হয় না, মূলবতনেও হয় না। এখানেই হবে। কন্যারা যেগুলো দিব্যদৃষ্টির মাধ্যমে দেখত, সেগুলো এরপর এই চোখ দিয়ে দেখবে। যার যেমন পজিশন, তার সেইরকম সম্পত্তি থাকে। রাজাদের মহলগুলো দেখো কতো সুন্দর সুন্দর হয়। জয়পুরেও খুব ভালো ভালো মহল আছে। মানুষ কেবল মহল দেখার জন্য গেলেও টিকিট কাটতে হয়। ওই মহলগুলো কেবল দেখার জন্যই বিশেষ ভাবে রাখা আছে। নিজেরা অন্য মহলে থাকে। তবে যতই হোক, এখন তো কলিযুগ। এই দুনিয়াটাই পতিত হয়ে গেছে। কিন্তু কেউ কি নিজেকে পতিত মনে করে ? তোমরা এখন বুঝেছ যে আমরা তো পতিত ছিলাম, কোনো কাজের ছিলাম না। এরপর আমরা গৌরবর্ণের হব। ওই দুনিয়াটা ফার্স্টক্লাস হবে। এখানে হয়তো আমেরিকা ইত্যাদি জায়গায় ফার্স্টক্লাস মহল আছে। কিন্তু ওখানের তুলনায় এগুলো কিছুই নয়। কারণ এগুলো ক্ষণিকের সুখ প্রদান করে। ওখানে ফার্স্টক্লাস মহল থাকবে। ফার্স্টক্লাস গরু থাকবে। ওখানে গুজর-ও (গোয়াল) থাকে। শ্রীকৃষ্ণকে গুজর বলা হয়। এখানে যারা গরুদের রক্ষণাবেক্ষণ করে, তারা নিজেদেরকে গোয়ালা বলে, কৃষ্ণের বংশধর বলে। কিন্তু বাস্তবে তাদেরকে কৃষ্ণের বংশধর বলা যাবে না। কৃষ্ণের রাজধানীর মানুষ বলতে হবে। ধনী ব্যক্তিদের কাছে গরু থাকলে, সেইসব রক্ষণাবেক্ষণ করার জন্য গুজর-ও থাকবে। এই গুজর নামটা সত্যযুগের। কালকের কথা। কালকে আমরা আদি সনাতন দেবী দেবতা ধর্মের ছিলাম। তারপর পতিত হওয়ার পরে নিজেদেরকে হিন্দু বলে দিয়েছি। মানুষকে প্রশ্ন করো – আপনি হিন্দু, নাকি আদি সনাতন দেবী দেবতা ধর্মের ? আজকাল সবাই হিন্দুই লেখে। হিন্দু ধর্ম কে স্থাপন করেছিল ? দেবী দেবতা ধর্ম কে স্থাপন করেছিল ? এগুলো কেউই জানে না। বাবা প্রশ্ন করছেন – বলো তো, আদি সনাতন দেবী দেবতা ধর্ম কে স্থাপন করেছিল ? শিববাবা ব্রহ্মাবাবার দ্বারা করছেন। রাম বা শিববাবার শ্রীমৎ অনুসারে আদি সনাতন দেবী দেবতা ধর্ম স্থাপন হয়েছিল। তারপর রাবণের রাজত্ব শুরু হয়, মানুষ বিকারের বশীভূত হয়ে যায়। ভক্তিমার্গের শুরু থেকে হিন্দু বলা শুরু করে। এখন কেউই নিজেকে দেবতা বলতে পারবে না। রাবণ বিকারগ্রস্থ করে দেয়, আর বাবা এসে নির্বিকার বানিয়ে দেন। তোমরা ঈশ্বরের মতামত অনুসরণ করে দেবতা হচ্ছ। বাবা এসেই তোমাদের মতো ব্রাহ্মণদেরকে দেবতা বানাচ্ছেন। কিভাবে আমরা সিঁড়ি দিয়ে নেমে আসি, তা তোমাদের মতো বাচ্চাদের বুদ্ধিতে ক্রমানুসারে ধারণ হয়েছে। তোমরা জানো যে অন্য সব মানুষ আসুরিক মত অনুসারে চলছে আর তোমরা ঈশ্বরের মত অনুসরণ করছ। রাবণের মত অনুসারে চলে সিঁড়ি দিয়ে নেমে এসেছ। ৮৪ বার জন্ম নেওয়ার পরে আবার ১ নম্বর জন্ম হবে। ঐশ্বরিক বুদ্ধির দ্বারা তোমরা সৃষ্টির আদি, মধ্য, অন্তকে জানতে পারছো। তোমাদের এই জীবন খুবই অমূল্য। বাবা এসে আমাদেরকে পতিত থেকে পবিত্র করছেন। আমরা এখন আধ্যাত্মিক সেবার যোগ্য হচ্ছি। ওরা যারা দেহের অভিমানের বশীভূত, তারা হলো পার্থিব সমাজ সেবক। তোমরা দেহী-অভিমানী। আত্মাদেরকে আধ্যাত্মিক যাত্রা করতে নিয়ে যাও। বাবা বোঝাচ্ছেন, তোমরা সতোপ্রধান ছিলে, এখন তমোপ্রধান হয়ে গেছ। সতোপ্রধানদেরকে পবিত্র আর তমোপ্রধানদেরকে পতিত বলা হয়। আত্মার মধ্যেই খাদ পড়েছে। আত্মাকেই সতোপ্রধান বানাতে হবে। যত বেশি স্মরণ করবে, তত পবিত্র হবে। নাহলে কম পবিত্র হবে। মাথায় পাপের বোঝা থেকে যাবে। সকল আত্মাই পবিত্র হবে, কিন্তু সকলের ভূমিকা তো একইরকম হবে না। সবথেকে বেশি ভূমিকা বাবার, তারপর ব্রহ্মা-সরস্বতীর। যিনি স্থাপন করেন, তিনিই পালন করেন। তাঁর সবথেকে বড় ভূমিকা। প্রথমে রয়েছেন শিববাবা, তারপর রয়েছেন ব্রহ্মা-সরস্বতী যারা পুনর্জন্ম নেন। শঙ্কর তো কেবল সূক্ষ্ম শরীর ধারণ করে। এমন নয় যে শঙ্কর কোনো শরীরের লোন নেয়।* কৃষ্ণেরও নিজের শরীর আছে। কেবল শিববাবাই শরীরের লোন নেন। পতিত দুনিয়ায় এবং পতিত শরীরের মধ্যে এসে মুক্তি-জীবনমুক্তিতে নিয়ে যাওয়ার সেবা করেন। আগে মুক্তিতে যেতে হবে। কেবল বাবাই হলেন নলেজফুল এবং পতিত-পাবন। তিনিই হলেন শিববাবা। শঙ্করকে বাবা বললে শোভনীয় লাগে না। শিববাবা শব্দটি খুবই মধুর। শিবের কাছে কেউ আকন্দ ফুল দেয়, কেউ অন্য কিছু দেয়। কেউ কেউ ঘিও দেয়। বাবা বাচ্চাদেরকে অনেকরকম ভাবে সাবধান করছেন। বাচ্চাদেরকে বোঝানো হয় যে সবকিছুর ভিত্তি হলো যোগ। যোগের দ্বারা-ই বিকর্ম বিনষ্ট হবে। যাদের যোগের বিষয়ে রুচি আছে, তারা জ্ঞানকেও ভালোভাবে ধারণ করবে। নিজের চাল চলনে সেগুলো নিয়ে আসবে কারন অন্যদেরকেও শোনাতে হয়। এগুলো সব নতুন কথা। যাদেরকে ডাইরেক্ট ভগবান শুনিয়েছেন, কেবল তারাই শুনেছে। এরপরে তো এই জ্ঞান আর থাকে না। তোমাদেরকে এখন বাবা যেগুলো বলছেন, সেগুলো কেবল এইসময়েই তোমরা শুনতে পাও। ধারণা করার পরে পুরস্কার প্রাপকের ভূমিকায় অভিনয় করতে হবে। এই সময়েই জ্ঞান শোনা এবং শোনানো হয়। সত্যযুগে এই ভূমিকা থাকবে না। ওখানে তো পুরস্কার প্রাপ্তি হয়। মানুষ ব্যারিস্টারি পড়ার পর ব্যারিস্টার হয়ে উপার্জন করে। দুনিয়ার মানুষ জানেই না যে এটা কতো বড় উপার্জন। তোমরা জানো যে সত্য বাবা আমাদেরকে সত্যিকারের উপার্জন করাচ্ছেন। এই সম্পত্তি কখনোই শেষ হবে না। এখন তোমরা সত্যিকারের উপার্জন করছ। এরপরে ২১ জন্ম এগুলো সঙ্গে থাকবে। ওই উপার্জন সর্বদা সঙ্গে থাকবে না। এটাই সঙ্গে থাকবে। তাই এইরকম উপার্জনের সঙ্গেই থাকা উচিত। তোমাদের ছাড়া আর কারোর বুদ্ধিতেই এইসব বিষয় নেই। তোমাদের মধ্যেও কেউ কেউ প্রতি মুহূর্তে ভুলে যায়। বাবা এবং উত্তরাধিকারকে ভুলে গেলে চলবে না। বিষয় কেবল একটাই। যে বাবার কাছ থেকে ২১ জন্মের উত্তরাধিকার পাওয়া যায়, ২১ জন্ম রোগমুক্ত শরীর পাওয়া যায়, সেই বাবাকে স্মরণ করো। বৃদ্ধ অবস্থার আগে অকালে মৃত্যু হয় না। বাচ্চাদের কতোই না খুশি হওয়া উচিত। বাবাকে স্মরণ করাই প্রধান বিষয়। এতেই মায়া বাধা দেয়। প্রতিকূলতার ঝড় নিয়ে আসে। অনেক রকমের ঝড় আসে। তোমরা বাবাকে স্মরণ করতে চাইবে, কিন্তু করতে পারবে না। স্মরণের বিষয়েই অধিকাংশ ফেল করে। যোগের বিষয়ে অনেকেই দুর্বল। এই বিষয়ে যত বেশি সম্ভব শক্তিশালী হতে হবে। বীজ আর বৃক্ষের জ্ঞান খুব কঠিন বিষয় নয়। বাবা বলেন, আমাকে স্মরণ করো। আমাকে স্মরণ করলে, আমাকে জানতে পারলেই তোমরা সবকিছু জেনে যাবে। স্মরণের মধ্যেই সবকিছু নিহিত আছে। মিষ্টি বাবা, শিববাবাকে স্মরণ করা। ভগবান হলেন সর্বোচ্চ, সর্বশ্রেষ্ঠ। তিনি ২১ জন্মের জন্য সর্বোচ্চ উত্তরাধিকার প্রদান করেন। সদাকালের জন্য সুখী আর অমর বানিয়ে দেন। তোমরা অমরপুরীর মালিক হয়ে যাও। এইরকম বাবাকে কতোই না স্মরণ করতে হবে। বাবাকে স্মরণ না করলে অন্য সবকিছু স্মরণে আসবে। আচ্ছা –

মিষ্টি-মিষ্টি হারানিধি বাচ্চাদের প্রতি মাতা-পিতা বাপদাদার স্নেহ-সুমন স্মরণ-ভালবাসা আর সুপ্রভাত। আত্মাদের পিতা ওঁনার আত্মা রূপী সন্তানদের জানাচ্ছেন নমস্কার।

ধারণার জন্যে মুখ্য সারঃ-

১) এই ঈশ্বরীয় জীবন অত্যন্ত অমূল্য, এই জীবনে আত্মা এবং শরীর উভয়কেই পবিত্র করতে হবে। আধ্যাত্মিক যাত্রায় থেকে অন্যদেরকেও এই যাত্রা শেখাতে হবে।

২) যত বেশি সম্ভব সত্য উপার্জনে নিয়োজিত হতে হবে। রোগমুক্ত হওয়ার জন্য স্মরণের যাত্রায় মজবুত হতে হবে।

বরদানঃ-

যারা মাস্টার নলেজফুল হওয়ার যোগ্য, তাদের মধ্যে কোনো রকমের অজ্ঞানতা থাকে না। ওরা কখনোই এটা বলে এড়িয়ে যায় না যে আমি তো এই বিষয়টা জানতাম না। জ্ঞান স্বরূপ বাচ্চাদের মধ্যে কোনো বিষয়ে অজ্ঞানতা থাকতে পারে না, আর যে যোগযুক্ত থাকবে সে অনুভব করবে যে আগে থেকেই যেন সবকিছু জানত। সে এটাও জানবে যে মায়ার মায়াবী খেলাও কম কিছু নয়, মায়াও অনেক চমক দেখায়। তাই এর থেকে সুরক্ষিত থাকতে হবে। যে মায়ার সকল রূপকেই জেনে গেছে, তার ক্ষেত্রে তো পরাজিত হওয়া অসম্ভব।

স্লোগানঃ-

Daily Murlis in Bengali: Brahma Kumaris Murli Today in Bengali

Email me Murli: Receive Daily Murli on your email. Subscribe!

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top