24 March 2022 Bengali Murli Today | Brahma Kumaris

Read and Listen today’s Gyan Murli in Bengali

March 23, 2022

Morning Murli. Om Shanti. Madhuban.

Brahma Kumaris

আজকের শিব বাবার সাকার মুরলি, বাপদাদা, মাধুবন। Brahma Kumaris (BK) Murli for today in Bengali. This is the Official Murli blog to read and listen daily murlis.

“মিষ্টি বাচ্চারা - একান্তে বসে পড়া করো তাহলে ধারণা খুব ভালো হবে, সকাল সকাল উঠে বিচার সাগর মন্থন করার অভ্যাস তৈরি করো”

প্রশ্নঃ --

যদি সব বিষয়ে পাস হতে চাও তাহলে কোন্ চিন্তা মনের মধ্যে আনতে হবে আর কোন চিন্তা আনবে না ?

উত্তরঃ -:-

ফুল পাস হওয়ার জন্য সর্বদা এটাই বুদ্ধিতে যেন থাকে যে আমাকে রাত-দিন খুব পরিশ্রম করে পড়তে হবে। নিজের স্থিতি এমন উচ্চ বানাতে হবে যে বাপ-দাদার হৃদয় সিংহাসনে বসতে পারবে। নিদ্রাকে জয় করতে হবে। খুশিতে থাকতে হবে। এগুলি ছাড়া এই চিন্তা কখনই মনের মধ্যে আনবে না যে ড্রামাতে বা ভাগ্যে যা আছে সেটাই প্রাপ্ত হবে। এই চিন্তা দুর্বল বানিয়ে দেয় ।

গান:-

তোমাকে পেয়ে মোরা সমগ্র জগৎ পেয়ে গেছি ..

ওম্ শান্তি । বাচ্চারা এই গীতের অর্থ বুঝেছে। অসীমের বাবার থেকে এখন আমাদের অসীমের উত্তরাধিকার প্রাপ্ত হচ্ছে। বাচ্চারা বাবার থেকে পুনরায় বিশ্বের স্বরাজ্যের উত্তরাধিকার প্রাপ্ত করছে, যে বিশ্বের বাদশাহীকে তোমাদের থেকে কেউ ছিনিয়ে নিতে পারবে না। তোমরা সমগ্র বিশ্বের মালিক হচ্ছ। সেখানে সীমিত কোনো কিছু থাকবে না। এক বাবার থেকে তোমরা একটাই রাজধানী নিচ্ছো। যেখানে এক মহারাজা-মহারানী রাজ্য পরিচালনা করবেন। এক বাবা পুনরায় এক রাজধানী, যেখানে কোনো পার্টিশন থাকবে না। তোমরা জানো যে ভারতে এক মহারাজা-মহারানী লক্ষ্মী-নারায়ণের রাজধানী ছিল, তাঁরা সমগ্র বিশ্বের উপর রাজত্ব করেছিলেন। তাকে অদ্বৈত রাজধানী বলা হত, যেটা এক বাবা’ই স্থাপন করেছিলেন তোমাদের অর্থাৎ বাচ্চাদের দ্বারা। পুনরায় বাচ্চারা তোমরাই বিশ্বের রাজত্ব ভোগ করবে। তোমরা জানো যে প্রত্যেক ৫০০০ বছরের পর আমরা এই রাজত্ব গ্রহণ করি। পুনরায় অর্ধেক কল্প পুরো সম্পূর্ণ হতে না হতেই আমরা এই রাজত্ব হারাতে শুরু করি। পুনরায় বাবা এসে রাজত্ব প্রাপ্ত করিয়ে দেন। এটা হল হার-জিতের খেলা। মায়ার থেকে হেরে গেলে হয় হার। পুনরায় শ্রীমতের দ্বারা তোমরা রাবণের ওপর জয় প্রাপ্ত করো। তোমাদের মধ্যেও কেউ একদম অনন্য নিশ্চয় বুদ্ধির আছে, যে সর্বদা এটা ভেবে খুশিতে থাকে যে আমি বিশ্বের মালিক হব। খ্রীস্টানরা যত পাওয়ারফুলই হোক না কেন, তারা বিশ্বের মালিক হবে, এটা হতে পারে না। এখন খন্ড-খন্ড রাজ্য আছে। প্রথম-প্রথম এক ভারতই সমগ্র বিশ্বের মালিক ছিল। দেবী-দেবতা ধর্ম ছাড়া দ্বিতীয় কোনো ধর্ম ছিল না। এইরকম বিশ্বের মালিক অবশ্যই বিশ্বের রচয়িতাই তৈরি করবেন। দেখো, বাবা কীভাবে বসে বোঝাচ্ছেন। তোমরাও বোঝাতে পারো। ভারতবাসী বিশ্বের মালিক ছিল অবশ্যই। বিশ্বের রচয়িতার দ্বারাই উত্তরাধিকার প্রাপ্ত হবে। পুনরায় যখন রাজত্ব হারাতে থাকে, দুঃখী হয়ে যায়, তখন বাবাকে স্মরণ করতে থাকে। ভক্তিমার্গ হলই ভগবানকে স্মরণ করার মার্গ। কতো ভাবে ভক্তি দান পুণ্য ইত্যাদি করতে থাকে। এই পড়াশোনার দ্বারা তোমাদের যে রাজত্ব প্রাপ্ত হয়, সেটা সম্পূর্ণ হওয়ার সাথে সাথেই পুনরায় তোমরা ভক্ত হয়ে যাও। লক্ষ্মী-নারায়ণকে ভগবান-ভগবতী বলে থাকে, কেননা ভগবানের দ্বারাই তারা রাজত্ব গ্রহণ করেছিলেন তাই না। কিন্তু বাবা বলেন তাদেরকেও তোমরা ভগবান-ভগবতী বলতে পারো না। এনাদেরকে এই রাজধানী অবশ্যই স্বর্গের রচয়িতা দিয়েছেন কিন্তু কিভাবে দিয়েছেন – এটা কেউ জানে না। তোমরা সবাই হলে বাবার অথবা ভগবানের সন্তান। এখন বাবা সবাইকে তো রাজত্ব দিতে পারেন না। এটাও ড্রামাতে নির্ধারিত হয়ে আছে। ভারতবাসীরাই বিশ্বের মালিক হয়। এখন তো হলই প্রজার উপর প্রজার রাজ্য। নিজেকে নিজেই পতিত ভ্রষ্টাচারী মনে করে। এই পতিত দুনিয়া থেকে ওপারে যাওয়ার জন্য মাঝিকে স্মরণ করে যে এসে এই বেশ্যালয় থেকে শিবালয়ে নিয়ে চলো। এক হল নিরাকার শিবালয়, নির্বাণধাম। অন্যটি পুনরায় শিব বাবা যে রাজধানী স্থাপন করছেন, তাকেও শিবালয় বলা হয়। সমগ্র সৃষ্টিই শিবালয় হয়ে যায়। তো এই সাকারি শিবালয় সত্যযুগে, আর অন্যটি হল নিরাকার শিবালয়, নির্বাণধামে। এটা নোট করে রাখো। বোঝানোর জন্য বাচ্চাদের পয়েন্টস্ অনেক প্রাপ্ত হয় তথাপি ভালো ভাবে মন্থনও করতে হবে। যে রকম কলেজের বাচ্চারা শৈশব থেকেই সকাল সকাল উঠে অধ্যয়ন করতে থাকে। সকালেই কেন বসে ? কেননা আত্মা বিশ্রাম পেয়ে রিফ্রেশ হয়ে যায়। একান্তে বসে পড়লে ধারণা ভালো হয়। সকালে ওঠার ইচ্ছা থাকা চাই। কেউ বলে আমাদের ডিউটি এমনই আছে, সকালেই যেতে হয়। আচ্ছা সন্ধ্যেবেলায় বসো। সন্ধের সময়ও বলা হয় দেবতারা বিহার করেন। কুইন ভিক্টোরিয়ার মন্ত্রীও রাতের বেলা বাইরের রাস্তার লাইটের নিচে গিয়ে পড়াশোনা করেছিল, অনেক গরিব ছিল। পড়াশোনা করে মন্ত্রী হয়ে যায় । সমস্ত বিষয় নির্ভর করছে পড়াশোনার উপর। তোমাদেরকে তো পড়াচ্ছেন পরমপিতা পরমাত্মা। তোমাদেরকে না এই ব্রহ্মা পড়াচ্ছেন, না শ্রীকৃষ্ণ। নিরাকার জ্ঞানের সাগর পড়াচ্ছেন। তাঁর মধ্যেই রচনার আদি মধ্য অন্তের জ্ঞান আছে। সত্যযুগ ত্রেতা ইত্যাদি পুনরায় ত্রেতার অন্ত দ্বাপরের আদি, তাকে মধ্য বলা যায়। এইসব কথা বাবা বোঝাচ্ছেন। ব্রহ্মা থেকে বিষ্ণু হয়ে ৮৪ জন্ম ভোগ করেন, পুনরায় ব্রহ্মা তৈরি হন। ব্রহ্মা ৮৪ জন্ম নেন বা লক্ষ্মী-নারায়ণ ৮৪ জন্ম নেন। কথা তো একই। এই সময়ে তোমরা হলে ব্রাহ্মণ বংশাবলী। পুনরায় তোমরা বিষ্ণু বংশাবলী হবে। পুনরায় নিচের দিকে নামতে নামতে তোমরা শূদ্র বংশাবলী হয়ে যাবে। এইসব কথা বাবা’ই বসে বোঝাচ্ছেন। তোমরা জানো যে, আমরা এসেছি অসীমের বাবার শ্রীমতে চলে বিশ্বের মহারাজা মহারানী হওয়ার জন্য। প্রজাও বিশ্বের মালিক হবে। এই পড়াতে অনেক বড় হুঁশিয়ারি চাই। যত পড়বে এবং পড়াবে ততই উচ্চ পদ প্রাপ্ত করবে। এটা হল অসীমের পড়া, সবাইকে পড়তে হবে। সবাই এক বাবার থেকেই পড়ে। পুনরায় নম্বরের ক্রমানুসারে কেউ তো ভালো ধারণা করে, কেউ তো একটুও ধারণা করতে পারেনা। নম্বরের ক্রমানুসারে সব চাই। রাজাদের সামনে দাস-দাসীরা থাকে। দাস-দাসীরা তো মহলের ভিতরে থাকে। প্রজা তো বাইরে থাকে। সেখানে মহল অনেক বড় বড় হয়। জমি অনেক আছে, মানুষ খুবই কম। আনাজও অনেক হবে। সব কামনা পূর্ণ হয়ে যায়। টাকা-পয়সার জন্য কখনো দুঃখ হয় না। প্যারাডাইস নাম কতইনা উচ্চ। এক-এর মতে চলে তোমরা বিশ্বের মালিক হয়ে যাও সেখানে বলবে সত্যযুগে সূর্যবংশী লক্ষ্মী-নারায়ণের রাজ্য পুনরায় বাচ্চারা সিংহাসনে বসবে। তাদের মালা তৈরী হবে। আটজন পাস উইথ অনার হয়। নয় রত্নের আংটিও পরে। মাঝে থাকে বাবা, বাকি হল আট রত্ন, নয় রত্নের আংটি অনেকেই পরে। এটা দেবতাদের নিদর্শন মনে করে। অর্থ তো বুঝতে পারে না যে সেই নয় রত্ন কে কে ছিলেন? মালাও নয় রত্নের তৈরি হয়। খ্রীস্টানরা হাতের মধ্যে মালা পরে থাকে। আট রতন আর উপরে ফুল থাকে। এ হল মুক্তিতে যারা যাবে, তাদের মালা। বাকি জীবন মুক্তি অথবা প্রবৃত্তি মার্গের আত্মাদের মালাতে ফুলের সাথে যুগল দানাও অবশ্যই থাকবে। অর্থও বোঝাতে হবে তাই না। হয়তো তারা পোপেদেরও নম্বরের ক্রমানুসারে মালা তৈরি করে। এই মালার সম্বন্ধে তো তাদের কোনো জ্ঞানই নেই। বাস্তবে মালা তো হলো এটাই, যেটা সবাই জপ করে। শিব বাবা আর তোমরা বাচ্চারা যারা পরিশ্রম করছ। এখন যদি তোমরা কাউকে বসে বোঝাও তো মালা কাদের বানানো হয়েছে, তাহলে তারা অতি শীঘ্রই বুঝতে পারবে। তোমাদের প্রজেক্টর বিদেশেও যাবে পুনরায় বোঝানোর জন্য জোড়িও (যুগল) চাই। বুঝবে এ তো হলো প্রবৃত্তি মার্গ। বাবার পরিচয় সবাইকে দিতে হবে আর সৃষ্টি চক্রকেও জানতে হবে, যে চক্রকে জানে না তো তাকে কি বলা যাবে!

সত্যযুগে তোমরা সর্ব্বগুণসম্পন্ন, ষোলোকলা সম্পূর্ণ ছিলে….. এখন পুনরায় তৈরি হচ্ছ। তোমরা এই পড়াশোনা করে এতটা উচ্চ হয়েছ। রাধা কৃষ্ণ আলাদা আলাদা রাজধানীর ছিলেন। স্বয়ম্বরের পর নাম হয় লক্ষ্মী-নারায়ণ। লক্ষ্মী-নারায়ণের কোনো শৈশবের চিত্র দেখানো হয়না। সত্যযুগে তো কারো স্ত্রীর অকালে মৃত্যু হয় না। সবাই সম্পূর্ণ আয়ু উপভোগ করে শরীর ত্যাগ করে। কান্নাকাটি করার দরকার নেই। নামই হলো প্যারাডাইস। এই সময় এই আমেরিকা, রাশিয়া ইত্যাদি যে সব আছে, সকলের মধ্যে মায়ার আড়ম্বর রয়েছে । এই এরোপ্লেন মোটর ইত্যাদি সব বাবার থাকাকালীন বেরিয়েছে। ১০০ বছরে এইসব হয়েছে। এখন হল মৃগতৃষ্ণা সমান রাজ্য। একে মায়ার জৌলুষ বলা যায়। সায়েন্সের পরবর্তী সময়ের জৌলুষ – অল্পকালের জন্য। এই সব শেষ হয়ে যাবে। পুনরায় স্বর্গে কাজে আসবে। মায়ার আড়ম্বরের দ্বারা খুশিও পালন করবে তো বিনাশও হবে। এখন তোমরা শ্রীমতের দ্বারা রাজত্ব গ্রহণ করছো। সেই রাজত্ব আমাদের থেকে কেউই ছিনিয়ে নিতে পারবে না। সেখানে কোনও উপদ্রব থাকবে না কেননা সেখানে মায়াই নেই। বাবা বোঝাচ্ছেন যে বাচ্চারা ভালোভাবে পড়ো। কিন্তু সাথে সাথে বাবা এটাও জানেন যে কল্প পূর্বের মতো সবাইকে পড়তে হবে। যেই সিন কল্প পূর্বেও চলেছিল, সেটাই এখন চলছে। নরককে স্বর্গ বানানোর কল্যাণকারী পার্ট কল্প পূর্বের ন্যায় চলছে। বাকি যে এই ধর্মের হবে না, তার বুদ্ধিতে এই জ্ঞান বসবেনা। বাবা হলেন টিচার তো বাচ্চাদেরকেও টিচার হতে হবে। বিদেশ পর্যন্ত পড়ানোর জন্য বাচ্চারা গেছে। অনুবাদ-কারকও সাথে হুশিয়ার চাই। পরিশ্রম তো করতে হবে।

তোমরা ঈশ্বরীয় বাচ্চাদের আচরণ অত্যন্ত উচ্চ হতে হবে। সত্যযুগে চালচলন হয় উচ্চ এবং রাজকীয়। এখানে তো তোমাদেরকে ছাগল থেকে সিংহী, বাঁদর থেকে দেবতা বানানো হচ্ছে। তো প্রত্যেক কথাতে নিরহংকারীভাব চাই। নিজের অহংকারকে ত্যাগ করতে হবে। স্মরণে রাখতে হবে যে, ”যেরকম কর্ম আমি করব, আমাকে দেখে অন্যরা করবে”। নিজের হাতে বাসন পরিস্কার করলে তো সবাই বলবে কতইনা নিরহংকারী। সবকিছু নিজের হাতেই করে তাহলে আরোই বেশি সম্মান পাবে। কখনো অহংকার এলে হৃদয় থেকে নেমে যাবে। যতক্ষণ উচ্চ স্থিতি না হবে ততক্ষণ হৃদয়েই বসতে পারবে না তাে সিংহাসনে বসবে কিভাবে! নম্বরে ক্রমানুসারে পদ হয় তাই না! যার কাছে অনেক ধন আছে তো ফার্স্ট ক্লাস মহল বানিয়ে থাকে। গরীব ঝুপড়ি বানায়। এই কারণে ভালোরীতিতে পড়াশোনা করে ফুল পাস হতে হবে, ভালো পদ পেতে হবে। এমন নয় যে, যা ড্রামাতে আছে বা ভাগ্যে থাকলে হবে। এই চিন্তা এলে ফেল হয়ে যাবে। ভাগ্যের রেখা লম্বা করতে হবে। রাত-দিন খুব পরিশ্রম করে পড়াশোনা করতে হবে। নিদ্রাকে জয় করতে হবে। রাতে বিচার সাগর মন্থন করলে তোমাদের অনেক মজা আসবে। বাবাকে কেউ বলে না যে বাবা আমি এই বিষয়ে বিচার সাগর মন্থন করছি। তো বাবা মনে করেন যে কেউ ওঠেই না হয়তো। হয়তো এনারই পার্ট আছে বিচার সাগর মন্থন করার। নম্বর ওয়ান বাচ্চা তো হলেন ইনি তাই না! বাবা অনুভব বলে থাকেন, উঠে স্মরণে বসো। এইরকম এইরকম চিন্তা করা যায় – এই সৃষ্টির চক্র কিভাবে পুনরাবৃত্তি হচ্ছে। উচ্চ থেকে উচ্চতর হলেন বাবা, পুনরায় সূক্ষ্ম বতনবাসী ব্রহ্মা, বিষ্ণু, শংকর। পুনরায় ব্রহ্মা কেমন! বিষ্ণু কেমন! এইরকম এইরকম বিচার সাগর মন্থন করতে হবে। আচ্ছা!

মিষ্টি-মিষ্টি হারানিধি বাচ্চাদের প্রতি মাতা-পিতা বাপদাদার স্মরণের স্নেহ-সুমন আর সুপ্রভাত। আত্মাদের পিতা ওঁনার আত্মা রূপী বাচ্চাদেরকে জানাচ্ছেন নমস্কার।

ধারণার জন্যে মুখ্য সারঃ-

১ ) যে কর্ম আমি করব, আমাকে দেখে অন্যরা করবে, এইজন্য প্রত্যেক কর্মের উপর মনঃসংযোগ করতে হবে। অত্যন্ত নির্মাণ চিত্ত, নিরহংকারী হতে হবে। অহংকারকে নাশ করতে হবে।

২ ) নিজের ভাগ্যকে উঁচু বানানোর জন্য ভালো ভাবে পড়া পড়তে হবে। সকাল সকাল উঠে বাবাকে স্মরণ করার শখ রাখতে হবে।

বরদানঃ-

যে বাচ্চারা ত্রিকালদর্শী হয় তারা কখনও কোনো কথাতে বিমর্ষ হয় না কেননা তাদের সামনে তিনকাল ক্লিয়ার থাকে। যখন গন্তব্য স্থল আর রাস্তা ক্লিয়ার হয় তো কেউই বিমর্ষ হয়ে পড়েনা। ত্রিকালদর্শী আত্মারা কখনও কোনো কথাতে আনন্দ ছাড়া আর কোনো অনুভব করতে পারে না। পরিস্থিতি যদি তাকে বিমর্ষ করেও দেয় কিন্তু ব্রাহ্মণ আত্মা তাকেও আনন্দে পরিবর্তন করে দেবে। কেননা অগণিতবার এই পার্ট সে পালন করেছে। এই স্মৃতি কর্মযোগী বানিয়ে দেয়। সে প্রত্যেক কাজ আনন্দের সাথে করে থাকে।

স্লোগানঃ-

Daily Murlis in Bengali: Brahma Kumaris Murli Today in Bengali

Email me Murli: Receive Daily Murli on your email. Subscribe!

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top