12 January 2022 Bengali Murli Today | Brahma Kumaris

Read and Listen today’s Gyan Murli in Bengali

January 11, 2022

Morning Murli. Om Shanti. Madhuban.

Brahma Kumaris

আজকের শিব বাবার সাকার মুরলি, বাপদাদা, মাধুবন। Brahma Kumaris (BK) Murli for today in Bengali. This is the Official Murli blog to read and listen daily murlis.

“মিষ্টি বাচ্চারা - বাবার কাছে সম্পূর্ণ উত্তরাধিকার প্রাপ্ত করার জন্য বিকার গুলির দান অবশ্যই করতে হবে, দেহী-অভিমানী হতে হবে, যদি মাম্মা বাবা বলো তাহলে সুযোগ্য হও”

প্রশ্নঃ --

ঈশ্বরে বিশ্বাসী বাচ্চারাও কোন্ একটি কথায় অবিশ্বাসী হয়ে যায় ?

উত্তরঃ -:-

দেহ-অভিমানের কারণে, যারা বলে আমরা সবকিছু জানি। পুরানো চলন ত্যাগ করে না। জ্ঞানের গুলি বিদ্ধ হওয়ার পরেও মায়ার গুলি খেতে থাকে। আমি আত্মা, দেহী অভিমানী হতে হবে, এই কথাটি ভুললে ঈশ্বরে বিশ্বাসী বাচ্চারাও অবিশ্বাসী হয়ে যায়। ঈশ্বরীয় আশ্রয়ে এসেও মরে যায়।

গান:-

আজ নয় তো কাল…

ওম্ শান্তি । ওটা হল ঘড়ি, এ হল অসীম জগতের ঘড়ি। তাতেও কোয়ার্টার, হাফ, ফুল দেখানো হয়, এতেও তাই আছে। ৪-টি ভাগ আছে। ১৫-১৫ মিনিট রয়েছে। যদিও এই ঘড়িটি পুনরায় এক থেকে আরম্ভ হবে। এতে অর্ধেক কল্প হল দিন, অর্ধেক কল্প হল রাত। যেমন ম্যাপে দেখানো হয়েছে – নর্থ পোলে ৬ মাস রাত থাকে তাহলে নিশ্চয়ই সাউথ পোলে ৬ মাস দিন থাকবে। এখানেও ব্রহ্মার দিন অর্ধেক কল্প তো ব্রহ্মার রাত অর্ধেক কল্প । দুনিয়ার মানুষ এই কথা জানেনা যে এ হল ড্রামার চক্র, যাকে কল্প বৃক্ষও বলা হয়, এর আয়ু অনেক। নামই হল কল্প বৃক্ষ, এতখানি আয়ু যুক্ত বিশাল বৃক্ষ তো হয় না তাই এই বৃক্ষের তুলনা বট গাছের সঙ্গে করা হয় । যার ফাউন্ডেশন বা শেকড় নষ্ট হয়েছে, বাদবাকি বৃক্ষটি জীবিত আছে, তাই গায়ন আছে একটি পায়া ভেঙে যাওয়া সত্ত্বেও বাকি তিনটি পায়ে দাঁড়িয়ে আছে । দুনিয়ায় এই কথা কেউ জানে না অর্ধেক কল্প দিন এবং অর্ধেক কল্প রাত অথবা অর্ধেক কল্প জ্ঞান এবং অর্ধেক কল্প ভক্তি। তারা অর্ধেক করতে পারে না। সত্যযুগকে অনেকটা সময় দিয়ে দিয়েছে তাই অর্ধেক করতে পারে না। কোনো হিসেবই থাকে না। মানুষ ঈশ্বরে বিশ্বাসী ও অবিশ্বাসী কথার অর্থও বোঝে না। অর্ধেক কল্প সৃষ্টি বিশ্বাসী থাকে, অর্ধেক কল্প অবিশ্বাসী। ঈশ্বরে বিশ্বাসী হয়ে থাকার উত্তরাধিকার বাবার কাছ থেকে প্রাপ্ত হয়। কেউ জানেনা শিবরাত্রি কখন হয়। সময় তো থাকা উচিত তাইনা, যখন বাবা স্বয়ং এসে রাতকে দিনে পরিণত করেন। বাবাকেই এসে ভক্তির ফল প্রদান করে ভক্তির বন্ধন থেকে মুক্ত করতে হয়। পরম পিতা পরমাত্মাকে অবশ্যই আসতে হয় । আহবান করে পতিত-পাবন এসো। পতিত-পাবন কে – তা জানেনা, তাই তাদেরকে ঈশ্বরে অবিশ্বাসী বলা হয়। যারা জানে তাদের মধ্যেও নম্বর অনুযায়ী পুরুষার্থ অনুসারে আছে। এখানে যারা থাকে তাদের মধ্যেও সঠিকভাবে না জানার দরুন আশ্চর্য হয়ে শুনন্তি, কথন্তি তারপর ভাগন্তি হয়ে যায়। বাবার সর্ব প্রথম আদেশ হল – পবিত্রতার। অনেক সেন্টার আছে যেখানে বিকার গ্রস্ত মানুষও অমৃত পান করতে যায়, ধারণ কিছুই করতে পারে না। বিকার গুলি ত্যাগও করতে পারেনা। যারা অমৃতের পরিবর্তে বিষ পান করে তাদের ভস্মাসুর বলা হয়। কাম চিতায় বসে ভস্ম হয়ে যায়, দেবতায় পরিণত হয় না। প্রথমে বিকার গুলি দান করা উচিত। দান করলে তবে বাবা মাম্মার পরিচয় দেওয়ার যোগ্য হবে। ক্রোধও কম নয়। ক্রোধের বশে প্রথমে তো কটু কথা বলে তারপরে মারধর শুরু করে দেয়। একে অপরকে খুনও করে দেয়। খবরের কাগজে এমন খবর অনেক আসে। বাবার কাছে স্বর্গের অধিকার প্রাপ্ত করতে হলে এই বিকার গুলি, যার দ্বারা দুর্গতি হয়েছে, সেসব দান অবশ্যই করতে হবে। বাবা বলেন বাচ্চারা তোমাদেরকে অশরীরী হয়ে চলতে হবে, এই দেহের ভাব ত্যাগ করো। অনেক সময় তোমরা দেহ-অভিমানী ছিলে। সত্য যুগে তোমরা আত্ম-অভিমানী ছিলে। তোমরা বুঝতে আমরা আত্মারা এক শরীর ত্যাগ করে অন্য শরীর ধারণ করি। সেখানে মায়া থাকে না তাই দুঃখের কোনো কথা থাকে না। এখানে তো কোনো বিখ্যাত মানুষ অসুস্থ হলে খবর কাগজে ছাপা হয়ে যায় । তাকে সুস্থ করে তোলার বিভিন্ন প্রচেষ্টা করা হয়। দেখো, এই সময় পোপের অনেক মান। কিন্তু এই সময়ে সবাই হল ঈশ্বরে অবিশ্বাসী। গড ফাদারকে জানেনা তো অবিশ্বাসীই বলা হবে তাইনা। কোনো লৌকিক পিতার ৫-৭ টি সন্তান থাকলে এমন বলা হবে কি যে আমাদের পিতা সর্বব্যাপী। শিববাবাও বলেন আমি হলাম রচয়িতা, ব্রহ্মা হলেন আমার রচনা। রচনায় রচয়িতা ব্যাপ্ত হবে কীভাবে। খুবই সহজ কথা, তবু বুঝতে পারে না, তাই বাবা বোঝাতে থাকেন প্রথমে ঈশ্বরে অবিশ্বাসী থেকে বিশ্বাসী তৈরি করো যারা বলবে যথাযথভাবে পরমপিতা পরমাত্মা হলেন আমাদের পিতা, তাঁর কাছ থেকে স্বর্গের অধিকার প্রাপ্ত করতে হবে। কন্যা দানে যে অর্থ দান করা হয় তাকেও উত্তরাধিকার বলা হয়। সুখের উত্তরাধিকার কে প্রদান করেন, দুঃখের উত্তরাধিকার কে দেয়, সে কথা জানেনা। ভারতবাসী স্বর্গকে ভুলে গেছে। নামও বলে, অমুকে স্বর্গে গমন করেছে, কিন্তু বুঝতে পারেনা। বাবা বলেন একেবারে তুচ্ছ বুদ্ধি হয়ে গেছে। গায়ন করে পতিত -পাবন এসো, কিন্তু নিজেকে পতিত বলে গণ্য করে না। বাবা বলেন প্রথমে অল্ফ নিয়ে বোঝাও। পরম পিতা পরমাত্মার সঙ্গে তোমাদের কি সম্বন্ধ ! যখন বলবে জানিনা তখন বলো, পিতাকে জানো না ! লৌকিক পিতা তো হলেন শরীরের রচয়িতা, পরম পিতা পরমাত্মা হলেন আত্মাদের পিতা। তবে তোমরা কি পিতাকে জানো না ? কতখানি সহজ কথা। কিন্তু বাচ্চাদের বুদ্ধিতে বসে না। তা নাহলে তো সার্ভিস করতো। পরমপিতা পরমাত্মার সঙ্গে কি সম্বন্ধ আছে ? প্রজাপিতা ব্রহ্মার সঙ্গে কি সম্বন্ধ আছে ? উনি হলেন পরমপিতা, ইনি প্রজাপিতা। প্রজাপিতা তো অবশ্যই এখানেই থাকবে তাইনা। প্রজাপিতা ব্রহ্মার নাম শুনেছো কি ? নিরাকার পরমাত্মা সৃষ্টি রচনা করেছেন কীভাবে ? অতএব প্রজাপিতা হলেন সাকার, তাঁর সন্তান বি.কে রাও অবশ্যই থাকবে। সন্তান হয় সম্পত্তির অধিকার প্রাপ্ত করার জন্য । কিন্তু ভালো বাচ্চারাও যুক্তি সহকারে বোঝায় না। নতুন নতুন কথা বাবা বোঝান তা সত্ত্বেও বাচ্চারা নিজের পুরানো চলনেই চলতে থাকে। নতুন ধারণা করে না। দেহ-অভিমানে থাকে। বলে আমরা সবকিছু জানি, কিন্তু প্রথম কথাটি না জানার দরুন পরিত্যাগ করে চলে যায়। ঈশ্বরে বিশ্বাসী থেকে অবিশ্বাসী হয়ে পড়ে। ঈশ্বরীয় আশ্রয়ে এসে পুনরায় মৃতবৎ হয়ে যায়। বাবা মাম্মা বলে দেখো কীভাবে মরে যায়। মায়ার গুলি বিদ্ধ হয় বা দেহ-অভিমানের এবং তারপরেই মরে যায় (হাত ছেড়ে চলে যায়)। এ হল জ্ঞান যুক্ত গুলি, ওসব হল মায়ার গুলি। মায়া এমন গুলি বিদ্ধ করে যে আসা পর্যন্ত ছেড়ে দেয়। তোমরা পাণ্ডব, তোমাদের যুদ্ধ হল মায়ার সঙ্গে।

বাবা বোঝান, আমাকে জ্ঞানের সাগর বলা হয়। জ্ঞানের সাগর থেকে জ্ঞান গঙ্গার উৎপত্তি হয় নাকি জলের গঙ্গার ? স্থূল গঙ্গা নদীর চিত্রও দেবী রূপে দেখানো হয়, তবুও বুদ্ধিতে বোধ আসে না যে সে কে ? দেবী-দেবতা তো কাউকে অমৃত পান করাতে পারে না। যজ্ঞ সদা ব্রাহ্মণদের দ্বারা রচনা করা হয়। তাহলে যজ্ঞে, যুদ্ধের কথা এলো কোথা থেকে ? এইসব কথা সেন্সিবল বাচ্চারাই বুঝতে পারে। বুদ্ধিহীনরা ভুলে যায়। স্কুলেও স্টুডেন্ট নম্বর অনুসারে ভাগ্যবান হয়। যদিও স্কুলে ১২ মাস বসেছে কিন্তু পড়াশোনায় মনোযোগ না দিলে পড়াশুনা হয় না। বাবা তো আত্মাদের পড়ান। তারা তো মানুষকে পড়ায়। বাবা বলেন হে আত্মা তুমি কি শুনছো ? অন্য কেউ আত্মাদের সঙ্গে কথা বলতে পারে না। বাবা বলেন নিজেদেরকে লাকি স্টার ভাবো ? তোমাদেরকে আমি পড়াই। আত্মাই করে ও করায়। করনকরাবনহার, আত্মা ও পরমাত্মা দুইজনেই। যেমন আত্মা, আত্মার দ্বারা করায় তেমনই পরমাত্মা পিতা আত্মাদের দ্বারা করান। বাবা বলেন আমি আত্মাদের দ্বারা ভালো কর্ম করাই। সবাইকে বাবার পরিচয় দিতে হবে। সর্বপ্রথমে এই প্রশ্নাবলী তুলে নাও।। উনি হলেন পারলৌকিক পরমপিতা পরমাত্মা, আর উনি লৌকিক পিতা। আত্মা ও শরীর দুটি আলাদা তাইনা। শরীরের পিতা লৌকিক পিতা, আত্মাদের পিতা পরমপিতা পরমাত্মা। উনি হলেন সিনিয়র ফাদার। সব ভক্তরা তাঁকেই স্মরণ করে। সর্বজনের পতিত-পাবন হলেন উনি। আজকাল তো অনেক গুরু আছে, যারা জগৎগুরু নাম রাখে। জগৎ-অম্বাও অনেক আছে। এইসব হল মিথ্যে। মিথ্যার মধ্যে সত্যের সন্ধান পাওয়া খুব কঠিন। বড় বড় নাম রেখে বসে আছে। কিন্তু সত্য তো ঢাকা থাকে না। বলা হয় – সত্য যেখানে আত্মা নাচবে সেখানে। ডান্স করতে থাকো। ডান্স তো বিখ্যাত। তোমরা ঈশ্বরে বিশ্বাসী হয়েছো, জ্ঞান ধারণ করলে তোমরা স্বর্গে ডান্স করবে। দেবতারাই ডান্স করবে। পতিত দুনিয়া হল নরক। সুতরাং নরককে স্বর্গ অথবা পবিত্র দুনিয়া এই গুরু বা সাধুরা তো বানাবে না। একে বলা হয় কুম্ভী পাক নরক অর্থাৎ পাঁকে পরিপূর্ণ নরক। স্বর্গকে বলা হয় শিবালয়। প্রথমে তো এই কথা লিখিয়ে নাও যে পরমপিতা পরমাত্মা আমাদের পিতা, উনি প্রজাপিতা ব্রহ্মার দ্বারা ব্রাহ্মণদের রচনা করেছেন। আমরা শিববাবার পৌত্র । স্বর্গের অধিকার শিববাবা দেবেন। জ্ঞান সাগর হলেন শিববাবা। অবিনাশী জ্ঞান রত্ন ব্রহ্মার দ্বারা প্রদান করেন। প্রথমে ব্রহ্মা প্রাপ্ত করেন তারপরে মুখবংশী ব্রাহ্মণদের প্রাপ্ত হয়। স্কুলেও কখনও যারা পরে আসে তারাও এগিয়ে যায় কারণ তারা ভালো পড়াশোনা করে। এখানেও ভালো ভাবে পড়তে হবে এবং পড়াতে হবে। যারা বাবার সমান করে তুলতে পারে না নিশ্চয়ই তাদের কোনো খামতি আছে, যার ফলে জ্ঞানের ধারণা করতে পারে না। কাম বিকারের হাল্কা নেশা থাকলেও ধারণা হবে না। কেউ লেখে বাবা কাম বিকারের ঝড় খুব আসে। বেতালা বানিয়ে দেয়।

বাবা বলেন কাম বিকার হল মহাশত্রু, যাকে যোগবলের দ্বারা পরাজিত করো। কল্প পূর্বেও তোমরা জয় লাভ করেছ। বাবার সিংহাসনে বসেছ। তাদের রয়্যাল কুল আছে। শুধুমাত্র এক জন্ম পবিত্র থাকলে এত উঁচু স্থান অর্জন করবে। পবিত্র না থাকলে খুব ক্ষতি হবে। মৃত্যু সম্মুখে দাঁড়িয়ে । দুর্ঘটনা ইত্যাদি অনেক হয়। রজঃ প্রধান সৃষ্টিতে এত মৃত্যু ছিল না। এখন তো মায়ার পাম্প আছে। পূর্বে এত মেশিন ইত্যাদি ছিল না। আগেকার দিনে যুদ্ধ ইত্যাদি স্টিমার বা বিমান দ্বারা তো হত না। এইসব তো এখন আবিষ্কার হয়েছে। এখানে ছিল না। আত্মারা প্রথমে সত্যযুগে ছিল তো পুনরায় সঙ্গমে থাকা উচিত। যে সুখ পুনরায় তোমরা স্বর্গে প্রাপ্ত করবে। বিমান ইত্যাদি যা কিছু তৈরি হচ্ছে সবই সেখানে থাকবে। প্রজাতে অনেকে এসে যাবে। সংস্কার অর্জন করে স্বর্গে এসে তৈরি করবে। এখন তৈরি হচ্ছে বিনাশের জন্য যা পরে সুখের সাধন হয়ে যাবে। সেখানে তো ফুলপ্রুফ থাকবে। মায়ার পাম্পে বিনাশ হবে। বিনাশ তো অবশ্যই হবে। ব্রাহ্মণদের দ্বারা যজ্ঞও রচিত আছে, তাতে সম্পূর্ণ পুরানো দুনিয়া স্বাহা হবে। ব্রাহ্মণদের হাতেই যজ্ঞ রচনা হয়, প্রাপ্তিও ব্রাহ্মণদের হয়। ব্রাহ্মণ বর্ণ আত্মাই দেবতা বর্ণে পরিণত হয়। শিববাবা, ব্রহ্মার দ্বারা ব্রাহ্মণ রচনা করেন। ব্রাহ্মণরাই দেবতা হয়। কত সোজা কথা, কিন্তু বাচ্চাদেরকে এই কথাটি আশ্চর্যবৎ অনুভব হয়। অনেক বাচ্চা এমন সহজ কথা ধারণ করতে পারে না। আচ্ছা!

মিষ্টি – মিষ্টি হারানিধি বাচ্চাদের প্রতি মাতা – পিতা, বাপদাদার স্মরণের স্নেহ-সুমন আর সুপ্রভাত । আত্মাদের পিতা ওঁনার আত্মারূপী বাচ্চাদেরকে জানাচ্ছেন নমস্কার ।

ধারণার জন্যে মুখ্য সারঃ-

১ ) বাবার সঙ্গে সর্বদা সত্য স্বরূপে থাকতে হবে। বিকারের দান করে পরে ভস্মাসুর হবে না। পবিত্রতার আদেশ অবশ্যই পালন করতে হবে।

২ ) বিকারের সূক্ষ্ম নেশা যোগবলের দ্বারা সমাপ্ত করতে হবে। ভালো ভাবে পড়াশোনা করতে হবে ও করাতে হবে।

বরদানঃ-

তীব্র পুরুষার্থীর সামনে সর্বদা লক্ষ্য স্থির থাকে। তারা কখনও এদিকে ওদিকে দেখে না। ফার্স্ট নম্বর প্রাপ্তকারী আত্মারা ব্যর্থকে দেখেও দেখে না, ব্যর্থ কথা শুনেও শোনে না। তারা লক্ষ্যটিকে সামনে রেখে ব্রহ্মা বাবাকে ফলো করে। যেমন ব্রহ্মা বাবা নিজেকে করনহার ভেবে কর্ম করেছেন, কখনও করাবনহার ভাবেননি, তাই দায়িত্ব পালন করার সময় সদা হাল্কা ছিলেন। এমন ভাবে ফলো ফাদার করো।

স্লোগানঃ-

লাভলীন স্থিতির অনুভব করুন –
বাচ্চাদের প্রতি বাবার এতই স্নেহ ভালোবাসা যে, রোজ স্নেহের রেস্পন্ড দিতে বড় একখানি পত্র লেখেন। স্মরণ স্নেহ দেন এবং সাথী হয়ে সদা সঙ্গে থাকেন, তাই এই স্নেহে নিজের সব দুর্বলতা অর্পণ করে সমান স্থিতিতে স্থির হয়ে যাও।

Daily Murlis in Bengali: Brahma Kumaris Murli Today in Bengali

Email me Murli: Receive Daily Murli on your email. Subscribe!

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top