22 December 2021 BENGALI Murli Today – Brahma Kumaris
Read and Listen today’s Gyan Murli in Bengali
21 December 2021
Morning Murli. Om Shanti. Madhuban.
Brahma Kumaris
আজকের শিব বাবার সাকার মুরলি, বাপদাদা, মাধুবন। Brahma Kumaris (BK) Murli for today in Bengali. This is the Official Murli blog to read and listen daily murlis.
"মিষ্টি বাচ্চারা - বাবা এসেছেন তোমাদের ভক্তির ফল প্রদান করতে, ভক্তির ফল হলো জ্ঞান, জ্ঞানের দ্বারাই সদ্গতি পাওয়া যায়"
প্রশ্নঃ --
এই ব্রাহ্মণ কুলে বড় কাকে বলবে ? তার চিহ্ন কি সে সম্পর্কে বল ?
উত্তরঃ -:-
ব্রাহ্মণ কুলে বড়’র থেকে বড় হল যে খুব ভালো সার্ভিস করে। যার মধ্যে সবসময়ই স্ব-উন্নতি করার ভাবনা থাকে, যে ঈশ্বরীয় পঠন-পাঠন করে তীব্রভাবে এগিয়ে যায়। এমনই মহাবীর বাচ্চারা নিজের তন-মন-ধন সবকিছুই ঈশ্বরীয় সেবার দ্বারা সফল করে থাকে। নিজের আচার-আচরণের প্রতি বিশেষ ধ্যান দেয়।
গান:-
তুমি রাত নষ্ট করেছ ঘুমিয়ে, দিবস নষ্ট করেছো খেয়ে..
ওম্ শান্তি । এই গানটা সঠিক নয়। এই দুনিয়াতে তোমরা যা কিছু শুনছ সব বেঠিক অর্থাত্ মিথ্যা। বাবা বসে বোঝান হে ভারতবাসী বাচ্চারা, বাচ্চারা যারা সামনে বসে আছে, তাদেরই বলছেন। তোমরা এখন বুঝতে পেরেছ ওটা হলো ভক্তি মার্গ। বেদ,শাস্ত্র, উপনিষদ ইত্যাদি কত কি ভক্তি মার্গে জন্ম-জন্মান্তর ধরে পড়ে আসছে। গঙ্গা স্নান করে আসছে। ওদের জিজ্ঞাসা কর, এই কুম্ভের মেলা কবে থেকে শুরু হয়েছে? বলবে এ তো অনাদিকাল থেকে হয়ে আসছে। কবে থেকে করছ ? এটা বলতে পারব না। ওদের জানাই নেই যে ভক্তি মার্গ কবে থেকে শুরু হয়। কল্পের আয়ুকেও উল্টো করে দিয়েছে। ওরা বলে শাস্ত্রে লেখা আছে – ব্রহ্মার দিন আর ব্রহ্মার রাত। এটা গীতাতেই আছে। এখন বাবা বোঝাচ্ছেন তোমরা ব্রাহ্মণদের দিন আর অসীমের অনন্ত রাত। অর্ধকল্প দিন আর অর্ধকল্প রাত। সমান হতে হবে না! অর্ধকল্প থেকে ভক্তি শুরু হয়, এটা কারো জানা নেই। সোমনাথ মন্দির কবে নির্মাণ হয়েছে? সর্বপ্রথম সোমনাথের মন্দিরই তৈরি হয়েছিল – অব্যভিচারী ভক্তির জন্য। তোমরা জান অর্ধকল্প সম্পূর্ণ হওয়ার পরেই ব্রহ্মার রাত শুরু হয়। লক্ষ বছরের কোনও প্রশ্নই নেই। বলে থাকে ১৩-১৪শ বছর হবে যখন মুহম্মদ গজনি মন্দির থেকে সম্পদ লুটপাট করে নিয়ে গেছে। তোমরা এখন বুঝতে পেরেছ এই পুরানো দুনিয়ার সাথে আমাদের কোনো সম্পর্ক নেই, অন্যান্য ধর্মের যারা মাঝে-মাঝে আসে তারা বাই-প্লট। এখন তো ওদেরও অন্তিমেরও অন্তিম সময়। তমোপ্রধান হয়ে গেছে। কত ভ্যারাইটি। সূর্যবংশীয় থেকে চন্দ্রবংশীয় হয়েছে, দুই কলা কমে গেছে তারপর অন্যান্য ভ্যারাইটি এসেছে। এই সময় হলো ভক্তি মার্গ। জ্ঞান দ্বারা হয় দিন অর্থাৎ সুখ। ভক্তি দ্বারা হয় রাত অর্থাৎ দুঃখ। ভক্তি সম্পূর্ণ হলেই জ্ঞান প্রাপ্ত হয়। জ্ঞান প্রদানকারী একজনই জ্ঞানের সাগর বাবা। তিনি কখন আসেন, শিব জয়ন্তী কখন পালন করা হয়, এটাও কারো জানা নেই।
এখন বাবা বসে তোমাদের বোঝাচ্ছেন ভক্তি কত সময় ধরে চলে তারপর জ্ঞান কখন প্রাপ্ত হয়। অর্ধকল্প ধরে এই ভক্তি মার্গ চলে আসছে। সত্যযুগ ত্রেতায় এই ভক্তি মার্গের চিত্র ইত্যাদি কিছুই হয়না। ভক্তির অংশমাত্র সেখানে নেই। এখন কলিযুগের অন্তিম সময় যখন ভগবানকে আসতে হয়। এর মাঝখানে কেউ-ই ভগবানকে পায়না। ওরা বলে জানিনা কোন রূপে ভগবানকে পাওয়া যাবে? গীতার ভগবান যদি কৃষ্ণ হয় তবে সে কখন আসবে — রাজযোগ শেখাতে ? মানুষ তো কিছুই জানে না। ভক্তি মার্গ আর জ্ঞান মার্গ সম্পূর্ণ আলাদা। গীতায় আছে ভগবানুবাচ। আহ্বান ও করে ‐ হে পতিত-পাবন এসো। একদিকে ডাকে, অন্যদিকে আবার গঙ্গা স্নান করতে যায়। কোনো নিশ্চয়ই (ধারণা) নেই পতিত-পাবন পরমাত্মা কে ? তোমরা বাচ্চারা এখন জ্ঞান পেয়েছ। তোমরা জান আমরা এখন যোগাবল দ্বারা সদ্গতি পেয়ে থাকি। বাবা বলেন-মামেকম স্মরণ কর তবেই বিকর্ম বিনাশ হবে। আমি গ্যারান্টি দিচ্ছি – পতিত-পাবন বাবা বলেন আমি ৫ হাজার বছর আগেও এমনই বলেছিলাম যে বাচ্চারা দেহ সমেত দেহের সব সম্বন্ধ থেকে বুদ্ধিযোগ ছিন্ন করে আমাকে স্মরণ কর। এটা গীতার মহাবাক্য। কিন্তু আমি কবে গীতা শুনিয়েছিলাম, এটা কারো জানা নেই। আমি বলছি ৫ হাজার বছর আগে আমি তোমাদের গীতা শুনিয়েছিলাম। এই সময় সম্পূর্ণ মনুষ্য সৃষ্টি রূপী বৃক্ষ জরাজীর্ণ অবস্থায় পরিণত হয়েছে। বাবা এসে তোমাদের ড্রামার আদি-মধ্য-অন্ত, সম্পূর্ণ চক্রের রহস্যকে বুঝিয়ে বলেন। বাবা তো অবশ্যই অন্তিমেই আসবেন তাইনা। তোমরা জান নতুন দুনিয়ার স্থাপনা আর পুরানো দুনিয়ার বিনাশ কিভাবে হবে। এখন তোমাদের বুদ্ধিতে আছে যে কিভাবে আমরা নতুন দুনিয়ার মালিক হতে পারব। এটা রাজযোগ তবে আমরা প্রজা কেন হব। যখন মাম্মা বাবা রাজা-রানী হবে তবে আমরা কেন রাজা-রানী হব না! মাম্মা তো যুবতী ছিলেন। ব্রহ্মা বাবা তো বৃদ্ধ তবুও সবচেয়ে উচ্চ পড়াশোনা করতেন। জোয়ানদের তো সবচেয়ে তীক্ষ্ম হওয়া উচিত না ! বাবা বলেন শুধু আমাকে স্মরণ কর, যতটা সম্ভব।
বাকি সব কিছুকে ভুলে যাও। পুরানো দুনিয়া থেকে বৈরাগ্য নাও। যেমন নতুন বাড়ি তৈরি হলে বুদ্ধি ঐ দিকেই চলে যায় তাইনা। ওটা চোখ দিয়ে দেখা যায়। আর এটা বুদ্ধি প্রয়োগ করে জানতে পারছ।অনেকেরই সাক্ষাত্কারও হয়ে থাকে। একে প্রকৃতপক্ষে বৈকুন্ঠ, প্যারাডাইস, হেভনও বলে থাকে। নিশ্চয়ই কখনও ছিল। এখন আর নেই। এখন তোমরা পুনরায় রাজত্ব প্রাপ্ত করার জন্য রাজযোগ শিখছ। প্রধান বিষয়ই হলো ‐- শিব ভগবানুবাচ। কৃষ্ণ তো ভগবান হতে পারে না। সে তো সম্পূর্ণ ৮৪ জন্ম গ্রহণ করে। ভগবান জন্ম-মৃত্যুর আবর্তে আসতে পারেন না, এটা তো খুব পরিষ্কার। কৃষ্ণের যে রূপ সত্যযুগে ছিল সেটা তো আর হতে পারে না। পুনর্জন্ম নিতে-নিতে নাম রুপের পরিবর্তন হয়। এই সময় ঐ আত্মাও তমোপ্রধান হয়ে গেছে। কেউ যদি বলে কৃষ্ণ দ্বাপরে ছিল কিন্তু তার ঐ রূপ তো দ্বাপরে হতে পারে না। দ্বাপরে পতিত থেকে পাবন করে তুলতে আসতে পারে না। কৃষ্ণ তো সত্যযুগেই থাকে। কৃষ্ণকে পতিত-পাবন বলা যায় না। গীতার ভগবান কৃষ্ণ নয়,শিব।তিনি অবশ্যই আসেন। শিব জয়ন্তীও হয়, নিশ্চয়ই কোনো রথে প্রবেশ করবেন। তিনি স্বয়ং বলেন আমি সাধারণ শরীরে প্রবেশ করি, যার নাম রাখি ব্রহ্মা। ব্রহ্মার দ্বারা বিষ্ণুপুরী স্থাপনা হয়। সামনেই মহাভারতের লড়াই অপেক্ষা করছে। এই নলেজ বুদ্ধিতে ভালোভাবে স্মরণে রাখতে হবে। বুদ্ধিতে এই স্মরণ থাকা উচিত যে আমরা হলাম স্টুডেন্টস। বাবা পড়াচ্ছেন। অল্প সময় বাকী আছে। তারপর বাবা আমাদের ফিরিয়ে নিয়ে যাবেন। যে নিজেকে উচ্চ করে তুলবে, সেই উচ্চ পদ পাবে। কিন্তু মায়া এমনই যে বরবাদ করে ছাড়ে। কিছু বাচ্চার সার্ভিস করার জন্য উৎসাহ থাকে। ছোট-ছোট গ্রামে প্রোজেকটর নিয়ে সার্ভিস করছে। অনেক প্রজা গড়ে তোলে অবশ্যই নিজে রাজা হবে। গৃহস্থ পরিবারে থেকেও পবিত্র থাকতে হবে। অনেক পরিশ্রম করতে হবে। মাতারা পবিত্র হতে চায় কিন্তু পতিরা হতে দেয়না, সুতরাং ঝগড়া চলতে থাকে। সন্ন্যাসীরা নিজেরা পবিত্র হওয়ার জন্য স্ত্রীকে ত্যাগ করে। তাদের তখন কেউ-ই কিছু বলেনা যে নিজের রচনা ছেড়ে কেন পালিয়ে যাচ্ছ । পবিত্র হওয়ার জন্য কেউ-ই বারণ করতে পারে না। আমি কাউকেই ঘর-পরিবার ছেড়ে যাওয়ার কথা বলিনা। শুধু বলি পবিত্র হওয়া উচিত, সুতরাং এর মধ্যে মানা করা কেন আসবে। কিন্তু এই বিষয়ে বার্তালাপ করার জন্য অতীব শক্তির প্রয়োজন। ভগবানুবাচ — তোমরা পবিত্র হলে পবিত্র দুনিয়ার মালিক হতে পারবে। এরজন্য অবস্থা (স্থিতি) শক্তিশালী হওয়া উচিত, মোহ ইত্যাদি থাকা উচিত নয়, যা স্মরণে আসবে। বুদ্ধিযোগ কুটুম্বদের (আত্মীয়স্বজন) দিকে ধাওয়া করে, সেইজন্য সার্ভিস করার যোগ্য হয়ে উঠতে পারে না। এখানে বেহদের সন্ন্যাস হতে হবে। এটা হলো কবরস্থান। আমাদের স্মরণ করতে হবে- বাবাকে। তিনি পরিস্থানে নিয়ে যান। এই ব্রাহ্মণ কুলে যে ভালো সার্ভিস করে,সেই সিনিয়র। তাদের প্রতি রিগার্ড রাখা উচিত, তাদের মতোই সার্ভিস করা উচিত তবেই উচ্চ পদ পাবে।এখন স্ব-উন্নতির প্রতি অধীর হওয়া উচিত। নিজেকে দেখা উচিত যে আমি কি বাবার উত্তরাধিকার পাওয়ার যোগ্যতা অর্জন করেছি! বাবা এসেছেন পবিত্র করে সাথে নিয়ে যাওয়ার জন্য। সেটা কিভাবে অবহেলা করব ! বাবা সবাইকে জিজ্ঞাসা করলে বলে থাকে আমরা তো মহারানি হব। সুতরাং এমনই আচার-আচরণ হতে হবে না! কিছু বাচ্চা আছে খুব ভালো। কিন্তু যে পুরুষার্থ করে না সে কি পদ পাবে। প্রতিটি বিষয়েই পুরুষার্থ করেই প্রালব্ধ পাওয়া যায়। কেউ অসুস্থ হয়ে পড়লে সুস্থ হওয়ার সাথে-সাথেই দিন-রাত পুরুষার্থ করে পড়াশোনা করে তীব্র গতিতে এগিয়ে যায়। এখানেও সার্ভিসে লেগে পড়তে হবে। বাবা সার্ভিস করার জন্য অনেক যুক্তি বলে দেন। প্রদর্শনীতে বোঝাবার অভ্যাস গড়ে তোল।
বাবা তো বলেন নিজের উন্নতি করে জীবন সফল কর। এই অধীরতা থাকা উচিত যে আমি কতটুকু সার্ভিস করছি, কতজনকে নিজের সমান তৈরি করতে পেরেছি। কাউকে নিজের সমান তৈরি করতে না পারলে উচ্চ পদ কিভাবে পাবে। তখন বোঝা যায় যে প্রজাদের মধ্যে যাবে অথবা দাস-দাসী হবে। সার্ভিস করার অনেক কিছু আছে। এখন তোমাদের ঝাড় ছোট। মজবুত হয়নি। তুফান এলে কাঁচা অবস্থাতেই পড়ে যাবে। মায়া ভীষণ ভাবে হয়রান করে থাকে। মায়ার কাজই হলো বাবার প্রতি বিমুখ করে তোলা। চলতে-চলতে গ্রহ যখন নেমে যায় তখনই বলে থাকে আমি তো বাবার কাছ থেকে সম্পূর্ণ উত্তরাধিকার নেব। তন-মন-ধন দ্বারা সম্পূর্ণ সেবা করব। মায়া যে কিভাবে কোথায় ভুল করিয়ে দেয় তারপর শ্রীমত অনুসারে চলা ছেড়ে দেয়। তারপর কখনও আবার স্মৃতি এলে শ্রীমতে চলে। এই সময় সম্পূর্ণ দুনিয়াতে রাবণ সম্প্রদায়। দেবতারা হলো রাম সম্প্রদায়। রাবণ সম্প্রদায়রা রাম সম্প্রদায়ের সামনে মাথা নত করে। তোমরা জান আমরা বিশ্বের মালিক ছিলাম। ৮৪ জন্ম নিতে-নিতে এখন কি অবস্থা হয়ে গেছে। বাবা এখন সবাইকে পুরুষার্থ করাচ্ছেন। নয়তো খুব অনুতপ্ত হতে হবে। আমরা ভগবানের শ্রীমত অনুসারে চলিনি ,বাবা তো প্রতিদিন বোঝান বাচ্চারা ফাঁকিবাজি করবে না। সার্ভিসেবল বাচ্চাদের দেখেছ কত সুন্দর ভাবে সার্ভিস করছে। অমুক ফার্স্ট গ্রেড, অমুক সেকেন্ড গ্রেডে সার্ভিস করছে। পার্থক্য তো থাকবেই তাইনা। বাবা বাচ্চাদের তো সত্যিটাই বলবেন না ! অজ্ঞান কালে বাবা থাপ্পড়ও মারেন। এখানে এই অসীমের পিতা কত স্নেহের সাথে বুঝিয়ে থাকেন, যে স্ব-উন্নতি কর।
যেভাবেই হোক পুরুষার্থ করতে হবে। বাবার খুশি হয় যে ৫ হাজার বছর পরে আবার এসে বাচ্চাদের সাথে মিলিত হয়েছি। রাজযোগ শেখাচ্ছি। গান আছে না – তুমিও সেই আমিও সেই। সুতরাং বাবা বলেন তোমরাই সেই বাচ্চারা। এই কথা আর কেউ বুঝবে না। আচ্ছা!
মিষ্টি-মিষ্টি হারানিধি বাচ্চাদের প্রতি মাতা-পিতা বাপদাদার স্মরণের স্মরণ আর সুপ্রভাত। আত্মিক পিতা ওঁনার আত্মা রূপী বাচ্চাদেরকে জানাচ্ছেন নমস্কার।
ধারণার জন্যে মুখ্য সারঃ-
১ ) নিজেকে সার্ভিস করার জন্য উপযুক্ত করে তুলতে হবে। যে ভালোভাবে সার্ভিস করে তার প্রতি সম্পূর্ণ রূপে রিগার্ড রাখা উচিত। নিজের উন্নতির জন্য খেয়াল রাখতে হবে।
২) তন-মন-ধন দ্বারা সম্পূর্ণ রূপে সেবা করতে হবে। শ্রীমত অনুসারে চলতে হবে। অসাবধানী হওয়া উচিত নয়।
বরদানঃ-
যেমন কোনো মেশিনকে সেট করা হয়, একবার সেট করার পর অটোমেটিক ভাবে চলতে থাকে, ঠিক সেভাবেই মাস্টার অলমাইটি অথরিটির স্টেজে নিজেকে একবার সেট করে দিলে কখনোই কমজোরি শব্দ বেরোবে না। প্রতিটি সংকল্প, শব্দ বা কর্ম ঐ সেটিং-এর আধারেই অটোমেটিক চলতে থাকবে। এই সেটিং সহজ আর সবসময়ের জন্যই কর্মযোগী, নিরন্তর নির্বিকল্প সমাধিতে স্থিত থাকার জন্য সহজযোগী করে তুলবে।
স্লোগানঃ-
➤ Daily Murlis in Bengali: Brahma Kumaris Murli Today in Bengali
➤ Email me Murli: Receive Daily Murli on your email. Subscribe!