18 November 2021 BENGALI Murli Today – Brahma Kumaris

Read and Listen today’s Gyan Murli in Bengali

November 17, 2021

Morning Murli. Om Shanti. Madhuban.

Brahma Kumaris

আজকের শিব বাবার সাকার মুরলি, বাপদাদা, মাধুবন। Brahma Kumaris (BK) Murli for today in Bengali. This is the Official Murli blog to read and listen daily murlis.

"মিষ্টি বাচ্চারা - এই গন্তব্য হল অনেক উঁচু, এইজন্য নিজের সময় নষ্ট না করে সতোপ্রধান হওয়ার পুরুষার্থ করো"

প্রশ্নঃ --

বাচ্চাদের উত্তরণ কলা না হওয়ার মুখ্য কারণ কী ?

উত্তরঃ -:-

চলতে-চলতে যদি সামান্যতম অহংকার এসে যায়, নিজেকে খুব হুঁশিয়ার মনে হয়, মুরলী মিস করো, ব্রহ্মা বাবার অবজ্ঞা করো তাহলে কখনও উত্তরণ কলা হতে পারে না। সাকারের হৃদয় থেকে নেমে যাওয়ার অর্থ নিরাকারের হৃদয় থেকেও নেমে যাওয়া।

গান:-

দুনিয়া লক্ষ বারও দিক আমাদের হৃদয়ে তালা…. (লাখ জমানেবালে, ডালে দিলওপে তালে)

ওম্ শান্তি । বাচ্চারা গীত শুনলো। বাচ্চারা বলে, কেউ আমাদের সংশয়বুদ্ধি বানানোর জন্য যা কিছুই করুক আমরা সংশয়বুদ্ধি হবো না। যতই উল্টো পাল্টা কথা বলুক তাও আমরা সংশয়বুদ্ধি হবো না। শ্রীমৎ অনুসারে চলতে থাকবো। বাবা প্রতিদিন ভিন্ন-ভিন্ন পয়েন্টস বোঝান। সত্যযুগে ৯ লাখ ছিল, তাই অবশ্যই বাকি এত সব মানুষ বিনাশ হয়ে যাবে। সুতরাং যারা বুদ্ধিমান হবে তারা ইশারায় বুঝে যাবে যে, বরাবর এই যুদ্ধের মাধ্যমেই অনেক ধর্ম বিনাশ হয়ে এক দেবী-দেবতা ধর্মের স্থাপন হবে। যারা যোগ্য হয়ে উঠবে তারাই মানুষ থেকে দেবতা হবে। বাবা ব্যতীত কেউ মানুষ থেকে দেবতা বানাতে পারে না। সুতরাং বাচ্চাদের স্মরণে থাকা উচিত যে, এখন আমাদের ঘরে ফিরে যেতে হবে, কিন্তু মায়া ক্ষণে-ক্ষণে ভুলিয়ে দেয়। এখান থেকে এখন বাবাকে স্মরণ করে সতোপ্রধান হতে হবে। যেকোনো সময় বড় যুদ্ধ হতে পারে, কোনো কি আর নিয়ম আছে ! তারা বলেও হয়তো বড় যুদ্ধ হবে, যা আর শেষও হবে না। সবাই একে অপরের সাথে যুদ্ধ করতে থাকবে। সুতরাং বিনাশ হওয়ার পূর্বে কেন আমরা স্মরণে থেকে তমোপ্রধান থেকে সতোপ্রধান হওয়ার পুরুষার্থ করবো না ! স্মরণের যাত্রাতেই মায়া বিঘ্ন সৃষ্টি করে, এইজন্য বাবা প্রতিদিন বলেন – চার্ট লেখো। মাত্র ২-৪ জন লেখে। বাকিরা সবাই তো নিজেদের কাজকর্মেই সারাদিন ব্যস্ত থাকে। তারা অনেক প্রকারের বিঘ্নের মধ্যে পড়ে থাকে। বাচ্চারা তো এটা জানো যে, আমাদের সতোপ্রধান অবশ্যই হতে হবে। তাই যেখানেই থাকো পুরুষার্থ করতে হবে। মানুষকে বোঝানোর জন্য চিত্র ইত্যাদিও তৈরি করা হয় কারণ এইসময়ে মানুষ ১০০ শতাংশ তমোপ্রধান হয়ে গেছে। প্রথমে যখন মুক্তিধাম থেকে আসে তখন সতোপ্রধান থাকে। তারপর সতো, রজো, তমো-তে আসতে আসতে এইসময়ে সবাই তমোপ্রধান হয়ে গেছে। সবাইকে বাবার বার্তা দিতে হবে, বাবাকে স্মরণ করলে তমোপ্রধান থেকে সতোপ্রধান হবে। বিনাশও সামনে রয়েছে। সত্যযুগে কেবল একটাই ধর্ম ছিল, বাকি সবাই তো নির্বাণধামে ছিল। বাচ্চাদের চিত্রের উপরে মনোযোগ দেওয়া উচিত। বড় চিত্র হলে ভালোভাবে বোঝাতে পারবে। সবাইকে বাবার সন্দেশ ( বার্তা ) দিতে হবে। ‘মন্মনাভব’ শব্দটি হলো মুখ্য এবং ‘অল্ফ’ ও ‘বে’ – এটা বোঝানোর জন্য অনেক পরিশ্রম করতে হয়। যারা বোঝায় তারাও ক্রমানুসার, অসীমের বাবার সঙ্গে ভালোবাসা হওয়া উচিত। বুদ্ধিতে এটা থাকা উচিত যে, আমরা বাবার সার্ভিস করছি। খুদাই খিদমতগার (ভগবানের সেবাধারী) হতে হবে। যদিও লোকেরা এই শব্দগুলো ( খুদাই খিদমতগার ) বলে, কিন্তু এর অর্থ বোঝে না। এখন বাবা এসেছেন – বাচ্চাদের সেবা করার জন্য। কত উত্তম দেবী-দেবতা বানিয়ে দেন ! আজ আমরা কত কাঙাল হয়ে গেছি। সত্যযুগে সর্বগুণসম্পন্ন হয়ে যাবো, এখানে একে অপরের সঙ্গে লড়াই-ঝগড়া করতে থাকে। এটা কেউ জানে না যে, বিনাশ হতে চলেছে। ওরা মনে করে শান্তি হয়ে যাবে, সম্পূর্ণ অন্ধকারে পড়ে রয়েছে। এখন তাদেরকে বোঝানোর জন্য কাউকে দরকার। বিদেশেও তো এই নলেজ দিতে পারো। একটাই কথা সভা’তে বসে বোঝাও যে, মহাভারতের যুদ্ধ তো প্রসিদ্ধ, এর দ্বারা পুরানো দুনিয়ার বিনাশ হবে। এখন গড ফাদার’ও এখানে আছেন, অবশ্যই তিনিই ব্রহ্মার দ্বারা স্বর্গের স্থাপন করছেন। শঙ্করের দ্বারা কলিযুগের বিনাশও হবে, কারণ এখন হলো সঙ্গমযুগ। প্রাকৃতিক দুর্যোগও হবে। তারা বলে, তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধই শেষ যুদ্ধ হতে চলেছে। ফাইনাল বিনাশও অবশ্যই হবে। এখন সবাইকে এটা বলতে হবে যে, অসীম জগতের বাবাকে স্মরণ করলে মুক্তিধামে চলে যাবে। যদি নিজের ধর্মেও থাকো, বাবাকে স্মরণ করলে নিজের ধর্মে ভালো পদ প্রাপ্ত করতে পারবে। তোমরা জানো – অসীম জগতের বাবা আমাদের প্রজাপিতা ব্রহ্মার শরীরের দ্বারা নলেজ দিচ্ছেন, তারপর অন্যদেরও বোঝাতে হবে। চ্যারিটি বিগিন্স এট হোম। আশে-পাশের সবাইকে সন্দেশ দিতে হবে। অন্য ধর্মের মানুষদেরও বাবার পরিচয় দিতে হবে। বাইরের সমস্ত লোক এবং রাজাদেরও নলেজ দিতে হবে। এর জন্য প্রস্তুতি করা দরকার। বাবা বলেন এই যে মুখ্য চিত্র রয়েছে – ত্রিমূর্তি, গোলা ( চক্র ), ঝাড়ের চিত্র কাপড়ে ছাপানো হলে বাইরেও নিয়ে যেতে পারবে। বড় সাইজ না ছাপা হলে দু টুকরো করে দাও। সমস্ত জ্ঞান ত্রিমূর্তি, ঝাড় এবং গোলার চিত্রের মধ্যে রয়েছে। সিঁড়ির জ্ঞানও গোলার চিত্রের মধ্যে এসে যায়। সিঁড়ির চিত্র বিস্তারিতভাবে বানানো হয়েছে, কীভাবে ৮৪ জন্ম নাও। চক্রের মধ্যে সমস্ত ধর্মের সবাই এসে যায়। সিঁড়ির চিত্রে দেখানো হয় কীভাবে সতোপ্রধান তারপর সতো, রজো, তমো-তে আসো, নীচে অতিক্রম করতে থাকো। এখন বাবা বলছেন, মামেকম্ স্মরণ করো। বাবার সারাদিন খেয়াল চলতে থাকে। কোনো নতুন বড় বাড়ি তৈরি করলে তার দেওয়াল এত বড় হওয়া উচিত যাতে সেখানে ৬ ফুট বাই ৯ ফুট সাইজের চিত্র রাখা যায়। ১২ ফুটের দেওয়াল প্রয়োজন। এইসময়ে অনেক প্রকারের ভাষা রয়েছে। সমস্ত ধর্মের লোকেদের বোঝানোর জন্য অনেক ভাষায় বানাতে হবে। এমন বিশালবুদ্ধির দ্বারা যুক্তি তৈরি করতে হবে। সার্ভিসের শখ রাখা উচিত। খরচ তো করতেই হবে। এছাড়া তোমাদের ভিক্ষা করার প্রয়োজন নেই। নিজে থেকেই ধন-ভাণ্ডার ভরে যাবে, ড্রামাতে নিহিত রয়েছে। বাচ্চাদের বুদ্ধি চলা উচিত। কিন্তু বাচ্চারা সামান্য কিছু করলেই নেশা চড়ে যায় যে, তারা খুব হুঁশিয়ার। বাবা বলেন এক টাকার চার আনাও শেখোনি। কেউ দুই আনা, কেউ এক আনা, কেউ হয়তো খুব জোর এক পয়সা শিখেছে। কিছুই বোঝে না। মুরলী পড়ার শখ নেই। ধনী প্রজা এবং গরিব প্রজা তো এখানেই তৈরি হয়। কেউ কেউ বাবার কাছে প্রতিজ্ঞা করেও মুখে কালি মেখে নেয়। তারপর বলে – বাবা, আমি হেরে গেছি। বাবা বলেন, তুমি তো পদাতিক সৈন্যের থেকেও অধম, কোনো কাজের নয়। এভাবে চললে কি এমন পদ পাবে ! এখন সূর্যবংশের রাজধানী তৈরি হচ্ছে। যার বাবার কথা মনে থাকে, সেই বাচ্চাই খুশিতে থাকে। যদি কেবল এটা মনে থাকে যে বাবার কাছ থেকে কি উত্তরাধিকার নিচ্ছি, তাহলেও অনেক লাভ। ধারণ করার পরে অন্যদেরকেও নিজের সমান বানাতে হবে। বাচ্চাদের দ্বারা সঠিকভাবে সেবার বিস্তার হয় না। একটু সেবা করলেই মনে করে যে আমি বোধহয় পাস করে গেছি। দেহের অভিমান আসার জন্য পড়ে যায়। যদি বাবার (ব্রহ্মাবাবা) অমর্যাদা করো তাহলে শিববাবা বলবেন যে আমারও অমর্যাদা করেছ। বাপদাদা দু’জনে একসঙ্গে থাকেন। এমন ভাবা উচিত নয় যে আমার শিববাবার সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ আছে। আরে, এনার মাধ্যমেই তো উত্তরাধিকার দেবেন। এনাকে অন্তরের সব কথা বলতে হবে। মতামত জানতে হবে। শিববাবা বলেন, আমি তো সাকার শরীরের দ্বারা-ই মতামত জানাব। ব্রহ্মাবাবাকে বাদ দিয়ে শিববাবার কাছ থেকে কিভাবে উত্তরাধিকার নেবে ? বাবাকে ছাড়া কোনো কাজই হবে না। তাই বাচ্চাদের উচিত নিজের প্রতি মনোযোগ দেওয়া। কেউ কেউ অহংকারের বশে এসে উল্টে নিজেরই সর্বনাশ করে ফেলে । সাকার বাবার অন্তর থেকে নেমে গেলে নিরাকার বাবার অন্তর থেকেও নেমে যায়। এমন অনেকেই আছে যারা কখনো মুরলী শোনে না, চিঠিও লেখে না। তাহলে বাবা কি ভাববেন ? অনেক বড় লক্ষ্য। বাচ্চাদের আর একটুও সময় নষ্ট করা যাবে না। যারা নিজেকে মহারথী মনে করে, তাদের উচিত এত শ্রেষ্ঠ কাজে সহযোগী হওয়া। তাহলে বাবা খুশি হয়ে পুরস্কার দেবেন। এভাবে অনেক মানুষের কল্যাণ হবে। প্রদর্শনীতে তো অনেকেই আসে। প্রজা তৈরি হয়ে যায়। সেবাধারী বাচ্চাদের প্রতি বাবার দৃষ্টি থাকে। যারা সূর্যবংশীতে যাবে, তাদেরকে এই ইন্দ্রসভায় আসতে হবে। যারা সেবা করে না, তারা অযোগ্য। কে কি হবে, সেটা ভবিষ্যতে জানতে পারা যাবে। বাচ্চাদের মধ্যে নেশা থাকা উচিত যে আমরা ভবিষ্যতে গিয়ে রাজা-রানী হব। এখানে তোমরা রাজযোগ শিখতে এসেছ। ভালো করে না পড়লে পদ কমে যাবে। বাবার কাছে সেবার খবর আসা উচিত যে বাবা, আজ আমি এই সেবা করেছি। কোনোদিন চিঠি না লিখলে বাবা ভাববেন মারা গেছে। সেই বাচ্চারাই বাবাকে স্মরণ করে, যারা সেবা করে, বাবার পরিচয় দেয়। শিববাবা ব্রহ্মার দ্বারা ব্রহ্মাকুমার এবং কুমারীদেরকে উত্তরাধিকার দেন। শিববাবা ব্রহ্মাবাবার দ্বারা ব্রাহ্মণদের রচনা করেন। এখন অন্য সব ধর্ম আছে কিন্তু যে দেবী-দেবতা ধর্ম হলো মূল ভিত্তি, সেটাই হারিয়ে গেছে। এভাবেই গোটা খেলাটা বানানো হয়ে আছে। সিঁড়ির ছবিতে সব ধর্মের কথা নেই। তাই গোলার (সৃষ্টিচক্র) ছবি নিয়ে বোঝাতে হবে। গোলার ছবিতে স্পষ্টভাবে দেখানো হয়েছে। এটাও বোঝাতে হবে যে সত্যযুগে দেবী দেবতারা দুই মুকুটের অধিকারী ছিল। এখন তো কারোরই পবিত্রতার মুকুট নেই। এমন একজনও নেই যার প্রকাশের মুকুট রয়েছে। আমাদেরকেও দেওয়া যায় না। আমরা সেই প্রকাশের অধিকারী হওয়ার জন্য পুরুষার্থ করছি। এখানে কোনো শরীরই পবিত্র নয়। আত্মা যোগের শক্তিতে পবিত্র হতে হতে অন্তিমে একবারে পবিত্র হয়ে যাবে। মুকুট তো সত্যযুগে প্রাপ্ত হবে। সত্যযুগে ডবল মুকুট, ভক্তিমার্গে সিঙ্গেল মুকুট। এখানে কোনো মুকুট নেই। এখন তোমাদের শুধু পবিত্রতার মুকুট কীভাবে দেখানো যাবে ? প্রকাশ কোথায় রাখা যাবে ? জ্ঞানী তো হয়েছো কিন্তু সম্পূর্ণ পবিত্র হলে প্রকাশ থাকা উচিত। তাহলে সূক্ষ্মবতনে প্রকাশ দেখানো উচিত ? যেমন মাম্মা সূক্ষ্মবতনে পবিত্র ফরিস্তা স্বরূপ, তাই না ! ওখানে সিঙ্গেল মুকুট। কিন্তু এখন প্রকাশ কীভাবে দেখানো যাবে ? পবিত্র হও অন্তিমে। যোগে যখন বসো তখন ওখানে আলো (প্রকাশ) দেখানো যাবে ? আজ আলো দেখালে, কাল অপবিত্র হয়ে গেলে আলো’ই অদৃশ্য হয়ে যায়, এইজন্য অন্তিমে যখন কর্মাতীত অবস্থা হয়ে যাবে তখন প্রকাশের অধিকারী হতে পারবে। কিন্তু তোমরা সম্পূর্ণ হলেই সূক্ষ্মবতনে চলে যাবে। যেমন বুদ্ধ, খ্রাইস্ট-কে দেখানো হয়। আগে পবিত্র আত্মা ধর্ম স্থাপন করতে আসে, তাকে পবিত্রতার আলো দেওয়া যেতে পারে, মুকুট নয়। তোমরাও বাবাকে স্মরণ করতে করতে পবিত্র হয়ে যাবে। সদর্শন চক্র ঘোরাতে ঘোরাতে তোমরা রাজত্বের পদ প্রাপ্ত করবে। ওখানে মন্ত্রী থাকে না। এখানে অনেকের থেকে পরামর্শ নিতে হয়। ওখানে সবাই হলো সতোপ্রধান। এ’সব হলো বোঝার বিষয়। আচ্ছা!

মিষ্টি-মিষ্টি হারানিধি বাচ্চাদের প্রতি মাতা-পিতা বাপদাদার স্মরণের স্নেহ-সুমন আর সুপ্রভাত। আত্মাদের পিতা ওঁনার আত্মা রূপী বাচ্চাদেরকে জানাচ্ছেন নমস্কার।

ধারণার জন্যে মুখ্য সারঃ-

১ ) বাপদাদার থেকে পুরস্কার নেওয়ার জন্য বাবার উঁচু কার্যে সম্পূর্ণ সাহায্যকারী হতে হবে। বাবাকে নিজের সেবার সমাচার দিতে হবে।

২ ) দেহ-অভিমানে এসে কখনো বেয়াদবি করবে না। উল্টো নেশায় আসা উচিত নয়। নিজের সময় নষ্ট করবে না। সার্ভিসের যুক্তি তৈরি করতে হবে, সার্ভিসের যোগ্য হতে হবে।

বরদানঃ-

শুরুতে যেমন নলেজের শক্তি কম ছিল কিন্তু ত্যাগ এবং স্নেহের আধারে সফলতা প্রাপ্ত হয়েছে। বুদ্ধিতে দিন-রাত বাবা এবং যজ্ঞের প্রতি ভালোবাসা ছিল, হৃদয় থেকে বাবা এবং যজ্ঞ শব্দগুলো বের হতো। এই স্নেহ সবাইকে সহযোগে নিয়ে এসেছে। এই শক্তির দ্বারাই কেন্দ্র তৈরি হয়েছে। সাকার স্নেহের মাধ্যমেই মন্মনাভব হয়েছে, সাকার স্নেহ’ই সহযোগী বানিয়েছে। এখনও ত্যাগ এবং স্নেহের শক্তির দ্বারা সবাইকে ঘিরে রাখো তাহলে সফলতা প্রাপ্ত হয়ে যাবে।

স্লোগানঃ-

Daily Murlis in Bengali: Brahma Kumaris Murli Today in Bengali

Email me Murli: Receive Daily Murli on your email. Subscribe!

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top