17 August 2021 BENGALI Murli Today – Brahma Kumaris

Read and Listen today’s Gyan Murli in Bengali

August 16, 2021

Morning Murli. Om Shanti. Madhuban.

Brahma Kumaris

আজকের শিব বাবার সাকার মুরলি, বাপদাদা, মাধুবন। Brahma Kumaris (BK) Murli for today in Bengali. This is the Official Murli blog to read and listen daily murlis.

"মিষ্টি বাচ্চারা - বাবা আর তাঁর উত্তরাধিকারকে স্মরণ করলে তোমাদের যেমন উপার্জনও আছে, তেমনই সুস্থতাও আছে, তোমরা অমর হয়ে যাও"

প্রশ্নঃ --

হৃদয়কে শুদ্ধ বানানোর সহজ যুক্তি কি ?

উত্তরঃ -:-

যেখানেই থাকো ট্রাস্টি হয়ে থাকো । সর্বদা মনে করো, আমরা শিব বাবার ভাণ্ডার থেকে খাই । শিব বাবার ভাণ্ডারের ভোজন যারা খায়, তাদের হৃদয় শুদ্ধ হতে থাকে । প্রবৃত্তিতে থেকে যদি শ্রীমৎ অনুযায়ী, বাবার নির্দেশ মতো ট্রাস্টি হয়ে থাকো তাহলে সেও শিব বাবার ভাণ্ডারা, এও মন থেকে সমর্পণ ।

ওম শান্তি । জন্ম – জন্মান্তর অর্ধেক কল্প ধরে বাচ্চারা সৎসঙ্গ করেছে, সাধু – সন্ত, পণ্ডিত আদি সব মনুষ্যের সৎসঙ্গ হয়, এ কোনো মনুষ্যের সৎসঙ্গ নয় । একে বলা হয় আধ্যাত্মিক সৎসঙ্গ সুপ্রীম আত্মা, আত্মাদের সঙ্গে কথোপোথন অর্থাৎ সৎসঙ্গ করেন । তোমরা এখানে কোনো মানুষের কাছে শোনো না, না তোমরা এখানে দেবতাদের কাছ থেকে শোনো । তোমরা এখানে ভগবানের কাছ থেকে শোনো । ভগবানকে সর্বদা নিরাকার বলা হয়, আর ভগবান তখনই আসেন, যখন বাচ্চাদের ভগবান – ভগবতী বানানোর জন্য পড়াতে হবে । ভগবান আর ভগবতীর পদ ভগবান ছাড়া আর কেউই দিতে পারে না । বাচ্চারা, তোমরা জানো যে, কল্প – কল্প সঙ্গম যুগ হয়, তাই নিরাকার ভগবান এসে আমাদের জ্ঞান প্রদান করেন । এও তোমরাই বুঝতে পারো, দ্বিতীয় কেউ খুব কমই বুঝতে পারবে । শিব বাবা তো অবশ্যই আসেন, কিন্তু তাঁর পরিবর্তে কৃষ্ণকে গীতার ভগবান বলে দিয়েছে । তাই সকলের বুদ্ধিতে অবশ্যই মনুষ্য তনের কথাই মনে আসতে থাকবে । তোমরাই দৈবী গুণ সম্পন্ন ছিলে আর এখন আসুরী গুণ সম্পন্ন হয়ে গেছো । আবার এখন দৈবী গুণ সম্পন্ন হও । দৈবী গুণ সম্পন্নদের দৈবী সম্প্রদায় আর আসুরী গুণ সম্পন্নদের আসুরী সম্প্রদায় বলা হয় নিরাকার বাবা এখন নিরাকার সম্প্রদায় অর্থাৎ আত্মাদের পড়াচ্ছেন, তাই বলা হয় ঈশ্বরীয় সম্প্রদায় অথবা আধ্যাত্মিক সম্প্রদায়, যাদের আধ্যাত্মিক বাবা এসে পড়ান । তোমরা এখন আত্ম – অভিমানী হও । আমরা হলাম আত্মা, বাবা আমাদের পড়ান । তিনি বলেন, তোমরা আমাকে স্মরণ করো তাহলে তোমাদের বিকর্ম বিনাশ হবে । তিনি আত্মাদেরই পড়ান, তিনিই হলেন নলেজফুল, আর ঋষি – মুনি আদি তো ‘এটাও না – ওটাও না’ বলে গেছে, অর্থাৎ আমরা আত্মাকে জানি না । যতক্ষণ না ওই জ্ঞানের সাগর সামনে আসছেন, ততক্ষণ জ্ঞান কিভাবে বোঝাবেন ? এ খুব ভালোভাবে বোঝার মতো কথা । আমাদের কোনো মনুষ্য পড়ান না, আমাদের বাবা পড়ান । তিনি হলেন অসীম জগতের নিরাকার বাবা । বাচ্চাদের এও বোঝানো হয়েছে যে, প্রত্যেকেরই সাকার আর নিরাকার দুইজন বাবা হয় । এক হলো আত্মিক পিতা, আর দ্বিতীয় হলো দেহের পিতা । এই আত্মিক পিতা এসেই আত্মাকে পবিত্র করেন । তোমরা জানো যে, আমরা পবিত্র ছিলাম, তারপর পতিত হয়েছি তারপর পতিত থেকে পাবন কিভাবে হই । চিত্রও সামনে আছে । বাবা রায় দেন যে, প্রতি মুহূর্তে চক্রের সামনে গিয়ে বসো, তাহলে বুদ্ধিতে সম্পূর্ণ জ্ঞান এসে যাবে যে, আমরা এখন সঙ্গম যুগে বসে আছি, আর সবাই নিজেদের কলিযুগের মনে করে । কলিযুগকে ঘোর অন্ধকার বলা হয় । তোমরা এখন সঙ্গমযুগে আছো । তোমরা এখন জ্ঞানের আলোক পেয়েছো, সত্যযুগে তোমরা এই জ্ঞান পাও না । বাবা যখন আসেন তখনই জ্ঞানের আলোক প্রকাশিত হয় এই সঙ্গম যুগ হলোই কল্যাণকারী যুগ । এমন যুগ কখনোই হয় না, যেহেতু বাবা আসেন । সত্যযুগকে কল্যাণকারী যুগ বলা হবে না, কেননা ওখানে কারোর কল্যাণ হয় না । কল্যাণ এই সঙ্গম যুগেই হয় । সত্যযুগে তো কল্যাণই থাকে । বাবা এই সঙ্গমেই কলিযুগকে সত্যযুগ, কল্যাণকারী বানান । তাই দেখো, এখন তোমাদের কতো কল্যাণ হয়, কেবল বাবা আর উত্তরাধিকারকে স্মরণ করাতেই তোমাদের কতো উপার্জন হয় । উপার্জন আর উপার্জনই হয়, আর সুস্থতাও অনেক থাকে । তোমাদের জীবন অমর হয়ে যায় । তোমাদের কখনোই অকালমৃত্যু হয় না । তাই বাচ্চাদের কতো খুশীতে থাকা উচিত, কেননা তোমাদের বুদ্ধিতে সম্পূর্ণ জ্ঞান আছে । তোমরা বাচ্চারা যখন এখানে আসো, তখন তোমাদের পুরুষার্থ করে এই মিউজিয়ামের চিত্রের উপর বোঝানোর মতো উপযুক্ত হওয়া উচিত । নিজেদের উপযুক্ত বানানোর জন্য সাত – আট দিন এখানে বসে শেখো । অভ্যাস হয়ে গেলে চট করে সেবায় যেতে পারবে । সেবা করে আবার ফিরে আসবে । এই বিষয় শেখা তো খুবই সহজ । চিত্র সামনে দেখলেই বুদ্ধিতে এসে যায় যে, আমরা সঙ্গম যুগে বসে আছি । আজকের দুনিয়াতে অনেক মানুষ, কাল অনেক কম হবে । এত সব মানুষ এখন ফিরে যেতে হবে । বাবা এখন স্বয়ং এসেছেন, বাচ্চাদের কতো সম্মান করেন তিনি । দূরদেশে যিনি থাকেন, তিনি পরের দেশে এসেছেন…. । রাবণের দেশ তো পরের দেশই হলো, তাই না । রামের দেশে তো কখনোই রাবণ আসতে পারে না । এর উপর এক কাহিনী বা কথা শোনানো হয়, যে কথাই শোনানো হোক না কেন, সে তো কাহিনী বা গল্প । না তো কাহিনীতে কোনো সার আছে, না নভেলে কোনো সার আছে । নভেলও কতো বিক্রি হয়। কেবলমাত্র নভেল যারা বিক্রি করে তারাও লাখপতি হয়ে যায় । বাচ্চারা, এখন তোমাদের দেখভাল তো বাবার হাতেই রয়েছে । ব্যস, তোমার থেকেই খাবো অর্থাৎ তোমার ভাণ্ডার থেকেই খাবো… তোমাদের সম্পূর্ণ পালন বা দেখভাল এখানেই হয় যারা সমর্পিত হয়, তাদের দেখভাল তো হয়ই, কিন্তু যারা মন থেকে অনুভব করে যে, এই সবকিছুই ঈশ্বরের ( বাবার ), আমি ট্রাস্টি, আমি শ্রীমত অনুযায়ীই খরচ ইত্যাদি করি, যারা এমন মনে করে, তারাও শিব বাবার ভাণ্ডার থেকেই অন্ন গ্রহণ করে । শিব বাবার ভাণ্ডার থেকে অন্ন গ্রহণ করলে হৃদয় শুদ্ধ হয় । এমন নয় যে তারা শিব বাবার ভাণ্ডার থেকে খায় না, যারা বাবার নির্দেশে চলে, তারাও শিব বাবার ভাণ্ডার থেকেই অন্ন গ্রহণ করে । যখনই ভাণ্ডার থেকে গ্রহণ করলো, তখনই ভাণ্ডার ভরপুর হলো, কাল কণ্টক দূর হলো… এরপর তোমাদের কখনোই অকাল মৃত্যু হবে না । এই সময়ই শিব বাবা আসেন, তাঁর মহিমারও গায়ন আছে । শিব জয়ন্তীও পালন করা হয়, কিন্তু তার ভাণ্ডার কেমন হবে, এ কেউই জানে না । বাবাও তো বরাবর আসেন, তাই না । যে বাচ্চারাই আসে, তারাই শিব বাবার ভাণ্ডার থেকে খাবার পায় । আচ্ছা, পুরুষ যদি সমর্পণ করে তাহলে তো ঠিকই আছে, কিন্তু কিন্তু সে যদি সমর্পণ না করে তাহলে মায়েরা কি করবে ? কেননা উপার্জন তো পতি করে । সে তো আর সমর্পিত হয় না । সে যখন উপার্জন করবে তখন তো স্ত্রী খাবে । হ্যাঁ, উভয়ে সমর্পিত হলে তখন শিব বাবার ভাণ্ডার থেকে দেখভাল হতে পারে । এই বাবা বাচ্চাদের খুব ভালোভাবে বুঝিয়ে বলেন । বুদ্ধিতে এই কথা রাখতে হবে যে, যতক্ষণ না কর্মাতীত অবস্থা হয়, ততক্ষণ আমরা বাবার কাছে বসে আছি । দিনে দিনে আমরা স্বরাজ্যের নিকটে এসে যাই । সময়ও কাটতে থাকে, আর তোমরাও নিকটে আসতে থাকো । সত্যযুগের প্রথম বছরে যেতে তোমাদের আর কতো বছর বাকি আছে ? এখন তোমরা কতো কাছাকাছি চলে এসেছো ? বাবা বলেন যে, বাচ্চারা, তোমাদের এখন ৮৪ জন্মের চক্র সম্পূর্ণ হয়ে এসেছে । তোমরা এখন ৮৪ জন্মের চক্রকে জেনে গেছো । চক্রকে দেখলেই তোমরা বলবে, আমরা এখন সঙ্গম যুগে আছি । এইদিকে হলো কলিযুগ আর ওইদিকে হলো সত্যযুগ । আগামী দিনে আমরা নিজেদের সুখধামে থাকবো । দুনিয়া তো কিছুই জানে না, তারা সম্পূর্ণ ঘোর অন্ধকারে আছে । বাচ্চারা, তোমাদের খুবই খুশী হওয়া উচিত । অসীম জগতের বাবার কাছ থেকে আমরা ২১ জন্মের জন্য উপার্জন করি । আমরা সদা সুখের উত্তরাধিকার পাচ্ছি, এই খুশী থাকে । স্বর্গবাসী হওয়া — এ তোমাদেরই ভাগ্যে আছে । স্বর্গ এক অতি আশ্চর্যের জিনিস । যেমন সাত আশ্চর্য দেখায়, তাই না । এ তো সবথেকে বড় আশ্চর্যের । স্বর্গের সুন্দর চিত্রও আছে এই লক্ষ্মী – নারায়ণ স্বর্গের মালিক ছিলেন — তাই বাবা লিখেছিলেন – উপরে সূর্যবংশী লেখো আর নীচে চন্দ্রবংশী লেখো তাহলে অর্ধেক কল্প সম্পূর্ণ হয়ে যাবে । সূর্যবংশী, চন্দ্রবংশী রাজত্ব ১২৫০ বছর করে । তাহলে লাখ বছরের কথা তো উড়েই যাবে । ওদের বাহুবলের জন্য কতো খরচ হয় । এখানে তো শুরু থেকে আরম্ভ করে অন্ত পর্যন্ত কোনো খরচই হয় না । এ তো বাবা আর বাচ্চাদের হিসেব, খরচের কোনো কথাই নেই । এখানে বাচ্চারা এসে যাতে রিফ্রেশ হতে পারে তাই বাড়ী ইত্যাদি তৈরী করা হয় । এ বাচ্চাদেরই অর্থ, তাও কতোদিন পার হয়ে গেছে । বাকি অল্পকিছুদিন আছে, খরচ কিছুই নেই । তোমরা কোনো খরচ ছাড়াই জীবনমুক্তি পেয়ে যাও । এতে কেবল পুরুষার্থের পরিশ্রমেরই কথা । ভগবানকে তো সব ভক্তই স্মরণ করে কিন্তু জানেই না যে ভগবান কে ? ভগবানকে না জানার কারণে অনেককেই ভগবান মেনে নেয় । বাচ্চারা, এখন তোমাদের প্রকৃত বাবার পরিচয় দিতে হবে । বাবা কতবার বুঝিয়ে বলেছেন, তোমরা বড় – বড় চিত্র মূখ্য স্থানে লাগাও, যেমন এয়ারপোর্টে, এরজন্য ওরা তোমাদের থেকে কতো খরচ নেবে ? তোমরা ওদের বোঝাও যে, এসব তো মানুষের কল্যাণের জন্য । এসব বুঝতে পারলেই মানুষ বাবার থেকে উত্তরাধিকার গ্রহণ করে বিশ্বের মালিক হতে পারে । মূখ্য হলো দিল্লী । দিল্লী তো রাজধানী, তাই না । ওখানে সবাই একত্রিত হয় । ওখানে টিনের উপর যেন এমন বড় বড় চিত্র থাকে । মূখ্য হলো ত্রিমূর্তি, গোলা আর ঝাড় । এই সিঁড়ি তো আশ্চর্যের, এতে বিনাশ আদিও খুব ভালোভাবে লেখা আছে, আর পতিত পাবন পরমপিতা পরমাত্মা নাকি গঙ্গার জল ? বিচার করে দেখো । ব্রহ্মাকুমার – কুমারীরা জিজ্ঞেস করে — ঈশ্বর সর্বব্যাপী, নাকি এক নিরাকার পরমপিতা পরমাত্মা ? বাচ্চারা তো বাবার থেকে উত্তরাধিকার পায় । মূখ্য হলোই এই চিত্র । ত্রিমূর্তির চিত্রও অনেক মূল্যবান । ব্রহ্মার দ্বারা বিষ্ণুপুরীর স্থাপনা হয়, তারপর তিনি পালনাও করবেন ।

বাচ্চাদের অগাধ খুশী হওয়া উচিত — অসীম জগতের বাবা আমাদের স্বর্গের মালিক বানানোর জন্য পড়াচ্ছেন । বাবা এসেই স্বর্গের স্থাপনা আর নরকের বিনাশ করান, তাই মহাভারত লড়াইও সাথে সাথেই আছে । প্রতি পাঁচ হাজার বছর অন্তর এই চক্র আবর্তিত হয় । বাবাও প্রতি কল্পে এই সঙ্গম যুগেই আসেন । গীতাতে ওরা আবার যুগে – যুগে লিখে দিয়েছে, তাও আবার পাঁচ যুগ যখন তখন পাঁচ বার এসেছেন । আবার ২৪ অবতার, অমুক অবতার এমন কেন লিখে দিয়েছে । মানুষ কতো যজ্ঞ, তপ, তীর্থ আদি করে, তারা মনে করে এইসব পথ ভগবানের সঙ্গে মিলিত হওয়ার জন্য কিন্তু ভগবানের কাছে তো কেউ যেতে পারে না । অর্ধেক কল্প ধরে মানুষ কতো মাথা ঠুকেছে । জন্ম – জন্মান্তর প্রদক্ষিণ করেছে, এই – ওই করে এসেছে… তবুও বাবাকে পায়নি । বাচ্চারা, বাবা এখন তোমাদের কতো কাছাকাছি আছেন । তিনি তোমাদের সঙ্গে কথা বলছেন, তোমাদের বোঝাচ্ছেন । তোমরা বুঝতে পারো যে, কল্প – কল্প আমরা এভাবে মিলিত হই, যা কিছু অতীতে হয়ে গেছে, তা কল্প – কল্প আবার হবে । ওই দাদাও জহুরি হবে । তারপর তাঁর মধ্যেই বাবা প্রবেশ করবেন । তারপর ওই বাচ্চারা এসেই আবারও বাবার হবে, আবার তারা নতুন করে স্বর্গের উত্তরাধিকার গ্রহণ করবে । বাচ্চারা, এ হলো বাবার তোমাদের সঙ্গে অনাদি, অবিনাশী পার্ট যা কল্প – কল্প এভাবেই রিপিট হতে থাকে । আচ্ছা ।

মিষ্টি – মিষ্টি হারানিধি বাচ্চাদের প্রতি মাতা – পিতা, বাপদাদার স্মরণের স্নেহ-সুমন আর সুপ্রভাত । আত্মাদের পিতা তাঁর আত্মারূপী বাচ্চাদেরকে জানাচ্ছেন নমস্কার জানাচ্ছেন ।

ধারণার জন্যে মুখ্য সারঃ-

১ ) এ হলো কল্যাণকারী সঙ্গম যুগ, এতে প্রতিটি বিষয়ে কল্যাণ আছে, উপার্জনই উপার্জন । বাবা আর তাঁর উত্তরাধিকারকে স্মরণ করে তোমাদের ২১ জন্মের জন্য জীবনকে অমর বানাতে হবে ।

২ ) প্রবৃত্তিতে থেকে মন এবং বুদ্ধির দ্বারা সমর্পিত হতে হবে । শ্রীমৎ অনুযায়ী খরচ করতে হবে, ট্রাস্টি হয়ে থাকতে হবে । শিব বাবার ভাণ্ডারা ভরপুর, কাল কণ্টক দূর… ।

বরদানঃ-

বাবাকে দেখার পরিবর্তে যখন চারিদিকের বিষয়কে দেখতে শুরু করো, তখনই অনেক প্রশ্ন উৎপন্ন হয় আর সহজ কথাও তখন কঠিন বলে অনুভব হয়। কেননা বিষয় হলো বৃক্ষ আর বাবা হলেন বীজ । যে বিস্তারিত বৃক্ষকে হাতে তুলে নেয়, সে বাবাকে পৃথক করে দেয়, তখন বিস্তার এক জাল হয়ে যায়, যাতে আটকে যায় । কথার বিস্তারে রং – বেরংয়ের কথা হয়, যা নিজের প্রতি আকৃষ্ট করে, তাই বীজ রূপ বাবার স্মরণে বিন্দু লাগিয়ে বিস্তার থেকে পৃথক হয়ে যাও, তাহলেই সহজ যোগী হয়ে যাবে ।

স্লোগানঃ-

Daily Murlis in Bengali: Brahma Kumaris Murli Today in Bengali

Email me Murli: Receive Daily Murli on your email. Subscribe!

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top