27 April 2021 BENGALI Murli Today – Brahma Kumaris

April 26, 2021

Morning Murli. Om Shanti. Madhuban.

Brahma Kumaris

আজকের শিব বাবার সাকার মুরলি, বাপদাদা, মাধুবন। Brahma Kumaris (BK) Murli for today in Bengali. This is the Official Murli blog to read and listen daily murlis.

"মিষ্টি বাচ্চারা - তোমাদের স্বধর্ম হলো শান্ত, প্রকৃত শান্তি শান্তিধামেই পাওয়া যেতে পারে, এই কথা সবাইকে শোনাতে হবে, স্বধর্মে থাকতে হবে"

প্রশ্নঃ --

কোন্ জ্ঞান এক বাবার কাছেই আছে, যা এখন তোমরা পাঠ করো ?

উত্তরঃ -:-

পাপ আর পুণ্যের জ্ঞান । ভারতবাসী যখন বাবাকে গালি দিতে শুরু করে, তখন পাপ আত্মা হয়ে যায়, আবার যখন বাবা আর ড্রামাকে জেনে যায়, তখন পুণ্য আত্মা হয়ে যায় । বাচ্চারা, তোমরা এখনই এই পড়া পড়ো । তোমরা জানো যে, সবাইকে সদগতি দেন একমাত্র বাবাই । মনুষ্য, মনুষ্যকে সদগতি অর্থাৎ মুক্তি – জীবনমুক্তি দিতে পারে না ।

গান:-

এই পাপের দুনিয়া থেকে আমাদের নিয়ে চলো…

ওম্ শান্তি । বাবা বসে বাচ্চাদের বোঝান, এ হলো পাপ আত্মাদের দুনিয়া, বা ভারতকেই বলা হবে ভারত পুণ্য আত্মাদের দুনিয়া ছিলো, যেখানে দেবী – দেবতাদের রাজ্য ছিলো । এই ভারত সুখধাম ছিলো, এখানে আর কোনো খণ্ড ছিলো না, একই ভারত ছিলো । সুখ – শান্তি – স্বস্তি সেই সত্যযুগে ছিলো, যাকে স্বর্গ বলা হয় । এ হলো নরক । ভারতই স্বর্গ ছিলো । এখন নরক হয়ে গেছে । নরকে সুখ – শান্তি – স্বস্তি কোথা থেকে আসবে ? কলিযুগকে নরক বলা হয় । কলিযুগ অন্তকে আরো ভয়ানক নরক বলা হয় । দুঃখধাম বলা হয় । ভারতই সুখধাম ছিলো, যখন এই লক্ষ্মী – নারায়ণের রাজত্ব ছিলো । ভারতবাসীদের গৃহস্থ ধর্ম পবিত্র ছিলো । সেখানে পবিত্রতাও ছিলো, সুখ – শান্তিও ছিলো, সম্পত্তিও অনেক ছিলো । এখন সেই ভারত পতিত হয়ে গেছে, সবাই বিকারী হয়ে গেছে এখন এ হলো দুঃখধাম । ভারত সুখধাম ছিলো । আর আমরা আত্মারা যেখানে বাস করি, সে হলো শান্তিধাম । শান্তি সেই শান্তিধামেই পাওয়া সম্ভব । আত্মা ওখানেই শান্তিতে থাকতে পারে, যাকে সুইট হোম, নিরাকারী দুনিয়া বলা হয় । সে হলো আত্মাদের ঘর । ওখানে যখন থাকে, তখন আত্মারা শান্তিতে থাকে । বাকি জঙ্গল আদি অন্য কোনো স্থানে গেলেও শান্তি পাওয়া সম্ভব নয় । শান্তিধাম তো ওখানেই । সত্যযুগে সুখও থাকে আবার শান্তিও থাকে । এখানে এই দুঃখধামে শান্তিলাভ সম্ভব নয় । শান্তিধামে শান্তি লাভ সম্ভব । সুখধামেও কর্ম হয়, শরীরের দ্বারা অভিনয় করতে হয় । এই দুঃখধামে একজন মানুষও নেই যার সুখ – শান্তি আছে । এ হলো ভ্রষ্টাচারী পতিত ধাম, তাই তো পতিত পাবনকে ডাকে, কিন্তু ওই বাবাকে কেউই জানে না, তাই আজ অনাথ হয়ে আছে । এই অনাথ হওয়ার কারণে নিজেদের মধ্যে লড়াই – ঝগড়া করে । এখানে কতো দুঃখ – অশান্তি, মারামারি । এ হলোই রাবণ রাজ্য । মানুষ রামরাজ্য চাইতে থাকে । রাবণ রাজ্যে না থাকে সুখ আর না শান্তি । রামরাজ্যে সুখ – শান্তি দুইই ছিলো । ওখানে নিজেদের মধ্যে কেউই লড়াই – ঝগড়া করতো না, ওখানে পাঁচ বিকার থাকেই না । এখানে পাঁচ বিকার আছে প্রথম দেহ বোধ হলো মুখ্য । তারপর কাম, ক্রোধ । ভারত যখন স্বর্গ ছিলো, তখন এই বিকার ছিলো না । ওখানে সবাই দেহী – অভিমানী ছিলো । এখন সব মনুষ্যই দেহ – অভিমানী । দেবতারা ছিলো দেহী অভিমানী । দেহ অভিমান সম্পন্ন মনুষ্য কখনোই কাউকে সুখ দিতে পারে না, তারা একে অপরকে দুঃখই দেয় । এমন মনে করো না যে, কেউ লাখপতি, কোটিপতি বা পদ্মপতি হলেই তারা সুখী । এ তো সবই মায়ার আড়ম্বর । এ হলো মায়ার রাজ্য । এখন এর বিনাশের জন্য মহাভারতের লড়াই সামনে উপস্থিত । এর পর স্বর্গের দ্বার খুলবে । অর্ধেক কল্পের পরে আবার নরকের দ্বার খোলে । এই কথা কোনো শাস্ত্রতেই নেই । ভারতবাসীরা বলে, যখন ভক্তি করবে তখন ভগবানকে পাবে । বাবা বলেন, যখন ভক্তি করতে করতে সম্পূর্ণ নীচে নেমে যায়, তখন আমাকে আসতে হয় স্বর্গের স্থাপনা করতে অর্থাৎ ভারতকে স্বর্গ বানাতে । ভারত, যা একদিন স্বর্গ ছিলো, তা নরক কিভাবে হলো ? রাবণ এমন করলো । গীতার ভগবানের কাছ থেকে তোমরা রাজ্যভাগ্য পেয়েছো, ২১ জন্ম তোমরা স্বর্গে রাজত্ব করেছো । এরপর ভারত দ্বাপর থেকে কলিযুগে এসে গেছে অর্থাৎ অবতরণের কলা হয়ে গেছে, তাই সবাই ডাকতে থাকে – হে পতিত পাবন, এসো । পতিত দুনিয়াতে কোনো পতিত মানুষই সুখ – শান্তি পেতে পারে না । তারা কতো দুঃখ ভোগ করে । আজ অর্থ চুরি হলো, আজ দেউলিয়া হয়ে গেলো, আবার আজ কেউ রোগী হলো । দুঃখই দুঃখ, তাই না । তোমরা এখন সুখ – শান্তির উত্তরাধিকার পাওয়ার পুরুষার্থ করছো, বাবার কাছ থেকে স্বর্গের উত্তরাধিকার পাওয়ার পুরুষার্থ করছো । একমাত্র বাবাই তোমাদের সদা সুখী করেন । রাবণ তোমাদের চির দুঃখী করেন । এই কথা ভারতবাসীরা জানে না । সত্যযুগে কোনো দুঃখের বিষয় থাকে না । সেখানে কখনো কাঁদতে হয় না । সেখানে সর্বদাই সুখই সুখ । ওখানে দেহ বোধ অথবা কাম – ক্রোধ ইত্যাদি থাকে না । যতক্ষণ পাঁচ বিকারের দান করবে না, ততক্ষণ দুঃখের গ্রহণ দূর হবে না । বলা হয় তো, দান করলে গ্রহণ দূর হবে । এই সময় সম্পূর্ণ ভারতের পাঁচ বিকারের গ্রহণ লেগে আছে । যতক্ষণ না এই পাঁচ বিকারের দান করবে ততক্ষণ দেবতা হতে পারবে না । বাবা হলেন সকলের সদ্গতিদাতা । বলা, গুরু ব্যতীত গতি হয় না, কিন্তু গতির অর্থ মানুষ বুঝতে পারে না । মানুষের গতি – সদ্গতির অর্থ হলো – মুক্তি আর জীবনমুক্তি । এ তো কেবল বাবাই দিতে পারে । এই সময় সকলেরই সদ্গতি হতে হবে ।

দিল্লীকে বলা হয় নতুন দিল্লী আর পুরানো দিল্লী, কিন্তু এখন তো আর নতুন নেই । নতুন দুনিয়াতে নতুন দিল্লী হয় । পুরানো দুনিয়াতে পুরানো দিল্লী হয় । বরাবর যমুনার উপকণ্ঠে দিল্লী পরিস্থান ছিলো । সত্যযুগ ছিলো, তাই না, যেখানে দেবী – দেবতারা রাজত্ব করতেন । এখন তো পুরানো দুনিয়াতে পুরানো দিল্লী । নতুন দুনিয়াতে এই লক্ষ্মী – নারায়ণের রাজত্ব ছিলো । ভারতবাসী এসব কথা ভুলে গেছে । নতুন ভারত, নতুন দিল্লী যখন ছিলো তখন তাঁদের রাজত্ব ছিলো, অন্য আর কোনো খণ্ড ছিলো না । একথা কেউই জানে না । গভর্নমেন্ট এসব পড়ায় না । জানে যে, এসব তো অসম্পূর্ণ ইতিহাস, যাবে থেকে ইসলামী, বৌদ্ধরা এসেছে । লক্ষ্মী – নারায়ণের রাজ্যের কথা তো কেউই জানে না । বাবা বসেই এই কথা বোঝান যে, সম্পূর্ণ সৃষ্টিচক্র কিভাবে চলে । ভারত যখন স্বর্গ ছিলো তখন স্বর্ণ যুগ ছিলো । এখন সেই ভারত দেখো কি হয়ে গেছে । ভারতকে আবার হীরের মতো কে বানাবে ? বাবা বলেন যে, তোমরা যখন অনেক পাপ আত্মা হয়ে যাও, তখন আমি তোমাদের পুণ্য আত্মা বানাতে আসি । এই ড্রামা বানানো আছে, যা কেউই জানে না । এই জ্ঞান একমাত্র বাবা ছাড়া আর কেউই দিতে পারে না বাবা হলেন নলেজফুল, তিনি এসেই আমাদের পড়ান । মানুষ, মানুষকে কখনোই সদ্গতি দিতে পারে না । যখন দেবী – দেবতারা ছিলো, তখন সবাই একে অপরকে সুখ দান করতো । সেখানে কেউই অসুস্থ বা রোগী হতো না । এখানে তো সবাই রোগী । বাবা এখন এসেছেন আবার নতুন করে স্বর্গ বানাতে । বাবা স্বর্গ বানান, আর রাবণ বানায় নরক । এ হলো এক খেলা যা কেউই জানে না । শাস্ত্রের জ্ঞান হলো ফিলোসফি, ভক্তি মার্গ । সে কোনো সদ্গতি মার্গ নয় । এ কোনো শাস্ত্রের ফিলোসফি নয় । বাবা কোনো শাস্ত্র শোনান না । এ হলো আধ্যাত্মিক জ্ঞান । বাবাকে আধ্যাত্মিক পিতা বলা হয় । তিনি হলেন আত্মাদের বাবা । বাবা বলেন যে, আমি হলাম মনুষ্য সৃষ্টির বীজরূপ, তাই আমি নলেজফুল । এই মনুষ্য সৃষ্টির ঝাড়ের আয়ু কতো । এর বৃদ্ধি কিভাবে হয় তারপর কিভাবে ভক্তিমার্গ শুরু হয়, একথা আমি জানি । বাচ্চারা, তোমাদের আমি এই জ্ঞান দান করে স্বর্গের মালিক বানাই, তারপর তোমরা মালিক হয়ে যাও । এই জ্ঞান তোমরা একবারই পাও, তারপর তা হারিয়ে যায়, তারপর সত্যযুগ আর ত্রেতাতে এই জ্ঞানের প্রয়োজন থাকে না । এই জ্ঞান কেবল তোমাদের মতো ব্রাহ্মণদের । দেবতাদের মধ্যে এই জ্ঞান নেই । তাই পরম্পরা ধরে এই জ্ঞান আসতে পারবে না । এই জ্ঞান তোমরা বাচ্চারা কেবল একবারই পাও, যাতে তোমরা জীবনমুক্ত হয়ে যাও । তোমরা বাবার কাছ থেকে উত্তরাধিকার অর্জন করো । তোমাদের কাছে অনেকেই আসে, যারা বলে, মনের শান্তি কিভাবে পাওয়া যাবে, কিন্তু এই কথা বলা ভুল । মন – বুদ্ধি হলো আত্মার অর্গ্যান্স, যেমন শরীরের অর্গ্যান্স আছে । বাবা এসেই আত্মাকে পাথর বুদ্ধি থেকে পরশ পাথর তুল্য বুদ্ধির করেন, যা সত্যযুগ থেকে শুরু করে ত্রেতা যুগ পর্যন্ত চলতে থাকে । আত্মা আবার পাথর বুদ্ধির হয়ে যায় । এখন আবার তোমরা পাথর বুদ্ধি থেকে পরশ পাথর তুল্য বুদ্ধির হচ্ছো । তোমাদের যে পরশ পাথরের মতো বুদ্ধি ছিলো, তাতে খাদ মিশে গেছে । এখন আবার পরশ পাথরের মতো বুদ্ধি কিভাবে হবে ? বাবা বলেন – হে আত্মা, আমাকে স্মরণ করো । এই স্মরণের যাত্রাতেই তোমরা পবিত্র হতে পারবে, আর আমার কাছে চলে আসবে । বাকি যারা জিজ্ঞেস করে যে, মনের শান্তি কিভাবে পাওয়া যাবে, তাদের বলো, এখানে কিভাবে শান্তি হতে পারে । এ হলোই দুঃখধাম, কেননা এখানে বিকারের প্রবেশ হয়েছে । এ তো অসীম জগতের পিতার কাছ থেকেই উত্তরাধিকার পাওয়া যেতে পারে । এরপর রাবণের সাথ পেলে তোমরা পতিত হয়ে যাও, আর তখন বাবার কাছে পবিত্র হতে এক সেকেণ্ড সময় লাগে । এখন তোমরা বাবার কাছ থেকে জীবনমুক্তির উত্তরাধিকার নিতে এসেছো । বাবা জীবনমুক্তির আশীর্বাদ দেন আর রাবণ দেয় জীবনবন্ধের অভিশাপ তাই এখানে দুঃখই দুঃখ । এই ড্রামাকেও জানতে হবে । দুঃখধামে কেউই সুখ – শান্তি পেতে পারে না । শান্তি তো হলো আমাদের আত্মাদের স্বধর্ম, শান্তিধাম হলো আত্মাদের ঘর । আত্মা বলে – আমাদের স্বধর্ম হলো শান্ত । আমি শরীর ধারণ করি না, এখানে এসে বসে যাই, কিন্তু কতদিন বসে থাকবো । কর্ম তো করতেই হবে, তাই না । যতক্ষণ মানুষ ড্রামাকে বুঝতে না পারবে, ততদিন দুঃখীই থাকে । বাবা বলেন, আমি হলামই গরীবের ভগবান । এখানে গরীবরাই আসবে । বিত্তবানদের জন্য তো এখানেই স্বর্গ । ওদের ভাগ্যে স্বর্গের সুখ নেই । বাবা বলেন, আমি গরীবের ভগবান । বিত্তবানদের গরীব আর গরীবদের বিত্তবান বানাই । বিত্তবানরা এতো উঁচু পদ প্রাপ্ত করতে পারে না কেননা বিত্তবানদের এখানেই নেশা থাকে । হ্যাঁ, ওরা প্রজাতে এসে যাবে । স্বর্গতে তো অবশ্যই আসবে কিন্তু উচ্চ পদ গরীবরাই পায় । গরীবরা বিত্তবান হয়ে যায় । তাদের তো দেহ বোধ থাকে যে, আমরা ধনবান । বাবা কিন্তু বলেন – এই ধন সম্পদ সব মাটিতে মিশে যাবে । বিনাশ হয়ে যাবে, দেহী অভিমানী হতেই অনেক পরিশ্রম । এই সময় সকলেই দেহ অভিমানী । তোমাদের এখন দেহী – অভিমানী হতে হবে । আত্মা বলে যে, আমরা ৮৪ জন্ম সম্পূর্ণ করেছি । নাটক সম্পূর্ণ হয়েছে, এখন ঘরে ফিরে যেতে হবে । এখন হলো কলিযুগের অন্ত আর সত্যযুগের আদির সঙ্গম । বাবা বলেন – আমি প্রতি পাঁচ হাজার বছর অন্তর আসি, ভারতকে আবার হীরে তুল্য বানাতে । এই হিস্ট্রি – জিওগ্রাফি একমাত্র বাবাই বলতে পারেন । আচ্ছা ।

মিষ্টি – মিষ্টি হারানিধি বাচ্চাদের প্রতি মাতা – পিতা, বাপদাদার স্মরণের স্নেহ-সুমন আর সুপ্রভাত । আত্মাদের পিতা তাঁর আত্মারূপী বাচ্চাদেরকে জানাচ্ছেন নমস্কার।

ধারণার জন্যে মুখ্য সারঃ-

১ ) বাবার কাছ থেকে জীবনমুক্তির উত্তরাধিকার নেওয়ার জন্য অবশ্যই পবিত্র হতে হবে । ড্রামার জ্ঞানকে বুদ্ধিতে রেখে দুঃখধামে থেকেও দুঃখ থেকে মুক্ত হতে হবে ।

২ ) ধন সম্পদ বা বিত্তবান হওয়ার নেশা ত্যাগ করে দেহী অভিমানী থাকার পুরুষার্থ করতে হবে ।

বরদানঃ-

ঊর্ধ্ব বা সাক্ষীভাবের অবস্থা তৈরী করার জন্য দুটি বিষয় খেয়াল রেখো — এক তো আমি আত্মা মহান আত্মা, দ্বিতীয়, আমি আত্মা এই পুরানো শরীরে বা পুরানো সৃষ্টিতে অতিথি । এই স্মৃতিতে থাকলে শীঘ্র আর সহজেই সর্ব দুর্বলতা বা আকর্ষণ সমাপ্ত হয়ে যাবে । মহান মনে করলে যে সাধারণ কর্ম বা সঙ্কল্প সংস্কারের বশে চলে তা পরিবর্তন হয়ে যাবে । মহান আর অতিথি মনে করে চললে মহিমা যোগ্যও হয়ে যাবে ।

স্লোগানঃ-

Daily Murlis in Bengali: Brahma Kumaris Murli Today in Bengali

Email me Murli: Receive Daily Murli on your email. Subscribe!

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top