26 May 2021 BENGALI Murli Today – Brahma Kumaris

25 May 2021

Morning Murli. Om Shanti. Madhuban.

Brahma Kumaris

আজকের শিব বাবার সাকার মুরলি, বাপদাদা, মাধুবন। Brahma Kumaris (BK) Murli for today in Bengali. This is the Official Murli blog to read and listen daily murlis.

“মিষ্টি বাচ্চারা - নিশ্চয়বুদ্ধি হয়ে বাবার প্রতিটি আদেশ অনুযায়ী চলতে থাকো, আদেশ অনুসারে চললেই শ্রেষ্ঠ হবে”

প্রশ্নঃ --

কোন্ বাচ্চাদের প্রকৃত সেবাধারী বলা হবে ?

উত্তরঃ -:-

যারা রাজত্ব প্রাপ্ত করার উদ্দেশ্যে পুরুষার্থ করে এবং অন্যদেরও নিজ সম বানায়। এমন ঈশ্বরীয় সেবায় নিযুক্ত বাচ্চারা ই হল প্রকৃত সেবাধারী। তাদের দেখে অন্যরাও সহযোগী হয়।

ওম্ শান্তি । তোমরা যখন এইখানে বসো তখন সবাইকে বলো শিববাবাকে স্মরণ করো। এই কথা তো তোমরা জানো যে শিববাবা আছেন, তাঁর মন্দিরেও যায় কিন্তু এই কথা কেউ জানেনা যে শিববাবা কে – শুধুমাত্র তোমরা বাচ্চারাই জানো। অতএব শিববাবাকে স্মরণ করতে বলতে হবে। এইখানে বসে অনেকের বুদ্ধিযোগ চারিদিকে বিচরণ করে তাই তোমাদের কর্তব্য হল স্মরণ করানো। ভাই এবং বোনেরা বাবাকে স্মরণ করো, যে পিতার (শিববাবার) কাছে স্বর্গের অধিকার প্রাপ্ত হয়। তোমরা এখন প্রকৃত ভাই-বোন হয়েছো। তারা তো শুধু মেল, ফিমেল হওয়ার দরুন ভাই-বোন বলে দেয়। ভাষণ করার সময়ও বলে – ব্রাদার্স সিস্টার্স… তারা হল ভাই-বোন দেহের আধারে। এইখানে সেরকম নয়। এখানে তো আত্মাদের বোঝানো হয় যে নিজের রচয়িতা পিতাকে স্মরণ করো, তাঁর কাছে অবিনাশী উত্তরাধিকার প্রাপ্ত হবে। তফাৎ আছে তাইনা। ভাই-বোন বলা তো খুব সাধারন। এখানে বাবা বাচ্চাদেরকে বলেন আমি পিতা আমাকে স্মরণ করো। তিনি হলেন শিববাবা আত্মার পিতা এবং প্রজাপিতা ব্রহ্মা হলেন দৈহিক পিতা। অতএব বাপদাদা দুইজনেই বলছেন বাচ্চারা, বাবাকে স্মরণ করো অন্য কোথাও বুদ্ধিযোগ যেন যুক্ত না থাকে। বুদ্ধি খুব বিচরণ করে। ভক্তি মার্গেও এমন হয়। কৃষ্ণের সম্মুখে বা কোনও দেবতার সম্মুখে বসে, মালা জপ করে। বুদ্ধি বাইরে বিচরণ করে। দেবতা কে ? তাদের এই রাজত্ব কীভাবে প্রাপ্ত হয়েছে, কবে প্রাপ্ত হয়েছে ! সে কথা কেউ জানেনা। সিখ ধর্মের মানুষ জানে – গুরু নানক শিখ পন্থের স্থাপনা করেছেন। তার গুরু শিষ্য সব চলে আসছে। তারা পুনর্জন্মেও আসতে থাকে, সে কথা কেউ জানেনা। সর্বদা গুরু নানককে স্মরণ করবে না। আচ্ছা, গুরুনানককে বা বুদ্ধকে অথবা কোনও অন্য ধর্ম-স্থাপককে স্মরণ করে কিন্তু এই কথা তো কেউ জানেনা যে এখন তারা কোথায় আছেন। তারা তো বলে দেয় জ্যোতি জ্যোতিতে বিলীন হয়েছে। বাণীর ঊর্ধ্বে চলে গেছে বা বলে দেয় হাজির-হুজুর আছে অর্থাৎ যে দিকে তাকিয়ে দেখি সেথায় কৃষ্ণ দেখি। রাধেই রাধে দেখি। এমন কথা বলতে থাকে। বাবা বসে বোঝান – তোমরা ভারতবাসী দেবতা ছিলে। তোমাদের চেহারা ছিল মানুষের, চরিত্র ছিল দেবতাদের মতন। দেবতাদের চিত্রও আছে তাইনা। চিত্র না থাকলে এই কথাও বোধগম্য হত না। রাধে-কৃষ্ণের সঙ্গে লক্ষ্মী-নারায়ণের কি সম্বন্ধ, এই কথা বাবা এসে বোঝান। তোমরা সবাইকে বোঝাতে পারো – নিরাকার বাবা আমাদের এই কথা বোঝান। বাস্তবে সবাই হল নিরাকার। আত্মা হল নিরাকার, সে এই সাকার দেহ দ্বারা কথা বলে। নিরাকার তো কথা বলে না। তোমরা বোঝাতে পারো – আমাদের বাবা তিনিই তোমাদের বাবা। শিববাবা হলেন জ্ঞানের সাগর, শান্তির সাগর। অসীম জগতের পিতা। তাঁরও শরীর তো চাই তাইনা। তিনি নিজেই বলেন – আমি এই ব্রহ্মা দেহে আসি, তবে এই ব্রাহ্মণ ধর্ম স্থাপন হয়। ব্রহ্মার দ্বারা রচনা করা হয় ব্রাহ্মণদের। সুতরাং বাবা ব্রাহ্মণ বাচ্চাদেরই বোঝান, অন্য কাউকে নয়, বাচ্চাদেরই বোঝান। এমন নয় যে আমরা শিববাবার সন্তান তাই ভগবান। নয়। বাবা হলেন পিতা, বাচ্চারা হল তাঁর সন্তান। হ্যাঁ, বাচ্চারা যখন বড় হয়, পিতা হয়, সন্তান জন্ম দেয় তখন পিতা বলা হয়। এনার তো অসংখ্য সন্তান আছে তাইনা, বাচ্চাদেরই বোঝানো হয়। যারা নিশ্চয়বুদ্ধি আছে, নিশ্চয়বুদ্ধি রা বাবার আদেশ অনুযায়ী চলবে কারণ শ্রীমৎ দ্বারা শ্রেষ্ঠ হওয়া সম্ভব।

এখন তোমরা জানো আমরা দেবতাদের মতন হই। জন্ম-জন্মান্তর আমরা দেবতাদের মহিমা গান করে এসেছি। এখন আমাদেরকে শ্রীমৎ অনুসারে এমন হতে হবে, রাজত্ব স্থাপন হচ্ছে। সবাই তো পূর্ণ রীতি শ্রীমৎ অনুযায়ী চলবে না, নম্বর অনুসারে চলবে কারণ এই হল বিশাল রাজত্ব । রাজ্যে প্রজা, দাস-দাসী, চান্ডাল ইত্যাদি সব চাই। এমন চলন যাদের তাদের সাক্ষাৎকারও হবে যে এরা চান্ডাল পরিবারে যাবে। চান্ডাল কেউ একজন তো হবে না তাইনা, তাদেরও পরিবার থাকবে। চান্ডালদের ইউনিয়ান থাকে। সবাই নিজেদের মধ্যে মিলিত হয়। স্ট্রাইক ইত্যাদি করে, কাজ কর্ম করা বন্ধ করে দেয়। সত্যযুগে এমন কথা হয় না। তোমাদের একটি চিত্রও আছে, যে চিত্রটি দেখিয়ে তোমরা জিজ্ঞাসা করো কি হতে চাও – ব্যারিস্টার হবে, দেবতা হবে ? তোমাদের সম্পূর্ণ রাজধানী স্থাপন হচ্ছে, কম কথা নয়। অসীম জগতের পিতা, অসীম জগতের কথা বসে বোঝান। এই কথা বুদ্ধিতে থাকা উচিত। আমরা ভবিষ্যতের জন্য পুরুষার্থ করে উঁচু পদমর্যাদা প্রাপ্ত করবো। শ্রীমৎ অনুসারে আমরা শ্রেষ্ঠতম রাজপদ পাবো এবং অন্যদের যখন নিজ সম তৈরি করবো তখন বলা হবে ঈশ্বরীয় সেবাধারী। কারো কিছু লুকানো থাকবে না। ভবিষতে সব জানবে। একেই জ্ঞানের প্রকাশ বলা হয়, জ্ঞানের আলো প্রাপ্ত হয়। মানুষ তো কিছুই জানেনা। বোমা ইত্যাদি তৈরি করে। কোনও জিনিস ভরে রাখার জন্য তৈরি করা হয় না। সর্ব প্রথমে তলোয়ার দিয়ে যুদ্ধ হয় তারপরে বন্দুকের নির্মাণ হল, কাজে লাগানোর জন্য, রাখার জন্য নয়। যদিও বোঝে এইসব দিয়ে মৃত্যু হবে।ট্রায়াল তো করেছে না । হিরোশিমায় একটি বোমা দিয়ে অসংখ্য মৃত্যু হয়েছিল, তারপরে দেখো আবার কত উন্নতি করেছে, অনেক বাড়ি ঘর বানিয়েছে। এখন এমন বিনাশ হবে না যে হাসপাতালে পড়ে থাকবে। হাসপাতাল ইত্যাদি তো থাকবে না, তাই ভূমিকম্প ইত্যাদি একত্রে হবে। প্রাকৃতিক দুর্যোগ কেউ আটকাতে পারে না। বলাও হয় – এই সব হল ঈশ্বরের হাতে। এখন তোমরা বাচ্চারা জানো বিনাশ তো হবেই, দুর্ভিক্ষ আসবে, জল পাওয়া যাবে না…. সেসব তোমরা জানো। কোনও নতুন কথা নয়। কল্প পূর্বেও এমন হয়েছিল। কল্পের জ্ঞান তো কারো নেই। বলেও থাকে খ্রিষ্ট থেকে ৩ হাজার বছর পূর্বে প্যারাডাইজ বা স্বর্গ ছিল। তারপরে শাস্ত্রে কল্পের আয়ু লক্ষ বছর লিখে দিয়েছে। সেদিকে কারো অ্যাটেনশন নেই, সব শুনে নিজের কাজে ব্যস্ত হয়ে যায়। অতএব এখন বাবা বোঝাচ্ছেন – এখন শিঘ্রাতিশীঘ্র পুরুষার্থ করো। স্মরণে থাকো তো খাদ নষ্ট হবে। তোমাদেরকে এখানেই সতোপ্রধান হতে হবে। তা নাহলে দন্ড ভোগ করে নিজের নিজের ধর্মে চলে যাবে। শ্রীমৎ ভগবানের প্রাপ্ত হয়। শ্রীকৃষ্ণ তো হলেন রাজকুমার, তিনি কাউকে কি মতামত দেবেন ! এই সব কথা দুনিয়ায় কেউ জানেনা। ভালোবেসে বোঝাতে হয় যে শিববাবাকে স্মরণ করো। শিববাবা নিজেই বলেন মামেকম্ স্মরণ করো। তিনি হলেন কল্যাণকারী অন্য সব সঙ্গ ছিন্ন করে একের সঙ্গে যুক্ত হতে হবে। তোমরা ভারতকে ভবসাগর পার করাও। সত্য-নারায়ণের কাহিনীও ভারতের সঙ্গেই যুক্ত। অন্য ধর্মের মানুষ সত্য-নারায়ণের কাহিনী শুনবে না। এই কাহিনী তারা শুনবে, যারা নর থেকে নারায়ণ হবে আদি সনাতন দেবী-দেবতা ধর্মের হবে। তারা ই অমরকাহিনী শুনবে। অমরলোকে দেবী-দেবতারা ছিল সুতরাং অমরলোকে অমরকাহিনী শুনে এই পদ মর্যাদা প্রাপ্ত হয়েছে নিশ্চয়ই। এক একটি কথা স্মরণ যোগ্য। একটি কথাও যদি বুদ্ধিতে ভালোভাবে ঢুকে যায় তাহলে তো সবটাই এসে যাবে। বাবাকে স্মরণ করতে হবে এবং স্বদর্শন-চক্র বুদ্ধিতে রাখতে হবে। শিববাবার সঙ্গে এইখানে পার্ট প্লে করে ফিরে যেতে হবে।

বাবা নিজেই বোঝান – সত্য কি, মিথ্যা কি। সত্য তো একটা ই বাকি সব মিথ্যা। লঙ্কায় রাবণ ছিল একজনের কথা বলা হয়েছে কি! সত্যযুগ-ত্রেতায় এমন কথা হয়ই না। এই সম্পূর্ণ মানুষের দুনিয়াই হল লঙ্কা, এই হল রাবণ রাজ্য। সব সীতারা এক রামকেই স্মরণ করে অথবা সব ভক্তি রা, প্রিয়তমা রা এক ভগবান, এক প্রিয়তমকে স্মরণ করে কারন এই হল রাবণ রাজ্য। সন্ন্যাসীরা এই কথা বুঝবে না। সবাই দুঃখে আছে, শোক বাটীকায় আছে, শোক বাটীকা হল কলিযুগ। অশোক বাটীকা হল সত্যযুগ। এখানে তো পদে পদে শোক আছে, দুঃখ আছে। বাবা তোমাদের অশোক স্বর্গে নিয়ে যান। এখানে তো মানুষ অনেক শোক প্রকাশ করে। কারো মৃত্যু হলে উন্মাদ হয়ে যায়। স্বর্গে তো এমন কিছু হয় না। অকালে মৃত্যু কখনও হয় না, স্ত্রী বিধবা হয় না, স্বর্গে তো সময় অনুযায়ী এক দেহ ত্যাগ করে অন্যটি ধারণ করে। মেল বা ফিমেল দেহ ধারণ হবে, তার সাক্ষাৎকারও হয়ে যাবে। ভবিষ্যতে সব জানবে। কে কি হবে। তখন সেই সময় বলবে আমরা তো পরিশ্রম করিনি। কিন্তু তখন বললে কি হবে। সময় তো পেরিয়ে গেছে তাইনা সেইজন্য বাবা বলেন – বাচ্চারা, পরিশ্রম করো, সার্ভিসে প্রকৃত রাইট-হ্যান্ড হও তাহলে রাজত্বে আসবে। সার্ভিসে ব্যস্ত থাকো। দৃষ্টান্তও দেওয়া হয় তাইনা, কীভাবে আত্মীয়-স্বজন স্ব পরিবারে সার্ভিস করছে। বলা হবে এই পরিবারের প্রত্যেকে এমন সুকর্ম করেছে যে সবাই ঈশ্বরীয় সার্ভিসে নিযুক্ত হয়েছে। মা বাবা সন্তান…. এতো খুব ভালো কথা তাইনা। সার্ভিস করতে সবাই ব্যস্ত। বাচ্চারা তোমাদের তো উল্লাসে থাকা উচিত। মানুষকে কীভাবে পথ বলে দেব, যাতে সেই আত্মাও খুশীর সন্ধান পায়। কতজনকে পথ বলে দাও। এইরূপ তোমরা প্রজা তৈরি করলে, বীজ বপণ করলে। জন্ম থেকেই রাজা তো কেউ হয় না। প্রথমে প্রজার অধিকারী হয় তারপরে পুরুষার্থ করে কি থেকে কি হয়ে যায়। তোমাদেরকে সার্ভিস করতে দেখে অন্যদেরও উৎসাহ আসবে, আমরাও এমন পুরুষার্থ করি। তা নাহলে কল্প-কল্প এমনই অবস্থা হবে। অনেকে আসবে, অনুতাপ করবে। সেইসময়ের যা দুঃখ মানুষ সম্পূর্ণ জীবনে কখনও দেখেনি হবে। শ্রীমৎ অনুসারে না চলার দরুন ভবিষ্যতে এমন দুঃখ দেখবে, যে বলার নয় কারণ বিকর্ম অনেক করেছে। বাবা পথও খুব সহজ বলে দেন শুধুমাত্র বাবাকে স্মরণ করো। অন্যদেরও এই পথ বলে দাও।

তোমরা দেবী-দেবতা ধর্মের ছিলে, যেমন খ্রিস্টান ধর্মের মানুষ, ইসলাম ধর্মের মানুষ, এই ধর্ম টিও তেমন। এই হল সবচেয়ে পবিত্র। এই ধর্মের ন্যায় দ্বিতীয় হতে পারে না, অর্ধকল্প তোমরা পবিত্র থাকো। স্বর্গ এবং নরকের গায়নও আছে। হেভেন কাকে বলে, সে কথা কেউ জানেনা। বাবা ভারতে এসে বাচ্চাদের জাগিয়ে তোলেন। ৫ হাজার বছরের কথা। যারা স্বর্গবাসী ছিল তারাই এখন নরকবাসী হয়েছে পুনরায় বাবা এসে পবিত্র স্বর্গবাসীতে পরিণত করেন। একমাত্র প্রিয়তম এসে সব প্রিয়তমাদের নিজের অশোক বাটীকায় নিয়ে যান। অতএব সর্ব প্রথমে সবাইকে এই কথাই বলো যে বাবাকে স্মরণ করো। নাহলে এখানে বসেও বুদ্ধি বাইরে বিচরণ করে। ভক্তিমার্গেও এই অবস্থা ছিল। বাবার সবকিছুর অনুভব আছে তাইনা। সবচেয়ে উত্তম ব্যবসা হল জহরতের ব্যবসা। তাতে সত্য মিথ্যা বোঝা খুব কঠিন কাজ। এখানেও সত্য লুক্কায়িত থাকে, মিথ্যা চলতেই থাকে। এও ড্রামাতে নির্দিষ্ট আছে। তোমরা জানো আমরা সবাই ড্রামার অ্যাক্টর্স, এর বাইরে কেউ বেরোতে পারে না। কেউ মোক্ষ লাভ করতে পারে না। বিবেক দ্বারা বুঝতে হয়। পার্ট করতেই থাকে, কল্প পরে সেসব আবার রিপিট করবে। তোমরা দেখবে কীভাবে মানুষের মৃত্যু হবে, বিনাশ তো হবেই। সব আত্মারা নির্বাণধামে চলে যাবে। বুদ্ধিতে এই জ্ঞান আছে। সার্ভিসে ব্যস্ত থাকলে অনেকের কল্যাণ হবে। সম্পূর্ণ পরিবার এই জ্ঞানে যুক্ত হলে তো ওয়ান্ডার হয়ে যাবে। আচ্ছা !

মিষ্টি – মিষ্টি হারানিধি বাচ্চাদের প্রতি মাতা – পিতা, বাপদাদার স্মরণের স্নেহ-সুমন আর সুপ্রভাত । আত্মাদের পিতা ওঁনার আত্মারূপী বাচ্চাদেরকে জানাচ্ছেন নমস্কার ।

ধারণার জন্যে মুখ্য সারঃ-

১ ) ভবিষ্যতে ভয়ঙ্কর দৃশ্য বা দুঃখ থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য এখন থেকেই বাবার শ্রীমৎ অনুসারে চলতে হবে। নিজ সম বানানোর সেবা শ্রীমৎ অনুসারে করতে হবে।

২ ) সার্ভিসে বাবার রাইট হ্যান্ড হতে হবে। আত্মাকে খুশী করার পথ বলে দিতে হবে। সকলের কল্যাণ করতে হবে।

বরদানঃ-

যে বাচ্চারা নিজেকে এক পিতা অর্থাৎ রামের প্রকৃত সীতা রূপে সদা মর্যাদার সীমারেখার ভিতরে থাকে অর্থাৎ এই সতর্কতা অবলম্বন করে, তারা কেয়ারফুল ও চিয়ারফুল (খুশী সম্পন্ন) স্বতঃই থাকে। অতএব সকাল থেকে রাত পর্যন্ত শ্রীমৎ রূপী যে মর্যাদা গুলি প্রাপ্ত আছে সেসবের স্পষ্ট নলেজ বুদ্ধিতে রেখে, নিজেকে প্রকৃত সীতা নিশ্চয় করে মর্যাদার সীমারেখার ভিতরে থাকো তখন বলা হবে মর্যাদা পুরুষোত্তম।

স্লোগানঃ-

Daily Murlis in Bengali: Brahma Kumaris Murli Today in Bengali

Email me Murli: Receive Daily Murli on your email. Subscribe!

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top