25 September 2021 BENGALI Murli Today – Brahma Kumaris

Read and Listen today’s Gyan Murli in Bengali

September 24, 2021

Morning Murli. Om Shanti. Madhuban.

Brahma Kumaris

আজকের শিব বাবার সাকার মুরলি, বাপদাদা, মাধুবন। Brahma Kumaris (BK) Murli for today in Bengali. This is the Official Murli blog to read and listen daily murlis.

"মিষ্টি বাচ্চারা - তোমাদের এখন হল ঈশ্বরীয় ব্লু ব্লাড (অভিজাত রক্ত), তোমাদের এখন খুব আনন্দের সাথে ভাষণ করা উচিত, এই নেশা যেন থাকে যে, শিব বাবা আমাদেরকে পড়াচ্ছেন"

প্রশ্নঃ --

তোমাদের নিজেদের এইম অব্জেক্ট যাতে স্থায়ী থাকে তার জন্য কোন্ যুক্তি গ্রহণ করতে হবে ?

উত্তরঃ -:-

নিজের রাজত্বের পাসপোর্ট বের করে রাখো। নীচে সাধারণ চিত্র, উপরে রাজকীয় পোশাকে সুসজ্জিত হয়ে, উপরে থাকবেন শিব বাবা, তাহলে এইম অব্জেক্ট তোমাদের স্মৃতিতে সহজেই থাকবে। পকেটে যাতে এই পাসপোর্ট থাকে। কখনো যদি মায়ার ঝড় আসে, তখন মনে পড়বে আমার এই পাসপোর্ট তো ক্যান্সেল হয়ে যাবে ! আমরা স্বর্গে যেতে পারব না।

গান:-

রাতের পথিক হয়ো না ক্লান্ত, ভোর হতে আর নেই দেরী…

ওম্ শান্তি । বাচ্চারা তো এই গীতের অর্থ বুঝতে পেরেছে। এখন ভক্তি মার্গের ঘোর অন্ধকারের রাত শেষ হল। বাচ্চারা জানে যে, এখন আমাদের কাছে কাল আসতে পারবে না। আমরা এখানে বসে আছি, আমাদের এইম অব্জেক্ট হল মানব থেকে দেবতা হওয়া। যেমন সন্ন্যাসীরা কাউকে বলল যে, তুমি হলে মোষ, সাথে সাথে সে মোষ হয়ে যাবে। এটা হল ভক্তি মার্গের দৃষ্টান্ত । যেমন এই রকম একটা দৃষ্টান্ত আছে যে, রামচন্দ্র বানর সেনার সাহায্য নিয়েছিল আর রাবণকে পরাজিত করেছিল। তোমরা এখানে বসে আছো, তাই তোমরা জানো যে, আমরাই ডবল মুকুটধারী দেবী-দেবতা হবো। যেমন স্কুলে যারা পড়ে তারা বলবে আমি পড়াশোনা করে ডাক্তার হবো, ইঞ্জিনিয়ার হবো। তোমরা জানো যে আমরা এই পড়াশোনার দ্বারা মানব থেকে দেবী-দেবতা হচ্ছি। এই শরীর ত্যাগ হবে আর আমাদের মস্তকে রাজমুকুট শোভিত হবে। এটা তো একেবারেই নোংরা ছিঃ ছিঃ দুনিয়া। নতুন দুনিয়া হল একদম ফার্স্ট ক্লাস দুনিয়া। পুরানো দুনিয়া হল একেবারে থার্ডক্লাস। এই দুনিয়ার সমাপ্তি তো হল বলে। আমাদেরকে বিশ্বের মালিক যিনি বানাচ্ছেন তিনি নিশ্চয়ই বিশ্বের রচয়িতাই হবেন, অন্য কেউ পড়াতে পারবে না । শিব বাবাই আমাদেরকে পড়িয়ে রাজযোগ শেখান। বাবা বুঝিয়েছেন – আত্মা অভিমানী হও। আত্ম অভিমানী হওয়াতেই হল পরিশ্রম । সম্পূর্ণ আত্ম অভিমানী হয়ে গেলে বাকি আর কি চাই। তোমরা ব্রাহ্মণ তো হয়েছোই। জানো যে, আমরা দেবতা হচ্ছি। নেশা থাকে যে – আমি এই রকম হচ্ছি। আগে আমরা কলিযুগী নরকে পতিত ছিলাম। অসুর আর দেবতার মধ্যে কতো পার্থক্য ! দেবতারা কতো পবিত্র । এখানে কতো পতিত মানব ! চেহারা মানবেরই কিন্তু চরিত্রকে তো দেখো কেমন ! যারা দেবতাদের পূজারী, তারাও দেবতাদের সামনে গিয়ে মহিমা কীর্তন করে – তুমি সর্ব গুণ সম্পন্ন… আমার মধ্যে কোনও গুণ নেই। এখন তোমরা চেঞ্জ হয়ে দেবতা হবে। কৃষ্ণের পূজাই এইজন্য করে যে আমরা যাতে কৃষ্ণপুরীতে যেতে পারি। কিন্তু তারা এটা জানে না যে কখন যাবে। ভক্তি করতে থাকে যাতে ভগবান এসে ফল দেবে। ভক্তির ফল হল সদ্গতি। সুতরাং এ হল পড়াশোনা। প্রথমে তো এই নিশ্চয় চাই যে আমাদেরকে কে পড়াচ্ছেন। ইনি হলেন শ্রী শ্রী…. তোমরা জানো যে, বাবা আমাদেরকে শ্রীমৎ দিচ্ছেন । যাদের এটা জানা নেই, তারা শ্রেষ্ঠ কীভাবে তৈরী হবে ? আজকাল তো পরস্পরকে ভ্রষ্ট হওয়ারই মত দিয়ে থাকে। ভ্রষ্ট মত হল আসুরি মত। এত সব ব্রাহ্মণ বাচ্চারা শ্রী শ্রী শিব বাবার মতে চলছে। পরমাত্মার মতের দ্বারাই শ্রেষ্ঠ হতে পারে। যাদের ভাগ্যে রয়েছে তাদেরই বুদ্ধিতে বসবে। নাহলে কিছুই বুঝতে পারবে না। যখন বুঝতে পারবে তখন নিজেই সহায়তা করবার জন্য উঠে পড়ে লাগবে। অনেকে তো জানেই না যে ইনি কে, সেইজন্য বাবা কারো সাথেই দেখা করেন না। তারাও আরও অন্য কোনো আসুরি মত বের করতে থাকবে। এখন সবাই মানব মতেই চলছে। শ্রীমতকে না জানার কারণে ব্রহ্মা বাবাকেও নিজেদের মত দিতে শুরু করে দেয়। এখন বাবা এসেছেনই বাচ্চারা তোমাদেরকে শ্রেষ্ঠ বানাতে। এখন বাচ্চারা বলে, বাবা ৫ হাজার বছর পূর্বের মতো আমরা আপনার সাথে মিলিত হয়েছি। যাদের এ’সব জানাই নেই তারা এইভাবে রেসপন্স দিতে পারবে না। বাচ্চাদের পড়াশোনার খুব নেশা থাকা উচিত । এ হলো অনেক উচ্চ পাঠ। কিন্তু মায়াও খুবই এগেন্স্ট (এর বিরুদ্ধে)। তোমরা জানো যে, আমরা সেই পাঠ পড়ি যার দ্বারা আমাদের মস্তকে দ্বি মুকুট শোভা পাবে ভবিষ্যতে জন্ম জন্মান্তর ধরে দ্বি মুকুটধারী হবো আমরা। অতএব তার জন্য এতখানি পুরুষার্থ করা উচিত। একে বলা হয় রাজযোগ। কতখানি আশ্চর্যের ব্যাপার ! বাবা সর্বদা বোঝান, লক্ষ্মী-নারায়ণের মন্দিরে যাও। পূজারীদেরকেও তোমরা বোঝাতে পারো। তাদেরকে জিজ্ঞাসা করো যে, লক্ষ্মী-নারায়ণের এইরূপ পদ কীভাবে প্রাপ্ত হয়েছিল ? এরা বিশ্বের মালিক কীভাবে হয়েছিলেন ? গীতাতেও তো ভগবানুবাচ আছে না যে, আমি এসে তোমাদেরকে রাজাদেরও রাজা বানাই। তাহলে বাচ্চাদের কতখানি নেশা থাকার কথা যে, আমরা এইরকম হতে চলেছি ! নিজের ছবি আর রাজকীয় চিত্র একসাথে রূপে রাখো। নীচে থাকবে তোমার ছবি, উপরে রাজত্বের। এতে তো তেমন কোনো খরচ নেই। রাজার পোশাক তো এখনই তৈরী করা যেতে পারে। সেই ছবি নিজের কাছে রেখে দিলে বারেবারে স্মরণে আসবে। আমরা সেই দেবী-দেবতা হতে চলেছি। উপরে শিব বাবাকে রাখো। এই রকম ছবি তৈরী করতে হবে। আমরা মানব থেকে দেবতা হই। এই শরীর ত্যাগ হওয়ার পর আমরা গিয়ে দেবতা হবো। কারণ আমরা এই রাজযোগ শিখছি। তো এই ফটো সাহায্য করবে উপরে শিব বাবা, তারপর রাজার পোশাক পড়া, নীচে তোমাদের সাধারণ চিত্র। শিব বাবার কাছ থেকে আমরা রাজযোগ শিখে দ্বি মুকুটধারী দেবতা হয়ে উঠছি। ছবি সাথে রাখ খলে কেউ জিজ্ঞাসা করলে বলতে পারবে। আমাদেরকে শেখান শিব বাবা । চিত্র দেখে বাচ্চাদের নেশা চড়বে। তোমার দোকানেও এই চিত্র রাখতে পারো। ভক্তি মার্গে বাবা (ব্রহ্মা) নারায়ণের চিত্র রাখতেন। পকেটে রাখতেন। তোমরাও নিজেদের চিত্র কাছে রাখলে আমরাই সেই দেবী-দেবতা হতে চলেছি। বাবাকে স্মরণ করবার উপায় খুঁজতে হবে। বাবাকে ভুলে যাওয়ার ফলেই পতন ঘটে। বিকারে পতন হলে তখন নিজেরই লজ্জা হবে যে আমরা এই রকম দেবতা হতে পারব না। হার্টফেল হয়ে যাবে যে, আমি এখন দেবতা কীভাবে হবো ! বাবা বলেন – বিকারে যারা পতিত হচ্ছে তাদের ফটো বের করো। বলো, তুমি স্বর্গে যাওয়ার উপযুক্ত নও। তোমার পাসপোর্ট শেষ। তখন নিজেও ফিল করতে পারবে – আমার তো পতন ঘটেছে ! এখন স্বর্গে কী করে যাব ! যেমন বাবা নারদের উদাহরণ দেন যে, তাকে বলা হয়েছিল নিজের চেহারা তো দেখো যে তুমি লক্ষ্মীকে বরণ যোগ্য কিনা। তো চেহারা বানরের দেখা গেলে তখন সেই মানুষেরও লজ্জা অনুভব হবে যে – আমার মধ্যে তো এই বিকার রয়েছে, তাহলে লক্ষ্মী-নারায়ণকে কী করে বরণ করতে পারবে ? বাবা তো যুক্তিও বলে দেন। কিন্তু কেউ বিশ্বাস রাখলে তবে তো ? বিকারের নেশা এলে তখন বুঝতে পারে যে, আমরা রাজারও রাজা দ্বি মুকুটধারী কী করে হবো ! পুরুষার্থও তো করা উচিত, তাই না ? বাবা বোঝান, এমন এমন সুন্দর সুন্দর যুক্তি রচনা করো আর সবাইকে বোঝাতে থাকো। এই রাজযোগের দ্বারা স্থাপনা হচ্ছে। এখন বিনাশ সামনে উপস্থিত। দিন দিন ঝড় তুফানের জোর বাড়তে থাকবে। বম্বস্ ইত্যাদি তৈরী হচ্ছে।

তোমরা বাচ্চারা পড়াশোনা করছো উঁচু পদ প্রাপ্ত করবার জন্য। তোমরা একবারই পতিত থেকে পবিত্র হয়ে থাকো। মানুষ কি বোঝে নাকি যে আমরা হলাম নরকবাসী, কেননা পাথরবুদ্ধি। এখন তোমরা পাথরবুদ্ধি থেকে পাথরবুদ্ধির হচ্ছো। ভাগ্যে থাকলে এক লহমায় বুঝে যাবে। নাহলে যতই মাথা ঠুকতে থাকো না কেন বুদ্ধিতে বসবেই না। বাবাকেই তো জানে না, তাহলে তো নাস্তিক অর্থাৎ অনাথ। ধনীকে অর্থাৎ নাথের হওয়া উচিত, যখন কিনা সবাই হল শিব বাবারই সন্তান । এখানে যাদের জ্ঞান রয়েছে তারা তাদের সন্তানকে বিকারের থেকে বাঁচাতে চাইবে। অজ্ঞানী লোকেরা নিজেদের মতোই বাচ্চাদেরকে বিকারের মধ্যে ফাঁসাতে চাইবে। তোমরা জানো যে এখানে বিকারের থেকে বাঁচানো হয়। কন্যাদের কে তো সবার আগে বাঁচানো দরকার। মা – বাবা তো যেন তাদেরকে বিকারের দিকেই ঠেলে দিচ্ছে। তোমরা জানো যে, এ হল ভ্রষ্টাচারী দুনিয়া। শ্রেষ্ঠাচারী দুনিয়া তো সবাই চায়, কিন্তু সেটা কে বানাবে ? ভগবানুবাচ – আমি এই সাধু সন্তদেরকেও উদ্ধার করি। গীতাতেও লেখা আছে যে, ভগবানকেই সবাইকে উদ্ধার করতে হবে। এক ভগবান বাবাকেই এসে সবাইকে উদ্ধার করতে হয়। এই সময় যদি মানুষ বুঝতে পারে যে, গীতার ভগবান উপস্থিত রয়েছেন, তাহলে না জানি কি হয়ে যাবে ! কিন্তু এখনও তার কিছুটা দেরি আছে। নাহলে সব মত পথ সবের নাড়া পড়ে যাবে। সিংহাসন নড়ে যায় না ? যুদ্ধ লাগলে বোঝা যায় যে এর সিংহাসন এবার নড়ে গেলে, এখন পতন নিশ্চিত। এখন এই সব মত – পথ যদি নাড়া পড়ে, তবে চারিদিকে উথালপাথাল হতে থাকবে। পরে এই রকমই হবে। ভাষণেও তোমরা বোঝাতে পারো। যাদের সংস্কৃত জ্ঞান ভালো তারা সংস্কৃত শ্লোক শোনাতে পারে। পতিত-পাবন, সকলের সদ্গতি দাতা স্বয়ং বলছেন, আমি ব্রহ্মা তনের দ্বারাই স্থাপনা করি। সকলের সদ্গতি অর্থাৎ উদ্ধার করি। ভাষণ করার ক্ষেত্রে আনন্দপূর্ণ দক্ষতা দরকার। কন্যাদের হল ব্লু ব্লাড। তারা জ্ঞানের পাথর ছুড়তে পারে। এতে তারা সুদক্ষ। এখন এও হল তোমাদের ব্লু ব্লাড। তোমরা জানো যে, তারা নিজেদের কতো ক্ষতি করে ফেলছে। তোমাদের এ হল ঈশ্বরীয় ব্লু ব্লাড । তোমরা পুরানোর থেকে নতুন হচ্ছো। তোমাদের আত্মা যা কিনা এখন পুরানো আয়রন এজেড হয়ে গেছে, তা এখন নিউ গোল্ডেন এজেড হচ্ছে। সুতরাং বাচ্চাদের অত্যন্ত আগ্রহ থাকা উচিত। নেশাকে কায়েম রাখা উচিত। নিজেদের সতীর্থদেরকে (হমজিন্স) তুলে ধরা দরকার। গাওয়াও হয়ে থাকে, গুরু মাতা। মাতা গুরু কখন হয় তা তোমরা জানো। গুরু শিষ্য এ’সব এখনকার সময়ের ব্যাপার। মাতাদের উপরে বাবা এসে জ্ঞান অমৃতের কলস রাখেন। সূচনাও এইভাবেই হয়। সেন্টার গুলির বিষয়েও বলে থাকে ব্রাহ্মণী চাই। বাবা তো বলেন নিজেরাই চালাও। সাহস নেই, না বাবা, মাতার প্রয়োজন। এও ঠিক কথা তারাও মান দিয়ে থাকে। আজকাল তো মানুষ একজন আরেকজনকে ল্যাঙ মারতে থাকে। স্থায়ী ভাবে কেউই থাকতে পারে না। এই সময় বাচ্চারা তোমাদের স্থায়ী রাজ্য-ভাগ্য প্রাপ্ত হয়। বাবা তোমাদেরকে কতো ভাবে বোঝান। নিজেকে সব সময় হাসিখুশী রাখার জন্য অতীব সুন্দর সুন্দর যুক্তি বলে দিতে থাকেন। শুভ ভাবনা রাখা উচিত। অহো ! আমরা লক্ষ্মী-নারায়ণ হতে চলেছি ! যদি কারো ভাগ্যে না থাকে তাকে আর কি যুক্তি দেওয়া যায় ! বাবা তো যুক্তি বলে দেন, যুক্তি কখনো বিফলে যায় না। তা সদা সফল হয়। রাজধানী স্থাপন হয়ে যাবে। বিনাশও মহাভারী মহাভারতের যুদ্ধের দ্বারাই হবে। পরে গিয়ে তোমরাও জোর লাগিয়ে এগোবে তাহলে সবাই আসবে। এখন তারা বুঝবে না, কারণ তাদের রাজত্ব উড়ে যাবে যে। তোমাদের কাছে ভালো ভালো চিত্র রয়েছে। এ হল সদ্গতি, সুখধাম। এ হল মুক্তিধাম। বুদ্ধিও এ’কথা বলে যে, আমরা সবাই হলাম নির্বাণধামের বাসিন্দা। যেখান থেকে আমরা টকি ধামে আসি। আমরা আত্মারা হলাম সেখানকার অধিবাসী। এই খেলাটা বানানো হয়েছে ভারতের উপরে। শিব জয়ন্তীও এখানেই পালন করা হয়। বাবা বলেন – আমি এসেছি, পরের কল্পে আবার আসবো। ভারতই হল প্যারাডাইস। বলাও হয় খ্রাইস্টের এত বছর পূর্বে প্যারাডাইস ছিল। এখন নেই, আবার হবে। তাহলে নিশ্চয়ই নরকবাসীদের বিনাশ, স্বর্গবাসীদের স্থাপনা হওয়া প্রয়োজন। সেই কারণেই তো তোমরা স্বর্গবাসী হওয়ার জন্য তৈরী হচ্ছো তোমরা। নরকের বিনাশ হয়ে যাবে । এই বোধও থাকা দরকার। আচ্ছা !

মিষ্টি-মিষ্টি হারানিধি বাচ্চাদের প্রতি মাতা-পিতা, বাপদাদার স্মরণের স্নেহ-সুমন আর সুপ্রভাত। আত্মাদের পিতা তাঁর আত্মা রূপী বাচ্চাদেরকে জানাচ্ছেন নমস্কার।

ধারণার জন্যে মুখ্য সারঃ-

১ ) সকলের প্রতি শুভ ভাবনা রাখতে হবে। সকলকে সত্যিকারের মান দিতে হবে। সত্যযুগী রাজধানীতে উচ্চ পদ প্রাপ্ত করবার জন্য যুক্তি খুঁজতে হবে।

২ ) আত্ম-অভিমানী হওয়ার জন্য পরিশ্রম করতে হবে। মানব মত ছেড়ে এক এর শ্রীমতে চলতে হবে। ঈশ্বরীয় পঠন-পাঠনের নেশাতে থাকতে হবে।

বরদানঃ-

বর্তমান সময়ে চারিদিকে রিগার্ড দেওয়ার রেকর্ড ঠিক করার আবশ্যকতা রয়েছে । সেই রেকর্ডই তারপর চতুর্দিকে বাজবে। রিগার্ড দেওয়া আর রিগার্ড নেওয়া, ছোটদেরকেও রিগার্ড দাও, বড়দেরকেও রিগার্ড দাও। এই রিগার্ডের রেকর্ড এখন বের হওয়া প্রয়োজন, তবেই তোমরা খুশীর দান দেওয়া মহাদানী পুণ্য আত্মা হয়ে যাবে । কাউকে রিগার্ড দিয়ে খুশী করে দেওয়া – এটাই হল অতি বড় পুণ্যের কাজ, সেবা কার্য ।

স্লোগানঃ-

Daily Murlis in Bengali: Brahma Kumaris Murli Today in Bengali

Email me Murli: Receive Daily Murli on your email. Subscribe!

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top