09 July 2021 BENGALI Murli Today – Brahma Kumaris

09 July 2021 BENGALI Murli Today – Brahma Kumaris

Read and Listen today’s Gyan Murli in Bengali

8 July 2021

Morning Murli. Om Shanti. Madhuban.

Brahma Kumaris

আজকের শিব বাবার সাকার মুরলি, বাপদাদা, মাধুবন। Brahma Kumaris (BK) Murli for today in Bengali. This is the Official Murli blog to read and listen daily murlis.

“মিষ্টি বাচ্চারা - তোমাদের ভুল ত্রুটি সঠিক করেন অর্থাৎ ভাগ্য নির্মাণ করেন একমাত্র বাবা, উনি তোমাদের নলেজ প্রদান করে ভাগ্যবান বানান”

প্রশ্নঃ --

বাচ্চারা, তোমাদের এই রূহানী ভাট্টির একটি নিয়ম আছে, সেইটি কি ?

উত্তরঃ -:-

রূহানী ভাট্টি অর্থাৎ আত্মিক ভাট্টিতে অর্থাৎ স্মরণের যাত্রায় বসে কখনও এদিক ওদিকের চিন্তন করবে না, একমাত্র বাবাকে স্মরণ করতে হবে। যদি বুদ্ধি চারিদিকে বিচরণ করে তবে ঘুমে আচ্ছন্ন হবে, ঝিমোবে, তাতে বায়ুমন্ডল খারাপ হয়। তোমরা নিজের ক্ষতি কর।

গান:-

হৃদয়ের ভরসা যেন বিছিন্ন না হয় ….

ওম্ শান্তি । মিষ্টি-মিষ্টি আত্মা রূপী বাচ্চারা গানের দুটি শব্দ শুনলো। বাচ্চাদের সতর্ক করা হয়। এই সময় সকলের ভাগ্য হল ত্রুটিপূর্ণ – শুধুমাত্র তোমরা ব্রাহ্মণ, তোমাদের সঠিক আছে। তোমাদের ভাগ্য এখন সঠিক হচ্ছে। বাবাকে বলা হয় ভাগ্য নির্মাণকারী। তোমরা জানো শিববাবা হলেন অতি মিষ্টি। বাবা শব্দটি খুব মিষ্টি। বাবার কাছে সব আত্মারা স্বর্গের অধিকার প্রাপ্ত করে। লৌকিক পিতার কাছে পুত্র সন্তানদের সম্পত্তির অধিকার প্রাপ্ত হয়, কন্যা সন্তানদের হয় না। এখানে পুত্র কন্যা সবাই হল স্বর্গ প্রাপ্তির অধিকারী। বাবা পড়ান আত্মাদের অর্থাৎ নিজের সন্তানদের । আত্মা বুঝতে পারে আমরা সবাই হলাম ব্রাদার্স। যথাযথভাবে ব্রাদারহুড বলা হয় তাইনা। এক ভগবানের সন্তান হয়ে এত লড়াই ঝগড়া কেন করে ? সবাই নিজেদের মধ্যে যুদ্ধ করে। অনেক ধর্ম, অনেক মতামত এবং মুখ্য কথা হল রাবণের রাজ্যে যুদ্ধ চলতে থাকে কারণ বিকারের প্রবেশ রয়েছে। কাম বিকারের উপরেও অনেক লড়াই ঝগড়া হয়। এমন অনেক রাজাদের যুদ্ধ হয়েছে। কাম বিকারের জন্য যুদ্ধ করেছে। অনেকে খুশী হয়। কারো সঙ্গে মনের সংযোগ হলে প্রাণেও মেরে দেয়। কাম হল মহাশত্রু। ক্রোধ থাকলে তো তাকে ক্রোধী বা ক্রোধযুক্ত বলা হবে। লোভ থাকলে লোভী বলা হবে। কিন্তু যে কামী হবে তাদের অনেক নাম রাখা হয়েছে তাই বলা হয় – অমৃত পান না করে বিষ পান কেন করবে। শাস্ত্রে অমৃত নাম লেখা আছে। দেখানো হয় সাগর মন্থন হয়েছে তো অমৃত কলস বেরিয়েছে। সেই কলস লক্ষ্মীকে দেওয়া হয়েছে। কত রকমের কাহিনী আছে। এতেও সবচেয়ে বড় কথা হল সর্বব্যাপীর, গীতার ভগবান কে এবং পতিত-পাবন কে ? প্রদর্শনীতে মুখ্য এই চিত্র গুলিকেই বোঝানো হয়। পতিত-পাবন, জ্ঞানের সাগর এবং তাঁর থেকে বের হয়েছে জ্ঞান গঙ্গা বা সাধারণ জলের নদী বা সাগর ? কত ভালো কথা বোঝানো হয়। বাবা বসে বোঝান – মিষ্টি – মিষ্টি বাচ্চারা তোমাদের পবিত্র করেছেন কে ? ভুল ত্রুটি সঠিক করেছেন কে ? উনি পতিত-পাবন, তিনি কখন আসেন ? এই খেলাটি কেমন বানানো হয়েছে ? কেউ সে কথা জানেনা। বাবাকে বলাই হয় নলেজফুল, ব্লিসফুল, পীসফুল। গায়ন করাও হয় – ভুল ত্রুটি সঠিক করেন একমাত্র বাবা। এই কথা তো বুঝেছো – রাবণ আমাদের ত্রুটিপূর্ণ বানিয়েছে। এই খেলাটি হল হার-জিতের খেলা। রাবণকে তোমরা চেনো যাকে ভারতবাসী প্রতি বছর দাহ করে। এই রাবণ হল ভারতের শত্রু। ভারতেই প্রতি বছর দহন করা হয়। তাদেরকে জিজ্ঞাসা করো কবে থেকে রাবণকে দহন করছো ? তো বলবে এই দহন প্রক্রিয়া তো অনাদি রূপে প্ৰচলিত, যখন থেকে সৃষ্টি আরম্ভ হয়েছে। শাস্ত্রে যা পড়েছে সত্য সত্য বলে এসেছে। মুখ্য ভুল হল ঈশ্বরকে সর্বব্যাপী বলা। বাবা বলেন এই কথাটি কারো ভুল নয়! এইরূপ ড্রামাতে নির্দিষ্ট আছে। এই হল হার জিতের খেলা । মায়ার কাছে হারলে হার, মায়াকে জয় করলেই জিত। মায়ার কাছে কীভাবে হেরে যাও, সে কথাও বোঝানো হয়। পুরো অর্ধকল্প রাবণের রাজত্ব চলে। এক সেকেন্ডের তফাৎ নেই। রাম রাজ্যের স্থাপনা এবং রাবণ রাজ্যের বিনাশ। সব নির্দিষ্ট সময় অনুযায়ী চলে। সত্যযুগে রাবণের লঙ্কা নেই। লঙ্কা তো বৌদ্ধ ধর্মের ভূখন্ড। শিক্ষিতদের বুদ্ধিতে থাকে লন্ডন আছে এইদিকে, আমেরিকা আছে এইদিকে। শিক্ষার দ্বারা বুদ্ধির তালা খুলে যায়, বুদ্ধিতে জ্ঞানের আলো আসে। একেই বলা হয় জ্ঞানের তৃতীয় নেত্র। বৃদ্ধা মাতারা অনেক কথা বুঝতে পারে না। তাদেরকে একটি মুখ্য কথা ধারণ করতে হবে, যা শেষ সময়ে কাজে আসবে। মানুষ তো অনেক শাস্ত্র পাঠ করে। শেষে যদিও একটি কথাই স্মরণ করিয়ে দেয় রাম-রাম বলো। এমন তো বলে না শাস্ত্র শোনাও, বেদ পাঠ করে শোনাও। শেষ কালে বলবে রামকে স্মরণ করো। যারা ম্যাক্সিমাম সময় যা চিন্তন করে, শেষ সময়ে সেই চিন্তাই আসবে। এখন বিনাশ তো সবারই হবে। তোমরা জানো সবাই কাকে স্মরণ করবে ? কেউ কৃষ্ণকে, কেউ নিজের গুরুকে স্মরণ করবে। কেউ নিজের দেহের আত্মীয় স্বজনদের স্মরণ করবে। দেহকে স্মরণ করলেই খেলা শেষ। এখানে তোমাদের একটা কথা বোঝানো হয় যে নিজেকে আত্মা নিশ্চয় করে বাবাকে স্মরণ করতে থাকো। চার্ট লেখো যে আমরা কতক্ষণ বাবাকে স্মরণ করি। যত স্মরণ করবে, পবিত্র হতে থাকবে। এমন নয় গঙ্গায় গিয়ে স্নান করলে পবিত্র হবে। আত্মার কথা তাইনা। আত্মা ই হল পতিত, আত্মা ই পবিত্র হয় তাইনা। বাবা বুঝিয়েছেন – আত্মা হল একটি স্টার বিন্দু স্বরূপ। ভ্রু যুগলের মাঝখানে অবস্থিত। বলা হয় আত্মা স্টার হল অতি সূক্ষ্ম। তোমরা বাচ্চারাই এইসব কথা বুঝতে পারো। বাবা বলেন আমি কল্পের সঙ্গম যুগে আসি। তারা কল্প শব্দটি বাদ দিয়ে যুগে যুগে লিখে দিয়েছে। তো মানুষ উল্টো বুঝেছে। আমি বলেছি যে প্রতি কল্পে সঙ্গম যুগে আসি। ঘোর অন্ধকার এবং সম্পূর্ণ আলোকময় স্থিতির সঙ্গমে। বাকি যুগে-যুগে আসার তো দরকার নেই। সিঁড়ি বেয়ে নীচে নেমেছে। আত্মারা যখন পুরোপুরি ৮৪ জন্মের সিঁড়ি বেয়ে নীচে নেমে যায় তখন বাবা আসেন। এই জ্ঞান হল সম্পূর্ণ দুনিয়ার জন্য। সন্ন্যাসীরা বলে এদের চিত্র গুলি হল কল্পনা। কিন্তু কল্পনার তো কোনো কথা নেই। এই কথা সবাইকে বোঝানো হয়, নাহলে মানুষ জানবে কীভাবে তাই এই চিত্র গুলি বানানো হয়েছে। এই প্রদর্শনী দেশে বিদেশে অসংখ্য বার আয়োজিত হবে। বাবা বলেন ভারতবাসী বাচ্চারা অনেক আছে। সবাই তো হল সন্তান তাই না। এই হল অনেক ধর্মের বৃক্ষ । বাবা বসে বোঝান – সবাই কাম চিতায় বসে পুড়ে মরেছে। সত্য যুগে যারা প্রথমে আসে, তারা ই প্রথমে দ্বাপরে এসে কাম অগ্নিতে পুড়ে কালো হয়। এখন সবার সদগতি হবে। তোমরা হয়েছো নিমিত্ত স্বরূপ। তোমাদের পরে তাদের সদগতি হবে। বাবা কতখানি সহজ করে বোঝান। বলেন শুধুমাত্র বাবাকে স্মরণ করো। আত্মাই দুর্গতি প্রাপ্ত করেছে। আত্মা পতিত হলে শরীরও এমন প্রাপ্ত হয়। আত্মাকে পবিত্র করার যুক্তি বাবা খুব সহজ করে বলে দেন।

ত্রিমূর্তির চিত্রে ব্রহ্মার (দাদা লেখরাজের) চিত্র দেখে মানুষ হায়-হায় করে। এনাকে ব্রহ্মা কেন বলা হয়েছে ? ব্রহ্মা তো হলেন সূক্ষ্মবতনবাসী দেবতা, এখানে কীভাবে এসেছেন ? দাদা লেখরাজ তো খুব বিখ্যাত ছিলেন। সংবাদপত্রে সর্বত্র লেখা হয়েছিল, এক জহুরী বলছে নিজেকে শ্রীকৃষ্ণ, আমার ১৬ হাজার ১০৮ রানী চাই। খুব ঝঞ্ঝাট হয়েছিল, হরণ নিয়ে। এবারে এক একজনকে বোঝাবে কে। এত মানুষ আছে। আবুতে কেউ এলে তাদেরকে বলে তোমরা ব্রহ্মা কুমারীর কাছে এসেছো নাকি! তারা তো জাদু করে দেয়। স্ত্রী-পুরুষকে ভাই-বোন বলে দেয়। বিরাট মাপের কথা বলে মাথা খারাপ করে দেয়। বাবা বলেন তোমরা আমাকে জ্ঞানের সাগর ওয়ার্ল্ড অলমাইটি অথরিটি বলো। ওয়ার্ল্ড অলমাইটি অর্থাৎ সর্বশক্তিমান, সব বেদ শাস্ত্রের জ্ঞাতা। বড় বিদ্বানদের অথরিটি বলা হয় ।কারণ তারা সব বেদ, শাস্ত্র ইত্যাদি পাঠ করে তারপরে বেনারসে গিয়ে টাইটেল প্রাপ্ত করে। মহা-মহোপাধ্যায়, শ্রী শ্রী ১০৮ সরস্বতী এই সব টাইটেল সেখানে প্রাপ্ত হয়। যে খুব তীক্ষ্ণ বুদ্ধির অধিকারী হয় তার টাইটেলও বিশাল হয়। শাস্ত্রে জনকের উদ্দেশ্যে লেখা আছে। উনি বলেন সত্য ব্রহ্ম জ্ঞান কেউ আমাকে শোনাও। কত রকমের কাহিনী বসে বানিয়েছে। শঙ্কর কাহিনী শুনিয়েছেন পার্বতীকে, বাস্তবে ছিল শিব, তারা নাম লিখে দিয়েছে শঙ্কর পার্বতী। ভাগবত ইত্যাদিতে সব এই সময়ের কথা লেখা আছে। পরে কাহিনী বলেছে, তার স্মরণে এসেছে – রাজাকে গিয়ে এই জ্ঞান দান করি। বাবাও বোঝান – গিয়ে রাজাদের জ্ঞান দাও। তোমরা ই সূর্য বংশী ছিলে তারপরে চন্দ্রবংশী, বৈশ্যবংশী, শূদ্রবংশী হয়েছো। তোমাদের রাজধানী শেষ হয়েছে। এখন পুনরায় সূর্য্য বংশী রাজধানী নেওয়ার জন্য পুরুষার্থ করো। রাজযোগের শিক্ষা প্রদান করতে বাবা এসেছেন। এসে পুনরায় অসীমের স্বরাজ্য প্রাপ্ত করো। রাজাদের কাছে অনেক চিঠি যায় কিন্তু রাজার কাছে পৌঁছায় না। প্রাইভেট সেক্রেটারি চিঠি গুলি দেখে। কত চিঠি ফেলে দেয় । কোনো চিঠিতে খুব জরুরি কথা লেখা থাকলে রাজাকে দেখায়। শাস্ত্রে বলে – অষ্টাবক্র মুনি রাজা জনককে সেকেন্ডে জীবনমুক্তির সাক্ষাৎকার করিয়েছেন। সে কথাও বর্তমানের। এখন বাবা কত ভালো করে বসে তোমাদের বোঝাচ্ছেন। যারা কিছু বুঝবে না, তারা এদিকে ওদিকে দেখবে। বাবা বোঝেন – তাদের বুদ্ধিতে কিছু ঢুকছে না। বাবা চারিদিকে তাকিয়ে দেখেন – সবাই ভালো ভাবে শুনছে। তাদের বুদ্ধি বাইরে বিচরণ করছে। অনিচ্ছাকৃতভাবে বসে আছে। জ্ঞান বুদ্ধিতে না ঢুকলে ক্লাসে বসে ঝিমোবে, ক্ষতি হবে। করাচী তে এই বাচ্চাদের ভাট্টি ছিল। কেউ ঘুমে আচ্ছন্ন হলে তো তাকে তৎক্ষণাৎ বাইরে বের করা হতো। বসতো সবাই আপন, বাইরের কেউ আসতো না। শুরুতে এদের অনেক পার্ট চলেছে। খুব লম্বা ইতিহাস। শুরুতে কুমারীরা ধ্যান মগ্ন হয়ে যেত। এখনও বলে জাদু করা হয়। পরমপিতা পরমাত্মা হলেন জাদুকর। শিববাবা দেখেন – এই আত্মার খুব ভালোবাসা আছে, তো দেখা মাত্র ই ধ্যান মগ্ন হয়ে যায়। বৈকুণ্ঠ তো ভারতবাসীদের খুবই প্রিয়। কেউ মরলে বলে বৈকুণ্ঠবাসী হয়েছে, স্বর্গবাসী হয়েছে। এখন এই জগৎ হল নরক। সবাই নরকবাসী হয়ে আছে, তাই তো বলে স্বর্গবাসী হয়েছে। কিন্তু স্বর্গে তো কেউ যায় না। এখন শুধু তোমরা জানো আমরা স্বর্গবাসী ছিলাম তারপরে ৮৪ জন্ম নিয়ে নরকবাসী হই। এখন বাবা পুনরায় স্বর্গবাসী বানাচ্ছেন। স্বর্গে আছে রাজধানী। রাজধানী তে অনেক পদ মর্যাদা আছে। পুরুষার্থ করে নর থেকে নারায়ণ হতে হবে। তোমরা জানো এই মাম্মা বাবা হলেন ভবিষ্যতের লক্ষ্মী-নারায়ণ। এখন পুরুষার্থ করছেন, তাই বলা হয় ফলো মাদার-ফাদার। তারা যেমন পুরুষার্থ করেছেন, তোমরাও করো। এরাও স্মরণে থাকেন, স্ব দর্শন চক্রধারী হন। তোমরা বাবাকে স্মরণ করো এবং স্বর্গ কে স্মরণ করো। ত্রিকালদর্শী হও। এই সম্পূর্ণ চক্রের জ্ঞান আছে তোমাদের, এতেই তৎপর থাকো, অন্যদের বোঝাতে থাকো। এই সার্ভিসে ব্যস্ত থাকলে অন্য কোনো কর্ম স্মরণে থাকবে না। আচ্ছা !

মিষ্টি – মিষ্টি হারানিধি বাচ্চাদের প্রতি মাতা – পিতা, বাপদাদার স্মরণের স্নেহ-সুমন আর সুপ্রভাত । আত্মাদের পিতা ওঁনার আত্মারূপী বাচ্চাদেরকে জানাচ্ছেন নমস্কার ।

ধারণার জন্যে মুখ্য সারঃ-

১ ) সত্যযুগে উচ্চ পদ প্রাপ্ত করার জন্য মাতা-পিতাকে সম্পূর্ণ ফলো করতে হবে। তাদের মতন পুরুষার্থ করতে হবে। সেবায় তৎপর থাকতে হবে। একাগ্র হয়ে পড়াশোনা করতে হবে।

২ ) স্মরণের প্রকৃত সত্য চার্ট রাখতে হবে। নিজেকে আত্মা নিশ্চয় করে বাবাকে স্মরণ করতে হবে, দেহ বা দেহধারীদের স্মরণ করবে না।

বরদানঃ-

যেমন আত্মা ও শরীর দুটি একসাথে আছে, যতক্ষণ এই সৃষ্টিতে পার্ট আছে ততক্ষণ আলাদা হওয়া সম্ভব নয়, তেমনই শিব ও শক্তি দুইয়ের এমন গভীর সম্বন্ধ আছে। যে আত্মা সর্বদা শিবময়ী শক্তি স্বরূপে স্থির হয়ে চলে তার একাগ্র স্থিতিতে মায়া বিঘ্ন সৃষ্টি করতে পারে না। সেই আত্মা সর্বদা সাথী ভাব ও সাক্ষী স্টেজের অনুভব করে। এমন অনুভব হয় যেন কেউ সাকারে সঙ্গে আছে।

স্লোগানঃ-

Daily Murlis in Bengali: Brahma Kumaris Murli Today in Bengali

Email me Murli: Receive Daily Murli on your email. Subscribe!

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top
Scroll to Top