06 April 2022 Bengali Murli Today | Brahma Kumaris
Read and Listen today’s Gyan Murli in Bengali
5 April 2022
Morning Murli. Om Shanti. Madhuban.
Brahma Kumaris
আজকের শিব বাবার সাকার মুরলি, বাপদাদা, মাধুবন। Brahma Kumaris (BK) Murli for today in Bengali. This is the Official Murli blog to read and listen daily murlis.
"মিষ্টি বাচ্চারা - জ্ঞানের গূহ্য কথাকে সিদ্ধ করার জন্য বিশাল বুদ্ধি সম্পন্ন হয়ে বিভিন্ন যুক্তির দ্বারা বোঝাতে হবে, কথায় বলে, সাপও মরবে আর লাঠিও ভাঙবে না"
প্রশ্নঃ --
হাহাকারের সময় উত্তীর্ণ হওয়ার জন্য কোন্ মুখ্য গুণটি অবশ্যই প্রয়োজন ?
উত্তরঃ -:-
ধৈর্যের। লড়াইয়ের সময়ই তোমাদের প্রত্যক্ষতা হবে। যারা শক্তিশালী হবে, তারাই উত্তীর্ণ হতে পারবে, যারা ভীত-সন্ত্রস্ত হবে তারা অনুত্তীর্ণ হয়ে যাবে। অন্তিমে বাচ্চারা তোমাদের প্রভাব বিস্তার হবে তখন বলবে অহো প্রভু তোমার লীলা….. সকলে মনে করবে গুপ্ত বেশে প্রভু এসেছেন।
প্রশ্নঃ --
সবথেকে বড় সৌভাগ্য কোনটি ?
উত্তরঃ -:-
স্বর্গে আসা-ই হল সবথেকে বড় সৌভাগ্য। স্বর্গের সুখ তোমরা বাচ্চারাই দেখে থাকো। ওখানে আদি-মধ্য-অন্ত দুঃখ থাকে না। এই কথাগুলি মানুষের বুদ্ধিতে অতিকষ্টে বসে।
গান:-
নবযুগের কুঁড়ি..
ওম্ শান্তি । ভগবানুবাচ । পূর্বে শ্রীকৃষ্ণ ভগবানুবাচ বলতে। এখন বাচ্চারা তোমাদের নিশ্চয় এসেছে যে শ্রীকৃষ্ণ ভগবানুবাচ নয় । শ্রীকৃষ্ণ তো ত্রিকালদর্শী অর্থাৎ স্বদর্শন চক্রধারীও নন। এখন যদি এগুলি ভক্তরা শোনে তাহলে ক্ষুব্ধ হবে। বলবে, তোমরা এনার শ্রদ্ধা কেন কম করো। যেহেতু এনাদের নিশ্চয় কৃষ্ণের প্রতি-ই আছে যে উনি হলেন স্বদর্শন চক্রধারী, স্বদর্শন চক্র সর্বদা বিষ্ণুকে অথবা কৃষ্ণকেই দেওয়া হয়ে থাকে। দুনিয়া তো এটা জানেই না যে শ্রীকৃষ্ণ আর বিষ্ণুর মধ্যে কোন্ সম্বন্ধ আছে, না জানার কারণে কেবল বিষ্ণুকে অথবা কৃষ্ণকে স্বদর্শন চক্রধারী বলে থাকে। স্বদর্শন চক্রের অর্থও কেউ জানে না। কেবল চক্র দিয়ে দিয়েছে মারবার জন্য। ওটাকে একটা হিংসক অস্ত্র বানিয়ে দিয়েছে। বাস্তবে ওনার কাছে না হিংসক চক্র আছে না অহিংসক। জ্ঞানও রাধা-কৃষ্ণ অথবা বিষ্ণুর কাছে নেই। কোন্ জ্ঞান ? এই সৃষ্টিচক্র বিবর্তনের জ্ঞান। সেটা কেবলমাত্র তোমাদের কাছেই আছে। এটা তো খুবই গূহ্য কথা। এখন এই সব কথাগুলো যুক্তির দ্বারা কিভাবে বোঝানো হবে যাতে বুঝেও যায় এবং প্রীতও বজায় থাকবে। সরাসরি বোঝালে ক্ষুব্ধ হবে। বলে যে তোমরা দেবতাদের নিন্দা করো কেননা তারা সকলেই হলেন এক সমান, তোমরা ব্রাহ্মণরা ছাড়া । তোমরা তো কতো ছোট-ছোট কন্যা । বাবা বলেন ছোট-ছোট কন্যাদের এতটা বুদ্ধিদীপ্ত বানাতে হবে যাতে তারা প্রদর্শনীতে বোঝানোর যোগ্য হয়ে উঠে। যার মধ্যে জ্ঞান আছে সে নিজেই প্রস্তাব দেবে – আমি প্রদর্শনীতে বোঝাতে পারবো। ব্রাহ্মণীদের খুবই বিশাল বুদ্ধি সম্পন্ন হতে হবে। প্রদর্শনীতে বোঝানোর জন্য সেবাধারীদের পাঠাতে হবে। কেবল দেখার শখ থাকবে না। প্রথমে তো এই নিশ্চয় থাকতে হবে যে, গীতার ভগবান হলেন নিরাকার পরমপিতা পরমাত্মা শিব, কৃষ্ণকে ভগবান বলা হয় না, এইজন্য গীতাও ভুল। এটা একদমই নতুন কথা হয়ে গেল দুনিয়ার কাছে । দুনিয়াতে সবাই বলে কৃষ্ণ গীতা গেয়েছেন। কিন্তু এখানে বোঝানো হয় যে কৃষ্ণ গীতা গাইতে পারেন না। যিনি ময়ূরপুচ্ছ মুকুটধারী, দ্বিমুকুটধারী অথবা যারা এক মুকুটধারী, সূর্যবংশী, চন্দ্রবংশী অথবা বৈশ্য, শূদ্র কেউই গীতার জ্ঞান জানে না। ঐ জ্ঞান ভগবান-ই শুনিয়ে ভারতকে স্বর্গ বানিয়েছিলেন। তাহলে দুনিয়াতে সত্য গীতার জ্ঞান এলো কোথা থেকে ? এগুলি সব ভক্তির লাইনে এসে যায়। বেদ শাস্ত্র ইত্যাদি পড়ে লাভ কি হল ? পতন-ই হয়েছে, কলা কমতেই থেকেছে। যতই দৃঢ়ভাবে তপস্যা করুক না কেন, মাথা কেটে রাখুক না কোনো কিছুই লাভ হবে না। প্রতিটি মানুষকেই তমোপ্রধান অবশ্যই হতে হবে। তার মধ্যেও বিশেষতঃ ভারতবাসী দেবী-দেবতা ধর্মের যারা তারাই সব থেকে নিচে নামবে। প্রথমে সবথেকে সতোপ্রধান থাকে, এখন তমোপ্রধান হয়ে গেছে। যারা একসময় উচ্চ স্বর্গের মালিক ছিল, তারা-ই এখন নরকের মালিক হয়ে গেছে। বাচ্চারা তোমাদের বুদ্ধিতে এটা রাখতে হবে যে শরীর হল এখন পুরাতন জুতোর সমান, যার দ্বারা আমরা পঠন-পাঠন করছি। দেবী দেবতা ধর্মের যারা তাদেরই হল সবথেকে পুরাতন জুতা। ভারত শিবালয় ছিল, দেবতাদের রাজ্য ছিল। হীরে, মণি-মানিক্য, রত্নের প্রাসাদ ছিল। এখন তো বেশ্যালয়ে অসুর বিকারীদের রাজ্য হয়ে গেছে। ড্রামা অনুসারে আবার একে বেশ্যালয় থেকে শিবালয় হতে হবে। বাবা বোঝান যে সবথেকে বেশী ভারতবাসীদের পতন হয়েছে। অর্ধকল্প তোমরাই বিষয় বিকারী ছিলে।অজামিলের মতো পাপাত্মাও ভারতেই ছিল। সবথেকে বড় পাপ হলো বিকারে যাওয়া। দেবতারা, যারা সম্পূর্ণ নির্বিকারী ছিল, এখন তারা বিকারী হয়ে গেছে। গৌরবর্ণ থেকে শ্যাম বর্ণের হয়ে গেছে। সবথেকে উচ্চ ছিল যারা, তারা-ই সবথেকে নীচ হয়ে গেছে। বাবা বলেন, যখন সম্পূর্ণ তমোপ্রধান হয়ে যায় তখন ওদেরকে আমি এসে সম্পূর্ণ সতোপ্রধান বানাই। এখন তো কাউকেই সম্পূর্ণ নির্বিকারী বলা যাবে না, অনেক পার্থক্য হয়ে গেছে। যদিও এই জন্ম অন্য জন্মের তুলনায় অনেক ভালো। পরবর্তী জন্ম তো অজামিলের মতো হবে। বাবা বলেন যে আমি পতিত দুনিয়ায় আর পতিত শরীরে প্রবেশ করি, যিনি সম্পূর্ণ ৮৪ জন্ম পূর্ণ করে তমোপ্রধান হয়েছেন। যদিও এই সময়ে ভালো পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছেন কেননা আবারও এই বাবার রথ হতে হবে। ড্রামাও নিয়মানুসারে তৈরী হয়েছে, এইজন্য সাধারণ রথকেই নির্বাচন করেছেন। এটাও হল বুঝবার মতো কথা। বাচ্চারা তোমাদেরও সার্ভিসের অনেক শখ থাকা দরকার, বাবাকে দেখো কত শখ আছে। বাবা তো হলেন পতিত-পাবন, সকলের অবিনাশী সার্জন। তোমাদের কত ভালো ঔষধ প্রদান করেন। বলেন যে আমাকে স্মরণ করলে তোমরা কখনই রোগী হবে না। তোমাদের অন্য কোনো ঔষধের প্রয়োজন পড়বে না। এটি হল শ্রীমত, এটি কোনো গুরুর মন্ত্র ইত্যাদি নয়। বাবা বলেন যে আমাকে স্মরণ করলে তোমাদের বিকর্ম বিনাশ হবে। আর মায়ার বিঘ্নও আসবে না। তোমাদেরকেই বলা হবে মহাবীর। স্কুলে রেজাল্ট দেওয়া হয় সর্বশেষে। এখানেও অন্তিমেই বোঝা যাবে। যখন লড়াই শুরু হবে, তখন তোমাদের প্রত্যক্ষতা হবে। তখনই বোঝা যাবে তোমরা কতটা নির্ভিক, নির্ভয় হতে পেরেছো। বাবাও হলেন নির্ভয়, তাই না। যতই হাহাকার হোক না কেন, ধৈর্যের সাথে বোঝাতে হবে আমাদের তো যেতেই হবে, তাহলে চলো পৌঁছে যাই নিজের গন্তব্যে মাউন্ট আবুতে… বাবার কাছে। ভীত-সন্ত্রস্ত হলে হবে না, ভীত-সন্ত্রস্ত হওয়ায় অনুত্তীর্ণ হয়ে যাবে। অনেক শক্তিশালী হতে হবে। প্রথমে বিপর্যয় আসবে দুর্ভিক্ষের। বাইরে থেকে আনাজ নিয়ে আসা যাবে না, মারামারি হবে। সেই সময় কতটা নির্ভিক হতে হবে। লড়াইয়ে কত পালোয়ান থাকে, কথায় বলা হয় যে মরো না হলে মারো। মৃত্যুভয়ও নেই। যদিও ওদের এই জ্ঞানও নেই যে শরীর পরিত্যাগ করে দ্বিতীয় জন্ম নেবে। ওদের তো সার্ভিস করতেই হবে। ওখানে লোকজনেরা শেখায় যে, বলো গুরুনানকের জয়…. হনুমানের জয়…। আর তোমাদের শিক্ষা হলো শিববাবাকে স্মরণ করো। ওই চাকরি তো করতেই হবে অথবা দেশের সেবা তো করতেই হবে। যেরকম তোমরা শিববাবাকে স্মরণ করো, সেই প্রকার কেউই স্মরণ করে না, শিবের তো ভক্ত অনেকেই আছে। কিন্তু তোমরাই নির্দেশপ্রাপ্ত করো যে, শিববাবাকে স্মরণ করো। ফিরে যেতে হবে আবার স্বর্গে আসতে হবে। এখন সূর্যবংশী, চন্দ্রবংশী উভয়েরই রাজ্য স্থাপন হচ্ছে। এই জ্ঞান সকলেই প্রাপ্ত করবে। যারা প্রজা হওয়ার যোগ্য হবে তারা ততটাই বুঝতে পারবে। অন্তিমে তোমাদের প্রচুর প্রভাব বিস্তার হবে তখনই তো বলবে অহো প্রভু তোমার লীলা… ভাববে যে প্রভু গুপ্ত বেশে এসেছেন। কেউ আবার বলবে পরমাত্মার অথবা আত্মার সাক্ষাৎকার হোক কিন্তু সাক্ষাৎকারের দ্বারা কোনো লাভ হবে না। যেমন ধরো কোনো লাইট আলোর স্ফুলিঙ্গ দেখলো কিন্তু বুঝবে কিছুই না যে উনি কে। কার আত্মা অথবা ইনি কি পরমাত্মা ? দেবতাদের সাক্ষাৎকারে তবুও কিছু বিভব থাকে, খুশীও হয়। কিন্তু এখানে তো এটাও জানে না যে পরমাত্মার রূপ কেমন হয়, যত সময় অন্তিমের দিকে অগ্রসর হতে থাকবে বাবা সকলের বুদ্ধির তালা খুলে দেবেন। স্বর্গে আসাও হলো সৌভাগ্যের। স্বর্গের সুখ আর অন্য কেউই দেখতে পায় না। স্বর্গে যেমন রাজা-রানী হবেন, তেমনই প্রজারাও হবেন। এখন যার নাম দিয়েছে নিউ দিল্লি। কিন্তু নব ভারত কখন ছিল ? এটি তো হল পুরাতন ভারত। নব ভারতে কেবলমাত্র দেবী দেবতা ধর্ম ছিল। একদমই স্বল্প সংখ্যক ছিল। এখন তো অত্যধিক জনসংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। কতটা রাত দিনের পার্থক্য। খবরের কাগজের মাধ্যমেও বোঝানো যেতে পারে। তোমরা নিউ দিল্লি, নিউ ভারত বলো কিন্তু নব ভারত, নিউ দিল্লি তো নূতন দুনিয়াতেই হবে। ওখানে তো স্বর্গ হবে, সেটা তোমরা কিভাবে বানাবে। এখানে তো অনেক ধর্ম আছে। ওখানে তো একটাই ধর্ম থাকবে। এই সমস্ত কথাগুলি বোঝার প্রয়োজন আছে। আমরা সকলে মুলবতন থেকে এসেছি। আমরা সকল আত্মারা হলাম জ্যোতির্বিন্দু স্টার সদৃশ্য, যেমন স্টারেরা আকাশে থাকে, পড়ে যায় না, সেইরকম আমরা আত্মারাও ব্রহ্মান্ডে থাকি। বাচ্চারা এখন জেনেছে যে নির্বাণধামে আত্মারা কথা বলতে পারে না কেননা সেখানে শরীর থাকে না। তোমরা এই কথা বলতে পারো যে আমরা আত্মারা পরমধামের বাসিন্দা, এটা হল নতুন কথা। শাস্ত্রে লিখে দিয়েছে যে আত্মা হলো বুদবুদ।সাগরে বিলীন হয়ে যায়। তোমরা এখন জানো যে পতিত-পাবন বাবা এসেছেন সবাইকে নিয়ে যাওয়ার জন্য। ৫ হাজার বর্ষের পরবর্তী সময়ে ভারত স্বর্গে পরিণত হয়। এই জ্ঞান কারোরই বুদ্ধিতে নেই। বাবাই এসে বোঝান যে – আমরাই রাজ্য প্রাপ্ত করি, আবার আমরাই রাজ্য হারিয়ে ফেলি। এর কোনো শেষ নেই। ড্রামা থেকে কেউ মুক্ত হতে পারে না। কত সহজ কথা, কিন্তু কারোরই বুদ্ধিতে স্থায়ী হয় না। এখন আত্মারা নিজেদের ৮৪ জন্মের চক্রের কথা জানতে পেরেছে,যার দ্বারা চক্রবর্তী মহারাজা মহারানী হওয়া যায়। এই সবকিছু সমাপ্ত হতে চলেছে। বিনাশ সামনে দাঁড়িয়ে আছে, তাহলে এত লোভ কিসের, ধন সঞ্চয়ের জন্য। যদি সেবাধারী বাচ্চা হয় তাহলে তাদের এই যজ্ঞ দ্বারা পালনা হয়। সার্ভিস না করলে উচ্চ পদও প্রাপ্ত করতে পারবে না। বাবার থেকে জিজ্ঞাসা করো যে আমরা যে এত সার্ভিস করছি তার দ্বারা উচ্চ পদ প্রাপ্ত করতে পারব? বাবা বলেন যে এমনই বোধ হচ্ছে যে তোমরা প্রজাতে চলে যাবে। এখানেই সেটা জানতে পেরে যাবে। ছোট-ছোট বাচ্চাদেরকেও শিখিয়ে এতটা বুদ্ধিদীপ্ত বানাতে হবে যাতে প্রদর্শনীতে সার্ভিস করে প্রত্যক্ষ করাতে পারে। আচ্ছা!
মিষ্টি মিষ্টি হারানিধি বাচ্চাদের প্রতি মাতা-পিতা বাপদাদার স্মরণের স্নেহ-সুমন আর সুপ্রভাত। আত্মাদের পিতা ওঁনার আত্মা রূপে বাচ্চাদেরকে জানাচ্ছেন নমস্কার।
ধারণার জন্যে মুখ্য সারঃ-
১) বাবার সমান নির্ভয় এবং সাহসী হতে হবে। ধৈর্যের সাথে সমস্ত কর্ম করতে হবে, ভীত-সন্ত্রস্ত হওয়া যাবে না।
২) বিনাশ সামনে উপস্থিত, তাই অধিক পরিমাণ ধন সঞ্চয়ের লোভ রাখলে হবে না। উচ্চপদ প্রাপ্ত করার জন্য ঈশ্বরীয় সেবা করে উপার্জন জমা করতে হবে।
বরদানঃ-
বাপ-দাদার দ্বারা প্রতিটি বাচ্চা অনন্ত খাজানা প্রাপ্ত করেছে। যে নিজের কাছে যতটা খাজানা জমা করেছে তার ততটা চলন আর চেহারায় সেই রূহানী নেশা দেখা যাবে, জমা করার রূহানী নেশা অনুভব করবে। যার যত রূহানী নেশা থাকবে ততই তার প্রতিটি কর্মে সেই বেফিকর বাদশার প্রতিচ্ছবি দেখতে পাওয়া যাবে। কেননা যেখানে রূহানী নেশা থাকে সেখানে চিন্তা থাকে না। যিনি এই রকম বেফিকর বাদশা হন তিনি সর্বদা প্রসন্নচিত্ত থাকেন।
স্লোগানঃ-
➤ Daily Murlis in Bengali: Brahma Kumaris Murli Today in Bengali
➤ Email me Murli: Receive Daily Murli on your email. Subscribe!