05 July 2021 BENGALI Murli Today – Brahma Kumaris

Read and Listen today’s Gyan Murli in Bengali

July 4, 2021

Morning Murli. Om Shanti. Madhuban.

Brahma Kumaris

আজকের শিব বাবার সাকার মুরলি, বাপদাদা, মাধুবন। Brahma Kumaris (BK) Murli for today in Bengali. This is the Official Murli blog to read and listen daily murlis.

"মিষ্টি বাচ্চারা -- তোমাদের বাবার সমান সত্যিকারের পয়গম্বর বা ম্যাসেঞ্জার হতে হবে, সকলকে ঘরে ফেরার ম্যাসেজ দিতে হবে"

প্রশ্নঃ --

আজকাল মানুষের বুদ্ধি সারাদিন কিসের দিকে বিচরণ করতে থাকে ?

উত্তরঃ -:-

ফ্যাশনের প্রতি। মানুষকে আকর্ষণ করার জন্য অনেক ধরণের ফ্যাশন করে। এই ফ্যাশন চিত্র দেখেই শিখেছে। মনে করে, পার্বতীও এরকমই ফ্যাশন করতেন, কেশ-সজ্জা করতেন। বাবা বলেন — বাচ্চারা, তোমাদের এই পতিত দুনিয়ায় ফ্যাশন করতে হবে না। তোমাদের আমি এমন দুনিয়ায় নিয়ে চলি, যেখানে ন্যাচারাল সৌন্দর্য্য রয়েছে। ফ্যাশন করার প্রয়োজনীয়তাই নেই।

গান:-

তুমিই মাতা, পিতাও যে তুমি..

 

ওম্ শান্তি । বাচ্চারা গান শুনেছে। যখন মহিমা কীর্তন করা হয় তখন বুদ্ধি উপরে চলে যায়। আত্মাই বাবাকে বলে — তিনিই খেয়ামাঝি, পতিত-পাবন অথবা সত্যিকারের ম্যাসেঞ্জার। বাবা এসে আত্মাদের মেসেজ দেন আর যাকে ম্যাসেঞ্জার বা পয়গম্বর(দূত) বলা হয়, ছোট বা বড় যে কেউ হতে পারে। বাস্তবে সে কোনো মেসেজ বা সমাচার দেয় না। এ তো মিথ্যা-মিথ্যা মহিমা করে দিয়েছে। বাচ্চারা বোঝে, একজন ব্যতীত এই মনুষ্য সৃষ্টিতে আর কারোরই মাহাত্ম্য নেই। সর্বাপেক্ষা অধিক মাহাত্ম্য এই লক্ষ্মী-নারায়ণের, কারণ এঁনারা হলেন নতুন দুনিয়ার মালিক। সেও ভারতবাসীরা জানে। (লৌকিক) জগতের মানুষেরা কেবল এতটাই জানে যে ভারত প্রাচীন দেশ। ভারতেই ভগবান-ভগবতীদের রাজ্য ছিল। কৃষ্ণকেও ঈশ্বর বলে। ভারতবাসীরা এঁনাদের ভগবান-ভগবতী বলে। কিন্তু কারোর জানা নেই যে সত্যযুগে এই ভগবান-ভগবতীরাই রাজত্ব করতেন। ঈশ্বর ভগবান-ভগবতীদের রাজ্য স্থাপন করেছেন। বুদ্ধিও বলে যে আমরা ঈশ্বরের সন্তান সেইজন্য আমাদেরও ভগবান-ভগবতী হওয়া উচিত। সকলেই একজনের সন্তান, তাই না! কিন্তু ভগবান-ভগবতী বলতে পারবে না। তাদের বলা হয় দেবী-দেবতা। এইসমস্ত কথা বাবা বসে-বসে বোঝান। ভারতবাসীরা বলবে যে আমরা প্রথমে নতুন দুনিয়ায় ছিলাম। নতুন দুনিয়া তো সকলেই চায়। বাপুজীও (গান্ধীজী) নতুন দুনিয়া, নতুন রামরাজ্য চাইতেন। কিন্তু রামরাজ্যের অর্থ একদমই বোঝে না। আজকাল মানুষের স্ব-অহংকার কত। কলিযুগে হলো প্রস্তরবুদ্ধিসম্পন্ন, সত্যযুগে পারশবুদ্ধিসম্পন্ন। কিন্তু এ’কথা কেউ বোঝে নেই। ভারতই সত্যযুগে পারশবুদ্ধির ছিল। এখন কলিযুগে ভারত প্রস্তরবুদ্ধির। মানুষ তো একেই স্বর্গ মনে করে। তারা বলে, স্বর্গে বড়-বড় বিমান ছিল, বড়-বড় প্রাসাদ ছিল, সে’সব তো এখনই রয়েছে। বিজ্ঞানের কত শ্রীবৃদ্ধি ঘটেছে, কত সুখ। ফ্যাশনাদি কত। সারাদিন বুদ্ধি ফ্যাশনের দিকেই থাকে। কৃত্রিম সৌন্দর্য্যের জন্য কেমন ধরণের কেশ-সজ্জা করে থাকে। কত খরচ করে। এইসমস্ত ফ্যাশন বেরিয়েছে চিত্র থেকে। মনে করে — পার্বতীর মতন আমরাও কেশ সুসজ্জিত করে থাকি। এইসব আকর্ষণ করার জন্যই করে থাকে। পূর্বে পারসীদের স্ত্রীলোকেরা মুখে কালো জাল(পর্দা) পড়তো যাতে কেউ দেখে প্রেমে পড়ে না যায়। একেই বলে পতিত দুনিয়া। গায়নও করে, তুমিই মাতা, পিতাও যে তুমি….. কিন্তু এ’কথা কার বলা উচিত ? মাতা-পিতা কে — তাও জানে না। মাতা-পিতা অবশ্যই উত্তরাধিকার দিয়েছিলেন। বাচ্চারা, বাবা তোমাদের সুখের উত্তরাধিকার প্রদান করেছিলেন। তারা বলেও যে বাবা, তুমি ছাড়া আমরা তো আর কারোর কাছ থেকে শুনবো না। এখন তোমরা জেনেছো যে শিববাবার মহিমার গায়ন-কীর্তন হয়। ব্রহ্মার আত্মাও স্বয়ং বলেন — আমিই পবিত্র ছিলাম, এখন পতিত হয়েছি। ব্রহ্মার বাচ্চারাও এরকমই বলবে। আমরা ব্রহ্মাকুমার-কুমারীরাই দেবী-দেবতা, পুনরায় ৮৪ জন্মের অন্তিমলগ্নে এসে অপবিত্র হয়েছি। যিনি পবিত্রতায় প্রথম স্থানে ছিলেন, তিনিই প্রথম স্থানাধিকারী পতিত। যেমন বাবা তেমনই বাচ্চারা। ইনি স্বয়ং বলেন, শিববাবাও বলেন — আমি আসি, এঁনার অনেক জন্মের অন্তিমলগ্নে। যারা প্রথম স্থানাধিকারী পূজ্য লক্ষ্মী-নারায়ণের ডিনায়েস্টিতে (রাজ্য) ছিলেন। এখন হলো সঙ্গম, তোমরা কলিযুগে ছিলে, এখন সঙ্গমযুগীয় হয়েছো। বাবা সঙ্গমেই আসেন, ড্রামানুসারে বাচ্চাদেরও বৃদ্ধি হতেই থাকে। বাচ্চারা এখন জ্ঞানলাভ করেছে। আমরাই দেবতা ছিলাম পুনরায় ক্ষত্রিয়, বৈশ্য, শূদ্র হয়েছি। সমগ্র চক্রকে সঠিকভাবে তোমরা জানো। এ তো অতি সহজ, আমরা ৮৪ জন্ম নিয়েছি। অনেকের বুদ্ধিতে এ’টাও বসে না। স্টুডেন্টদের মধ্যে নম্বরের অনুক্রম তো হয়েই থাকে। ডানদিক থেকে শুরু করে ফার্স্টক্লাস, সেকেন্ডক্লাস, থার্ডক্লাস, বাচ্চারা নিজেরাই বলে আমাদের বুদ্ধি থার্ডক্লাস। আমরা কাউকে বোঝাতে পারি না। মনে ইচ্ছে তো অনেক রয়েছে, কিন্তু বলতে পারে না, বাবা কি করবে ? এ হলো কর্মের হিসেব-নিকেশ। এখন বাবা বলেন — আমি তোমাদের কর্ম-অকর্ম-বিকর্মের গতির জ্ঞান শোনাই। বাচ্চারা, তোমরা এ তো জানো যে কর্ম করতে হবে। থার্ডগ্রেডের বুদ্ধিসম্পন্নরা এইসমস্ত কথা বুঝতে পারে না। এ হলোই রাবণ-রাজ্য, এ’কথা কারোর জানা নেই। রাবণরাজ্যে তো মানুষ বিকর্মই করবে সেইজন্য অধঃপতনেই যাবে। গুরু করাই হয় দুঃখের দুনিয়ায়। সদ্গতির জন্যই গুরু করে যাতে মুক্তিতে নিয়ে যায়।

ও’টা হলো নির্বাণধাম — বাণীর ঊর্ধ্বে নির্বাক-স্থান, মানুষ নিজেদের বাণপ্রস্থী বলে। সে’টা হলো কথার-কথা। বাণপ্রস্থীদেরও সভা হয়। সবকিছু ধন-সম্পদাদি বাচ্চাদের প্রদান করে তারা গুরুর কাছে গিয়ে বসে। ভোজন-পানাদি তো বাচ্চারাই দেবে। কিন্তু বাণপ্রস্থের অর্থই কেউ বোঝে না। কারোর বুদ্ধিতে আসেই না যে আমাদের নির্বাণধামে যেতে হবে। নিজেদের ঘরে যেতে হবে। ওরা(অজ্ঞানী) কোনো ঘরকেই জানে না। ওরা মনে করে, জ্যোতি মহাজ্যোতিতে বিলীন হয়ে যায়। নির্বাণধাম তো বসবাসের স্থান। পূর্বে ৬০ বছরের পর বাণপ্রস্থে চলে যেত, এ যেন নিয়ম ছিল। এখনও এরকম করে। এখন তোমরা বোঝাতে পারো যে বাণীর ঊর্ধ্বে তো কেউই যেতে পারে না। সেইজন্যই তো বাবাকে আহ্বান করা হয় — হে পতিত-পাবন বাবা এসো, আমাদের পবিত্র করে ঘরে নিয়ে চলো। মুক্তিধাম হলো আত্মাদের ঘর। বাচ্চারা, তোমাদের সত্যযুগের জন্য বোঝানো হয়েছে — ওখানে কে থাকে ! কিভাবে বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হয়! জনগননা সম্পর্কেও কারোর কিছু জানা নেই। রামরাজ্যে কত জনসংখ্যা হবে। সন্তানাদি কিভাবে জন্ম নেবে ! কিছুই বোঝে না। কোনো বিদ্বান, আচার্য, পন্ডিত নেই যারা এই ড্রামার চক্রকে বোঝাতে পারে। ৮৪ লক্ষের চক্র কিভাবে হতে পারে! কত ভুল কথা। সুতোতেই সম্পূর্ণ জট বেঁধে রয়েছে। বাবা বোঝান যে এখন তোমরা জেনেছো বাবা কর্ম-অকর্ম-বিকর্মের সম্পূর্ণ রহস্য বুঝিয়েছেন। সত্যযুগে তোমাদের কর্ম, অকর্ম হয়ে যায়। ওখানে কোনো খারাপ কর্ম হয়ই না সেইজন্য ওখানে কর্ম, অকর্ম হয়ে যায়। এখানে মানুষ যে কর্মই করে তা বিকর্ম হয়ে যায়। বাচ্চারা, এখন তোমরা জানো, ছোট-বড় আমাদের সকলের, সমগ্র দুনিয়ার এখন বাণপ্রস্থ অবস্থা। সকলেই বাণীর ঊর্ধ্বে চলে যাবে। বলেও — হে পতিত-পাবন এসো, এসে আমাদের পতিত থেকে পবিত্র কর। কিন্তু যতক্ষণ না পর্যন্ত পবিত্র নতুন দুনিয়া হচ্ছে, এখানে পতিত দুনিয়ায় কোনো পবিত্র তো থাকতে পারে না। এই যে পতিত দুনিয়া রয়েছে, এ’সবকিছুকেই সমাপ্ত হয়ে যেতে হবে। তোমরা জানো যে আমাদের পুনরায় নতুন দুনিয়ায় যেতে হবে। কিভাবে যাবে ? এই সব নলেজই রয়েছে। এ হলো নতুন জ্ঞান, যা নতুন জগৎ, অমরলোক অথবা পবিত্র দুনিয়ার জন্য। তোমরা এখন সঙ্গমে বসে রয়েছো। তোমরা এও জানো, অন্যান্য যেসকল মানুষ রয়েছে, যারা ব্রাহ্মণ নয়, তারা কলিযুগে রয়েছে। আমরা সকলেই সঙ্গমে রয়েছি, চলেছি সত্যযুগে, অবশ্যই এ হলো সঙ্গমযুগ। ও’টা তো হলোই স্বর্গ। তাকে সঙ্গম বলা যায় না। সঙ্গম হলো এখন। এই সঙ্গমযুগ হলো সর্বাপেক্ষা ক্ষুদ্র। এ’টাকে লীপযুগ বলা হয়। যেখানে মানুষ পাপাত্মা থেকে ধর্মাত্মা হয় সেইজন্য এ’কে ধর্মীয় যুগ বলা হয়। কলিযুগে সমস্ত মানুষই অধার্মিক। ওখানে(সত্যযুগে) সকলেই ধর্মাত্মা। ভক্তিমার্গের প্রভাব কত বিশাল। এমন পাথরের মূর্তি তৈরী করে যা দেখলেই হদয় খুশীতে পরিপূর্ণ হয়ে ওঠে । ও’টা হলো পাথর পূজা(মূর্তি-পূজো)। পূজোর জন্য কত দূর-দূরান্তে শিবের মন্দিরে যায়। শিবের চিত্র তো ঘরেও রাখতে পারে। তাহলে এত দূর-দূরান্তে কেন বিভ্রান্ত হয়ে বিচরণ করে! এই জ্ঞান এখন বুদ্ধিতে এসেছে। এখন তোমাদের চক্ষু উন্মীলিত হয়েছে, বুদ্ধির দ্বার উন্মোচিত হয়েছে। বাবা জ্ঞান প্রদান করেছেন। পরমপিতা পরমাত্মা এই মনুষ্য সৃষ্টির বীজরূপ, জ্ঞানের সাগর, নলেজফুল। আত্মাও সেই নলেজ ধারণ করে। আত্মাই প্রেসিডেন্ট ইত্যাদি হয়। মানুষ দেহ-অভিমানী হওয়ার কারণে দেহের মহিমাই করতে থাকে। এখন তোমরা বোঝ যে আত্মাই সবকিছু করে। তোমরা আত্মারা ৮৪ জন্ম পরিক্রমা করে সম্পূর্ণরূপে দুর্গতিলাভ করেছো। এখন আত্মা-রূপী আমরা বাবাকে চিনেছি। বাবার থেকে উত্তরাধিকার প্রাপ্ত করছি। আত্মাকে তো অবশ্যই শরীর ধারণ করতে হবে। শরীর ব্যতীত আত্মা কিভাবে বলবে! কিভাবে শুনবে! বাবা বলেন — আমি নিরাকার। আমিও শরীরের আধার নিই। তোমরা জানো যে শিববাবা এই ব্রহ্মার শরীরের মাধ্যমে আমাদের শুনিয়ে থাকেন। এইসমস্ত কথা তোমরা ব্রহ্মাকুমার-কুমারীরাই বোঝাতে পারো। তোমরা এখন জ্ঞান পেয়েছো। ব্রহ্মার দ্বারা আদি সনাতন দেবী-দেবতা ধর্ম স্থাপিত হয়। সেই(শিব) বাবা-ই রাজযোগ শেখাচ্ছেন, এতে বিভ্রান্ত হয়ে যাওয়ার কোনো কথাই নেই। শিববাবা আমাদের বুঝিয়ে থাকেন আর আমরা পুনরায় অন্যদের বুঝিয়ে থাকি। আমাদেরও শিববাবাই শুনিয়ে থাকেন। এখন তোমরা বলবে যে আমরা পতিত থেকে পবিত্র হতে চলেছি। বাবা বোঝান যে এ হলোই পতিত দুনিয়া, রাবণের রাজ্য, তাই না! রাবণ পাপাত্মা তৈরী করে। এ’কথা আর কেউ-ই জানে না। যদিও রাবণের কুশপুত্তলিকা জ্বালায় কিন্তু কিছুই বোঝে না। সীতাকে রাবণ হরণ করেছে, এই করেছে…… বসে-বসে কত কথা লিখেছে। যখন বসে-বসে শোনে তখন কান্নাকাটি করে। ও’সব হলো কাল্পনিক কথা। বাবা আমাদের বিকর্মাজীত করে গড়ে তোলার জন্য বুঝিয়ে থাকেন। তিনি বলেন — মামেকম্ স্মরণ করো। কোথাও বুদ্ধি নিবেশ কোরো না। শিববাবা আমাদের নিজের পরিচয় দিয়েছেন। পতিত-পাবন বাবা এসে নিজের পরিচয় দেন। এখন তোমরা বুঝেছো যে বাবা কত মিষ্টি, যিনি আমাদের স্বর্গের মালিক করে দেন। আচ্ছা!

মিষ্টি-মিষ্টি হারানিধি বাচ্চাদের প্রতি মাতা-পিতা বাপদাদার স্মরণের স্নেহ-সুমন আর সুপ্রভাত। আত্মাদের পিতা তাঁর আত্মা-রূপী বাচ্চাদেরকে জানাচ্ছেন নমস্কার।

ধারণার জন্যে মুখ্য সারঃ-

১ ) কর্ম-অকর্ম এবং বিকর্মের গতি-সম্পর্কে অবগত হয়ে শ্রেষ্ঠ কর্ম করতে হবে। জ্ঞান-দান করে ধর্মাত্মা হতে হবে।

২ ) এ হলো বাণপ্রস্থ অবস্থা — এই অন্তিমমুহূর্তে পবিত্র হয়ে পবিত্র দুনিয়ায় যেতে হবে। পবিত্র হওয়ার সমাচার সকলকে দিতে হবে।

বরদানঃ-

যে বাচ্চা মাস্টার নলেজফুল সে কখনও ভীত হয়ে নৃত্য(লম্ফঝম্প) করতে পারে না। সেকেন্ডে সিঁড়িতে নামা, সেকেন্ডে ওঠা — এখন এই সংস্কার পরিবর্তন করো তবেই অতি তীব্রবেগে(ফার্স্ট) যাবে। কেবল প্রাপ্ত অথরিটিকে, জ্ঞানকে, পরিবারের সহযোগকে ব্যবহার করো, বাবার হাতে-হাত রেখে চলতে থাকো তবেই খুশীতে নৃত্য করতে থাকবে, ভয়ে নৃত্য হবে না। কিন্তু যখন মায়ার হাত ধরে ফেলো তখন সেই(ভয়ে) নৃত্য হয়।

স্লোগানঃ-

Daily Murlis in Bengali: Brahma Kumaris Murli Today in Bengali

Email me Murli: Receive Daily Murli on your email. Subscribe!

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top