02 June 2022 Bengali Murli Today | Brahma Kumaris

Read and Listen today’s Gyan Murli in Bengali

June 1, 2022

Morning Murli. Om Shanti. Madhuban.

Brahma Kumaris

আজকের শিব বাবার সাকার মুরলি, বাপদাদা, মাধুবন। Brahma Kumaris (BK) Murli for today in Bengali. This is the Official Murli blog to read and listen daily murlis.

“মিষ্টি বাচ্চারা - সত্য বাবা তোমাদেরকে সব সত্য শোনাচ্ছেন, এইরকম সত্য বাবার কাছে সর্বদা সত্য থাকতে হবে, অন্তরে কোনো মিথ্যা কপটতা যেন না থাকে”

প্রশ্নঃ --

সঙ্গম যুগে বাচ্চারা তোমরা কোন্ কনট্রাস্টকে (পার্থক্য) ভালোভাবে জানতে পারো ?

উত্তরঃ -:-

ব্রাহ্মণেরা কি করে আর শূদ্ররা কি করে, জ্ঞান মার্গে কি হয় আর ভক্তি মার্গে কি হয়, ঐ শারীরিক সেনাদের জন্য যুদ্ধের ময়দান কোনটি আর আমাদের যুদ্ধের ময়দান কোনটি – এইসব পার্থক্য তোমরা বাচ্চারাই জানো। সত্যযুগ অথবা কলিযুগে এই পার্থক্যকে কেউ জানে না।

গান:-

মাতা ও মাতা..

ওম্ শান্তি । এ হলো ভারত মাতাদের মহিমা। যেরকম পরমপিতা পরমাত্মা শিবের মহিমা আছে। কেবল এক মাতার মহিমা তো হতে পারে না। একজন তো কিছুই করতে পারবে না। অবশ্যই সেনা চাই। সেনা ছাড়া কাজ কীভাবে হবে। শিব বাবা হলেন এক। সেই এক যদি না থাকতো তাহলে মাতারাও থাকত না। আর না বাচ্চারা হতো, না ব্রহ্মা কুমার আর কুমারীরা থাকতো। অধিকাংশ মাতারাই আছেন। এইজন্য মাতাদেরই মহিমান্বিত করা হয়েছে। ভারত মাতারা হলেন শিব শক্তি গুপ্ত সেনা আর অহিংসক। কোনও প্রকারের হিংসা তারা করেন না। হিংসা দুই প্রকারের হয়ে থাকে। এক হল কাম কাটারী চালানো, দ্বিতীয় হল গুলি ইত্যাদি চালানো, ক্রোধ করা, প্রহার করা ইত্যাদি। এই সময় যে সমস্ত শারীরিক সেনা আছে, তারা দুইপ্রকারের হিংসাই করে। আজকাল বন্দুক ইত্যাদি চালানো মাতাদেরকেও শেখায়। তারা হল লৌকিক বা শারীরিক মাতৃসেনা আর এখানে হল আত্মিক সেনার দৈবী সম্প্রদায় যুক্ত মাতারা। সেখানে কতইনা ড্রিল ইত্যাদি শেখে। তোমরা হয়তো কখনও কোনও ময়দানে যাও নি। তারা অনেক পরিশ্রম করে। কাম বিকারেও যায়, এইরকম খুব কমই থাকে যে কেউ কেউ বিবাহ করে না। সেই মিলেটারীতেও অনেক কিছু শেখানো হয় । ছোট ছোট বাচ্চাদেরকেও শেখায়। তারাও হল সেনা, আর এরাও হল সেনা। সেনাদের জন্য তো গীতাতে ভালো করেই বিস্তারে লেখা আছে। কিন্তু প্র্যাকটিক্যালে কি আছে – এটা তো তোমরাই জানো যে আমরা কতই না গুপ্ত। শিব শক্তি সেনারা কি করে ? বিশ্বের মালিক কিভাবে হয় ? একে বলা যায় যুদ্ধ স্থল। তোমাদের যুদ্ধের ময়দানও হল গুপ্ত। যুদ্ধের ময়দান এই বিশ্ব নাট্য মঞ্চকেই বলা যায়। পূর্বে মাতারা যুদ্ধের ময়দানে যেত না। এখন এখান থেকে সম্পূর্ণ তুলনা করা হয়। দু’রকমের সেনাতেই মাতারা থাকেন। তবে সেখানে অধিকাংশই পুরুষ আর এখানে অধিকাংশ মাতারা আছেন। পার্থক্য আছে তাইনা। জ্ঞানমার্গ আর ভক্তিমার্গের এটাই হলো লাস্ট কনট্রাস্ট। সত্যযুগে পার্থক্যের কোনও কথাই থাকবে না। বাবা এসে পার্থক্য বলে দেন। ব্রাহ্মণেরা কি করে আর শূদ্ররা কি করে ? উভয়েই এখানে যুদ্ধের ময়দানে আছে। সত্যযুগ বা কলিযুগের কথা নেই। এটা হল সঙ্গম যুগের কথা। তোমরা পাণ্ডবেরা হলে সঙ্গম যুগী। আর কৌরবেরা হলো কলিযুগী। তারা কলিযুগের সময় অনেক লম্বা করে দিয়েছে। এই কারণে সঙ্গমের বিষয়ে তাদের কিছুই জানা নেই। ধীরে ধীরে এই জ্ঞানও তোমাদের দ্বারা বুঝতে পারবে। তো এক মাতার মহিমা তো করা হয়নি। এনারা হলেন শক্তি সেনা। উচ্চ থেকে উচ্চতম হলেন এক ভগবান, আর তোমরা হলে অবিকল কল্প পূর্বের ন্যায় সেনা। এই ভারতকে দৈবী রাজস্থান বানানো, এটা হলো তোমাদেরই কাজ।

তোমরা জানো যে প্রথমে আমরা সূর্যবংশী ছিলাম তারপর চন্দ্রবংশী, বৈশ্য বংশী হয়েছি। কিন্তু মহিমা সূর্যবংশীরই করা হয়। আমরা পুরুষার্থই এমন করছি যে আমরা প্রথমে সূর্যবংশী অর্থাৎ স্বর্গে আসতে পারি। সত্যযুগকে স্বর্গ বলা যায়। ত্রেতাকে বাস্তবে স্বর্গ বলা যায়না। বলেও যে অমুকে স্বর্গ লাভ করেছেন। এমন তো বলে না যে অমুকে ত্রেতাতে রাম সীতার রাজ্যে গেছে। ভারতবাসীরা জানে যে বৈকুন্ঠে শ্রীকৃষ্ণের রাজ্য ছিল। কিন্তু শ্রীকৃষ্ণকে দ্বাপরে নিয়ে গেছে। মানুষের এই বিষয়ে সত্যতা জানা নেই। সত্য যিনি বলবেন সেই সদ্গুরু তাদের প্রাপ্ত হয়নি, তোমাদেরই প্রাপ্ত হয়েছে। তিনি সবই সত্য কথা বলেন আর আমাদেরকেও সত্য বানাচ্ছেন। বাচ্চাদেরকে বলেন যে – বাচ্চারা তোমরা কখনো মিথ্যা, কপটতার আশ্রয় নিও না। তোমাদের কোনও কিছুই লুকিয়ে থাকবে না, যে যেরকম কর্ম করে, সে সেই রকমই ফল পায়। বাবা ভাল কর্ম করা শেখাচ্ছেন। ঈশ্বরের কাছে কারোর বিকর্ম লুকিয়ে থাকতে পারেনা। কর্মভোগও অত্যন্ত কষ্টদায়ক হয়। যদিও তোমাদের এ হলো অন্তিম জন্ম, তথাপি শাস্তি তো ভুগতেই হয় কেননা অনেক জন্মের হিসেব-নিকেশ সমাপ্ত হচ্ছে। বাবা বুঝিয়েছেন যে – যারা কাশি কলবট খায় তো যতক্ষণ প্রাণ না বেরিয়ে আসে ততক্ষণ যন্ত্রণা তো ভুগতেই হয়। অনেক কষ্ট সহ্য করতে হয়। এক তো হল অসুখ-বিসুখের কর্মভোগ আবার দ্বিতীয় হল কর্ম ভোগের শাস্তি। সেই সময় কিছুই বলতে পারে না, কেবল চিৎকার করতে থাকে। ত্রাহি ত্রাহি করতে থাকে। পাপাত্মাদের এখানেও শাস্তি আবার সেখানেও শাস্তি প্রাপ্ত হয়। সত্যযুগে পাপ হয় না। না কোর্ট, না ম্যাজিস্ট্রেট হয়, না গর্ভ জেলের শাস্তি ভোগ করতে হয়। সেখানে গর্ভ মহল হয়। দেখায় যে অশ্বত্থ গাছের পাতার উপর কৃষ্ণ আঙ্গুল চুষতে চুষতে আসছে। সেখানে গর্ভ মহলের কথা বলা হয়েছে। সত্যযুগে বাচ্চারা অত্যন্ত আরামের সাথে জন্ম নেবে। আদি-মধ্য-অন্ত সুখই সুখ। এই দুনিয়াতে আদি-মধ্য-অন্ত দুঃখই দুঃখ। এখন তোমরা সুখের দুনিয়াতে যাওয়ার জন্য পড়াশোনা করছো। এই গুপ্ত সেনাদের বৃদ্ধি প্রাপ্ত হতে থাকে। যে যত অন্যদেরকে রাস্তা বলে দেবে সে তত উচ্চ পদ প্রাপ্ত করবে। পরিশ্রম করতে হয় স্মরণে থাকার জন্য। অসীমের উত্তরাধিকার যেটা প্রাপ্ত করেছিলে, সেই সব তো হারিয়ে ফেলেছ। এখন পুনরায় সেগুলিকে প্রাপ্ত করছো। লৌকিক বাবা পারলৌকিক বাবা দু’জনকেই স্মরণ করে। সত্যযুগে এক লৌকিক বাবাকেই স্মরণ করে, পারলৌকিককে স্মরণ করার প্রয়োজনীয়তাই নেই। সেখানে সর্বদাই সুখ বিরাজ করে। এই জ্ঞানও হল ভারতবাসীদের জন্য, অন্যান্য ধর্মের আত্মাদের জন্য নয়। কিন্তু যারা অন্যান্য ধর্মে কনভার্ট হয়ে গেছে তারা ফিরে আসবে। এসে যোগ শিখবে। যোগের উপর বোঝানোর জন্য তোমাদের অনেক নিমন্ত্রণ প্রাপ্ত হয়, তো তোমাদেরও প্রস্তুত থাকতে হবে। বোঝাতে হবে যে – তোমরা কি ভারতের প্রাচীন যোগ ভুলে গেছো ? ভগবান বলেন যে মন্মনা ভব। পরমপিতা পরমাত্মা নিরাকারী বাচ্চাদেরকে বলেন যে আমাকে স্মরণ করে তো তোমরা আমার কাছে এসে যাবে। তোমরা আত্মারা এই অর্গ্যান্স দ্বারা শুনছো। আমি আত্মা এই অর্গ্যান্সের আধারে শোনাচ্ছি। আমি হলাম সকলের বাবা। আমার মহিমা সবাই গাইতে থাকে সর্বশক্তিমান, জ্ঞানের সাগর, সুখের সাগর ইত্যাদি ইত্যাদি এই টপিকও খুব ভালো। শিব পরমাত্মার মহিমা আর কৃষ্ণের মহিমা বলো। এখন বিচার করো যে গীতার ভগবান কে ? এই টপিক হলো অত্যন্ত ভালো। এর উপর তোমাদেরকে বোঝাতে হবে। বলো আমরা বেশি সময় নেবো না। এক মিনিট যদি দেয় তবুও ঠিক আছে। ভগবানুবাচ মন্মনা ভব, এক আমাকে স্মরণ করো তো স্বর্গের উত্তরাধিকার প্রাপ্ত হয়ে যাবে। এটা কে বলেছেন ? নিরাকার পরমাত্মা ব্রহ্মা শরীর দ্বারা ব্রাহ্মণ বাচ্চাদেরকে বলছেন। এনাদেরকে পান্ডব সেনাও বলা হয়। আত্মিক যাত্রাতে নিয়ে যাওয়ার জন্য তোমরা হলে পান্ডা। বাবা তার পথ বলে দেন। তোমরা সেই সব যুক্তিকে পুনরায় কীভাবে রিফাইন করে বোঝাবে, সেটা বাচ্চাদেরকে ভাবতে হবে। বাবাকে স্মরণ করলেই মুক্তি জীবন্মুক্তির উত্তরাধিকার প্রাপ্ত হবে। আমরা হলাম ব্রহ্মাকুমার আর কুমারীরা। বাস্তবে তোমরাও আছো কিন্তু তোমরা বাবাকে এখনো চিনতে পারোনি। তোমরা বাচ্চারা এখন পরমপিতা পরমাত্মার দ্বারা দেবতা হচ্ছো। ভারতেই লক্ষ্মী-নারায়ণের রাজত্ব ছিল। ছোট ছোট বাচ্চারা উচ্চৈঃস্বরে (দৃঢ়তার সাথে) বড় বড় সভাতে বোঝায় তো কতই না প্রভাব পড়ে। বুঝতে পারে যে এর মধ্যে জ্ঞান আছে। এরা ভগবানের রাস্তা বলে দিচ্ছে। নিরাকার পরমাত্মাই বলেন যে – হে আত্মারা, আমাকে স্মরণ করো তো তোমাদের বিকর্ম বিনাশ হবে। গঙ্গাস্নান, তীর্থ ইত্যাদি জন্ম-জন্মান্তর করতে করতে তোমরা পতিতই হয়ে এসেছ। ভারতেরই উন্নতি কলা, অবনতি কলা হয়ে থাকে। বাবা রাজযোগ শিখিয়ে উন্নতি কলা অর্থাৎ স্বর্গের মালিক বানাচ্ছেন পুনরায় মায়া রাবণ নরকের মালিক বানিয়ে দেয় তো অবনতি কলা বলা হয় তাইনা। প্রতি জন্মে একটু একটু করে তোমরা অবনতি কলাতে নামতে থাকো। জ্ঞান হলো উন্নতি কলা। ভক্তি হলো অবনতি কলা। বলেও যে ভক্তির পর পুনরায় ভগবান প্রাপ্ত হয়। তো ভগবানই জ্ঞান প্রদান করেন তাই না। তিনিই হলেন জ্ঞানের সাগর। জ্ঞান অঞ্জন সদ্গুরু দিয়েছেন, অজ্ঞান অন্ধকারের বিনাশ। সদ্গুরু তো হলেন এক পরমপিতা পরমাত্মাই। মহিমা সদ্গুরুর আছে নাকি গুরুদের। গুরু তো অনেক আছে, সদ্গুরু তো হলেন এক। তিনিই সদ্গতি দাতা পতিত-পাবন, মুক্তিদাতা। এখন তোমরা বাচ্চারা ভগবানুবাচ শুনছো। এক আমাকে স্মরণ করলে তোমরা আত্মারা শান্তিধামে চলে যাবে। সেটা হল শান্তিধাম, সেটা হলো সুখ ধাম আর এটা হল দুঃখ ধাম। তোমরা কি এটাও বুঝতে পারছ না! বাবা-ই এসে পতিত দুনিয়াকে পবিত্র দুনিয়া বানাচ্ছেন।

তোমরা জানো যে অসীমের সুখ প্রদানকারী হলেন অসীমের বাবা। অসীমের দুঃখ প্রদান করে রাবণ। সে হল বড় শত্রু। এটাও কারোর জানা নেই যে রাবণ রাজ্যকে পতিত রাজ্য কেন বলা যায়। এখন বাবা সমগ্র রহস্য আমাদেরকে বুঝিয়েছেন। প্রত্যেকের মধ্যে এই পাঁচ-পাঁচটি বিকারের প্রবেশ রয়েছে, এইজন্য দশটি মাথাযুক্ত রাবণ তৈরি করে। এই কথা বিদ্বান, পন্ডিত জানেইনা। এখন বাবা বোঝাচ্ছেন যে রাম রাজ্য কবে থেকে কতদিন পর্যন্ত চলে। এই অসীমের হিস্ট্রি জিওগ্রাফি বোঝাচ্ছেন। রাবণ হল ভারতের সীমাহীন শত্রু। সে কতই না দুর্গতি করেছে। ভারতই স্বর্গ ছিল যেটা ভুলে গেছে।

এখন বাচ্চারা তোমাদের বাবার শ্রীমৎ প্রাপ্ত হয় যে বাচ্চারা বাবাকে স্মরণ করো। অল্ফ আর বে, অর্থাৎ আল্লাহ্ আর বাদশাহী। পরমপিতা পরমাত্মা স্বর্গের স্থাপনা করেন। রাবণ পুনরায় নরক স্থাপন করে। তোমাদেরকে তো স্বর্গ স্থাপনকারী বাবাকে স্মরণ করতে হবে। যদি গৃহস্থ ব্যবহারে থাকো, বিবাহ অনুষ্ঠান ইত্যাদিতেও যাও, যখনই সময় পাবে বাবাকে স্মরণ করো। শরীর নির্বাহের জন্য কর্ম করেও যার সাথে তোমাদের বিবাহ হয়েছে, সেই পরমাত্মা বাবাকেও স্মরণ করতে হবে। যতক্ষণ না তাঁর পরমধাম গৃহে যাচ্ছো, ততক্ষণ পর্যন্ত তোমাদের কর্তব্য করে যাও কিন্তু বুদ্ধির দ্বারা বাবাকে ভুলে যেওনা। আচ্ছা!

মিষ্টি-মিষ্টি হারানিধি বাচ্চাদের প্রতি মাতা-পিতা বাপদাদার স্মরণের স্নেহ-সুমন আর সুপ্রভাত। আত্মাদের পিতা ওঁনার আত্মা রূপী বাচ্চাদেরকে জানাচ্ছেন নমস্কার।

ধারণার জন্যে মুখ্য সারঃ-

১ ) শাস্তি থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য নিজের সমস্ত হিসেব-নিকেশ সমাপ্ত করতে হবে। সত্য বাবার কাছে কিছুই লুকাবে না। মিথ্যা কপটতা ত্যাগ করতে হবে। স্মরণের যাত্রাতে থাকতে হবে।

২ ) যেরকম বাবা অপকারীদের উপরেও উপকার করতেন এইরকম সকলের উপকার করতে হবে। সবাইকে বাবার সত্য পরিচয় দিতে হবে।

বরদানঃ-

যে বাচ্চারা নিজের ঈশ্বরীয় সংস্কার গুলিকে কাজে লাগায় তাদের ব্যর্থ সংকল্প স্বতঃতই সমাপ্ত হয়ে যায়। সফল করা মানে বাঁচানো অথবা বৃদ্ধি করা। এইরকম নয় যে পুরানো সংস্কারই ব্যবহার করতে থাকো, আর ঈশ্বরীয় সংস্কারগুলিকে বুদ্ধির লকারে রেখে দাও, যেরকম কয়েকজনের অভ্যাস হয়ে থাকে, ভালো জিনিস বা পয়সা ব্যাঙ্ক অথবা আলমারিতে রেখে দেওয়ার, পুরানো বস্তু গুলির প্রতি ভালোবাসা বেশি থাকে, সেটাই ব্যবহার করতে থাকে। এখানে এই রকম ক’রো না, এখানে তো মনের দ্বারা, বাণীর দ্বারা, শক্তিশালী বৃত্তির দ্বারা নিজের সব কিছু সফল করো তাহলে সফলতা মূর্তি হয়ে যাবে।

স্লোগানঃ-

Daily Murlis in Bengali: Brahma Kumaris Murli Today in Bengali

Email me Murli: Receive Daily Murli on your email. Subscribe!

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top